যেসব অস্ত্রের জন্য পাকিস্তান ভারতকে ভয় পায়

এএইচ-৬৪ডি অ্যপাচি লংবো ব্লক ৩ অ্যাটাক হেলিকপ্টার— সাম্প্রতিক চুক্তি অনুসারে এএইচ-৬৪ডি অ্যপাচি হেলিকপ্টারটি কেনা হয়েছে। এই হেলিকপ্টারটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক বিরাট অগ্রগতির সূচনা ঘটিয়েছে। এই অ্যপাচির গতি হল ঘণ্টায় প্রায় ১৭১ মাইল। এর রোটর ব্লেডগুলি ১২.৭ মিলিমিটার গান ফায়ার প্রতিরোধকারী। এই হেলিকপ্টারে রয়েছে ৪টি এক্সটারনাল হার্ড পয়েন্ট।

এসএউ-৩০ এমকেআই ফাইটার— ১৯৮০-এর দশকে রণকৌশলে বিবর্তন এনে দিয়েছিল এই ক্ষেপণাস্ত্র। এতে রয়েছে ১২টি হার্ড পয়েন্ট। মাউন্টিং ওয়েপন, সেন্সর এবং জ্বালানির ট্যাংক। এসএউ-৩০ এমকেআই-কে নিঃসন্দেহে পাকিস্তানের অন্য যেকোনও অস্ত্রের থেকে উৎকৃষ্ট বলাই যায়। এর রয়েছে এফ-১৬ ব্লক ৫০/৫২, যেখানে পাকিস্তানের রয়েছে মাত্র ১৮টি।

আইএনএস বিক্রমাদিত্য এয়ারক্র্যাফ্ট কেরিয়ার— আইএনএস বিক্রমাদিত্য হল একটি মডিফায়েড কিয়েভ-ক্লাস এয়ারক্র্যাফ্ট-বাহী জলযান, যা রাষ্ট্রীয় নৌবাহিনী ২০১৩ সালে লঞ্চ করে। পরে এই জাহাজটির গঠনগত ও কাঠামোগত পরিবর্তন করা হয়। আইএনএস ব্রিক্রমাদিত্য জাহাজটি ২৮২ মিটার দীর্ঘ এবং এটি ৪৪,০০০ টন ওজন বহন করতে সক্ষম। এছাড়াও এতে রয়েছে শক্তিশালী এয়ার উইঙ্গ।

আইএনএস চক্র নিউক্লিয়ার অ্যাটাক সাবমেরিন— ৮০০০ টন ওজন বহনকারী এই ডুবোজাহাজটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া-ক্লাস নিউক্লিয়ারের মতোই বড়। আইএনএস চক্র যুদ্ধকালীন যে কোনও ঘটনার মোকাবিলা করতে সক্ষম। এই সাবমেরিনের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৯৯৩ সালে, কিন্তু টাকার অভাবে মাঝখানে এর কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এর পর ২০০৪ সালে এর নির্মাণ আবার শুরু হয়।

ভারতীয় নিউক্লিয়ার অস্ত্র— ভারতে প্রথম নিউক্লিয়ার অস্ত্র পরীক্ষা করা হয় ১৯৭৪ সালে। যার মধ্যে ছিল ১২ কিলোটন আকস্মিক বিস্ফোরণের ক্ষমতা। ভারতীয় নিউক্লিয়ার ওয়েপন, স্ট্র্যটেজিক ফোর্স কম্যান্ড-এর অধীনস্থ। এছাড়াও প্রথম মিসাইলবাহী সাবমেরিন ভারতের রয়েছে। এবেলা



মন্তব্য চালু নেই