কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা আবু সালেহ মাসুদ করিমের সাফল্য
একজন মানুষের মধ্যে সততা আর্দশ্য ও ন্যায় নিষ্ঠা মেধা থাকলে সেই ব্যাক্তি সমাজের মানুষের সেবায় কর্মকান্ডে ব্যাপক অবদান রাখতে পারেন। সে যে পেশায় থাকেন না কেন যদি তার সততা মেধা বুদ্ধি দক্ষতাকে মানব সেবায় নিয়োজিত রাখেন। তাহলে সহজেই সুনাম ও প্রতিষ্ঠা পাওয়া সম্ভাব।
কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিমের সততা ও কর্মদক্ষতা দেখে এই প্রতিবেদক তার জীবনের নানা বিষয় নিয়ে সচিত্র প্রতিবেদন তৈরী করেছেন। শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিম বিভিন্ন থানায় কর্মরত থাকা কালে সৎ ও নিষ্ঠার সাথে অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছেন। তার মেধা বুদ্ধি প্রজ্ঞা প্রভৃতিকে কাজে লাগিয়ে দেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষার কাজ করে যাচ্ছেন। তার কর্মতৎপরতা প্রশাষনের ব্যাপক সুনাম অর্জণ করেছে। তিনি বিভিন্ন থানায় কর্মরত থাকা-কালে সন্ত্রাস দমনে ব্যাপক অবদান রাখেছেন। সেই কারনে প্রশাসন খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরা জেলার ঐতিহ্যবাহী কলারোয়া থানার মতো গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিমকে দায়িত্ব প্রদান করেন।
শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিম কলারোয়া থানায় দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বিভিন্ন স্থানে সাড়াসী অভিযান চালিয়ে মাদক স্পট নিমূল ও সস্ত্রাসী চাাঁদাবাজী বন্ধে ব্যাপক কর্মতৎপরতা চালান। থানার অফিসার ইনচার্জ হিসাবে তিনি জটিল অপারেশন গুলি নিজেই দায়িত্ব নিয়ে দক্ষাতার সাথে পালন করে থাকেন। কলারোয়া থানায় তিনি দায়িত্ব থাকায় তার কর্মদক্ষতার করণে কোন রকম শ্রমিক বা জনতা অসন্তোষ সুষ্টি হতে পারেনি। সময় মতো তার নির্দেশে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলো এবং ষড়যন্ত্র কারীদের চিহৃত করে দ্রুত প্রতিরোধের ব্যবস্থা নিয়েছেন।
অফিসার ইনচার্জের এর নেতৃত্বে তার মেধা বুদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে কলারোয়ার ১২ টি ইউনিয়ন ও পৌরনভাসহ সীমান্ত এলাকায় অপরাধ প্রবণতা বন্ধের ব্যাপক অভিযান পরিচালনা করেন। ফলে অপরাধ ও মামলার সংখ্যা পূর্বের তুলনায় অর্ধেক হয়ে এসেছে এবং জনগণ থানায় বিচার না পেয়ে কোর্টের আশ্রায় নিওয়ার প্রবণতা একেবারেই নেই বললে চলে।
সর্ব সময় অফিসার ইনচার্জ শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিমের নির্দেশে থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে এসআই শেখ সয়েব আলী, এসআই এসএম বুলবুল আহম্মেদ, এসআই হিমেল হোসেন, এসআই ময়েনউদ্দিন বিশ্বাস, এসআই তরিকুল ইসলাম, এএসআই মামুনুর রহমান এএসআই কামরুজ্জামান জিয়া, এএসআই কামরুজ্জামান, এএসআই মনিরুজ্জামান, এএসআই নাজিবুর রহমান, এএসআই ইকবাল মাহমুদকে দিয়ে বীট ভিত্তিক দায়িত্ব বন্টন করে এলাকায় চিহিৃত সন্ত্রাস চাঁদাবাজ, চোর, ডাকাত, পকেটমার, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী, ভুমিদস্যুসহ অপরাধীদের ধরে আইনের আওতায় এনে জেল হাজতে প্রেরণ করেছেন।
সকল আপরাধীদের ধরতে কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিমের ব্যাপক অবদান রয়েছে। তার নির্দেশে বিভিন্ন স্থানে পুলিশ সদস্যরা স্পোল টিম গঠন করে অভিযান পরিচালনা করে যাচ্ছে। তার মতো দক্ষ মেধা পরিপূর্ণ পুলিশ অফিসার থানায় থাকলে ঐ থানা এলাকায় অল্প দিনেই অপরাধ বন্ধ হবে বলে এলাকাবাসী মনে করেন।
শেখ আবু সালেহ মাসুদ কমির অফিসার ইনচার্জ হিসাবে অল্পদিনের মধ্যে কলারোয়া থানা এলাকায় জনগণের ব্যাপক প্রশাংসা অর্জন করেছেন। ভবিষৎতে আরও অর্জন হোক এটায় কামনা করছেন এলাকাবাসী।
মন্তব্য চালু নেই