গাজায় বোমা হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিভিন্ন সংগঠন ও রাজনৈতিক নেতারা

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলের ন্যক্কারজনক বোমা হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন সংগঠন ও রাজনৈতিক নেতারা। গতকাল রবিবার পৃথক বিবৃতিতে গাজায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এ হামলা বন্ধের আহ্বান জানানো হয়।

এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেন, এ ধরনের ঘটনা মানবসভ্যতাকে কলঙ্কিত করেছে। তিনি অবিলম্বে গাজায় হামলা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ ঘটনার জন্য ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি ক্ষমা চাওয়ার জন্য ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানান।

কেব্‌ল্‌ টিভি দর্শক ফোরাম : বাংলাদেশ কেব্‌ল্‌ টিভি দর্শক ফোরামের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মানবাধিকার সংগঠন ‘হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটি’র রাজশাহী বিভাগের সভাপতি আলহাজ শাহাদাৎ হোসেন মুন্না ও মানবাধিকার ব্যক্তিত্ব অ্যাডভোকেট সাঈদুল হক সাঈদ বিবৃতিতে গাজায় ইসরায়েলি নৃশংসতার তীব্র নিন্দা জানান। তাঁরা বলেন, অবিলম্বে হামলা বন্ধ না হলে বাংলাদেশ সরকারের উচিত ওই দেশের সঙ্গে সব ধরনের ব্যবসায়িক সম্পর্কসহ ওদের পণ্যসামগ্রী বর্জন করা।

ভাসানী অনুসারী পরিষদ : ভাসানী অনুসারী পরিষদের চেয়ারম্যান ভাষাসৈনিক আব্দুল মতিন ও মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু এক বিবৃতিতে অবিলম্বে হামলা বন্ধ করতে এবং বিশ্ববাসীকে এ ধরনের ঘৃণ্য আগ্রাসী মনোভাবের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম : জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নেতারা বলেন, এ ঘটনায় জাতিসংঘসহ তথাকথিত মানবাধিকার সংগঠনগুলোর নীরবতা প্রমাণ করে, তারা নিরীহ মুসলমানের রক্ত ঝরানো বিষয়ে মোটেই উদ্বিগ্ন নয়।

ওয়ার্কার্স পার্টি : বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির স্ট্যান্ডিং কমিটির এক বিবৃতিতে ‘অবরুদ্ধ গাজায়’ ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর অব্যাহত বোমা হামলার তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়।

আইন ও সালিশ কেন্দ্র : হামলার নিন্দা জানিয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কূটনৈতিক চাপ প্রয়োগের জন্য বাংলাদেশ সরকারে প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।



মন্তব্য চালু নেই