যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে থাকা কর্মীদের ফিরতে বলেছে গুগল

সাতটি মুসলিম-প্রধান দেশের লোকদের আমেরিকায় ঢোকা নিষিদ্ধ হয়ে যাবার পর ইন্টারনেট প্রতিষ্ঠান গুগল তাদের ভ্রমণরত কিছু কর্মীকে অবিলম্বে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসতে বলেছে। খবর বিবিসির।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাতটি মুসলিম-প্রধান দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকা নিষিদ্ধ করে এক নির্বাহী আদেশ স্বাক্ষর করার পরই এ নির্দেশ দিল গুগল।

তারা বলছে, তাদের প্রায় শ’খানেক কর্মী এর শিকার হতে পারে, এবং আদেশটি কার্যকর হবার আগেই তাদেরকে আমেরিকায় ফিরে আসতে বার্তা পাঠানো হয়েছে।

গুগল বলেছে, এই কর্মীদের ব্যক্তিগতএবং পারিবারিক জীবনে এর যে প্রভাব পড়বে তা বেদনাদায়ক। তারা আরো বলছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এ আদেশ যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিভাবান লোকদের আসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

এর আগে মি. ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশে ‘পরবর্তী নোটিশ না দেয়া পর্যন্ত’ সিরিয়ান শরণার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকা নিষিদ্ধ করেন। এ ছাড়াও ইরান, ইরাক, ইয়েমেন, লিবিয়া, সোমালিয়া ও সুদান – এই ৬টি মুসলিম-প্রধান দেশ থেকে আসা লোকদের ভিসা দেয়া তিন মাসের জন্য বন্ধ করে দেন মি. ট্রাম্প।

ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ‘ইসলামি উগ্রপন্থী সন্ত্রাসীদের যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকা ঠেকাতেই’ তার এ পদক্ষেপ। এর ফলে এইচ-ওয়ান বি নামের বিশেষ ভিসাধারীদের যুক্তরাষ্ট্রে আসায় সমস্যা হতে পারে বলে আশংকা করা হচ্ছে।

এমন খবরও পাওয়া গেছে যে কোথাও কোথাও গ্রিন কার্ড-ধারীদের যুক্তরাষ্ট্রগামী বিমানে উঠতে দেয়া হচ্ছে না – যদিও গ্রিন কার্ডের কথা নির্বাহী আদেশে উল্লেখ নেই। বেশ কিছু মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অভিবাসন আইনে কড়াকড়ি না আরোপের পক্ষে লবি করেছিল।

গুগল বলেছে, এই কর্মীদের ব্যক্তিগতএবং পারিবারিক জীবনে এর যে প্রভাব পড়বে তা বেদনাদায়ক। তারা আরো বলছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এ আদেশ যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিভাবান লোকদের আসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

এর আগে ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশে ‘পরবর্তী নোটিশ না দেয়া পর্যন্ত’ সিরিয়ান শরণার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকা নিষিদ্ধ করেন। এ ছাড়াও ইরান, ইরাক, ইয়েমেন, লিবিয়া, সোমালিয়া ও সুদান – এই ৬টি মুসলিম-প্রধান দেশ থেকে আসা লোকদের ভিসা দেয়া তিন মাসের জন্য বন্ধ করে দেন ট্রাম্প।

ট্রাম্প বলেছেন, ‘ইসলামি উগ্রপন্থী সন্ত্রাসীদের যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকা ঠেকাতেই’ তার এ পদক্ষেপ। এর ফলে এইচ-ওয়ান বি নামের বিশেষ ভিসাধারীদের যুক্তরাষ্ট্রে আসায় সমস্যা হতে পারে বলে আশংকা করা হচ্ছে।

এমন খবরও পাওয়া গেছে যে কোথাও কোথাও গ্রিন কার্ড-ধারীদের যুক্তরাষ্ট্রগামী বিমানে উঠতে দেয়া হচ্ছে না – যদিও গ্রিন কার্ডের কথা নির্বাহী আদেশে উল্লেখ নেই। বেশ কিছু মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অভিবাসন আইনে কড়াকড়ি না আরোপের পক্ষে লবি করেছিল।



মন্তব্য চালু নেই