১৯৯০ সালে অ্যারিজোনায় ডেবরার চার বছর বয়সী ছেলেকে মাথার পেছনে গুলি করে হত্যা করা হয়। আরমান্ডো স্যালডেট নামে এক গোয়েন্দা তার তদন্ত প্রতিবেদনে জানান, ডেবরা চাইছিলেন না তার সন্তান আর তার সঙ্গে থাকুক। এছাড়া ওই সন্তানের বাবার সঙ্গেও আর সংসার করতে চাইছিলেন না ডেবরা। এ কারণে ভাড়াটে খুনী দিয়ে তিনি তার সন্তানকে হত্যা করিয়েছেন। পেশাগতভাবে অসৎ ওই গোয়েন্দা কর্মকর্তার ওই তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করেই ডেবরাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। ১৯৯৭ সালে তার বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করা হয়। তবে এরপর ডেবরা ফেডারেল আদালতে আপিল করায় এতোদিন তার মৃত্যুদণ্ড স্থগিত ছিল। ২০১৩ সালে ডেবরার মামলার শুনানি শুরু হয়। সোমবার আদালত ডেবরাকে নির্দোষ ঘোষণা করে মুক্তির নির্দেশ দেয়। তবে মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রত্যাহার হলেও এরইমধ্যে ডেবরার জীবন থেকে চলে গেছে ২৩টি বছর। বর্তমানে তার বয়স ৫১ বছর।
২৩ বছর পর মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রত্যাহার
মৃত্যুদণ্ড পাওয়ার ২৩ বছর পর আমেরিকার কারাগার থেকে মুক্তি মিলেছে জার্মান বংশোদ্ভূত এক নারীর। নিজ সন্তানকে হত্যার অভিযোগে ডেমরা মিল্ক নামে ওই নারীকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিল। সোমবার তাকে দণ্ডাদেশ থেকে নিষ্কৃতি দিয়েছেন আদালত। গত চার দশকের মধ্যে আমেরিকায় তিনি দ্বিতীয় নারী, যিনি মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়ার পর মুক্তি পেলেন।
মন্তব্য চালু নেই