ইউরোপে শরণার্থী শিশুদের হাসি-কান্না (ছবিসহ দেখুন)
ইউরোপে আশ্রয় নিতে এসেছে কয়েক লক্ষ অভিবাসনপ্রত্যাশী৷ লাখো মানুষের ভীড়ে অনেক শিশু৷ প্রাণ রক্ষা কিংবা ভাগ্য গড়তে দেশ ছাড়া বড়দের সঙ্গে তারাও এখন লড়ছে, হাসছে, কাঁদছে৷ এমন শিশুদের নিয়েই আজকের ছবিঘর৷
জগৎসেরা হাসি
বাবা-মা-এর কাছে পাসপোর্ট নেই বলে জার্মান পুলিশ তাদের আটকে রেখেছে৷ ফুটফুটে শিশু দুটোর তো তা বোঝার সাধ্য নেই, তাই মিউনিখের কেন্দ্রীয় রেল স্টেশনে দিব্যি খেলে বেড়াচ্ছে ওরা৷
তবু যেতে হয়….
বুদাপেস্ট রেল স্টেশন থেকে সবাইকে বেরিয়ে যেতে বলেছে পুলিশ৷ অন্যদের সঙ্গে এই মেয়েটিও চেয়েছিল ট্রেনে চড়ে জার্মানি বা অস্ট্রিয়ায় যেতে৷ যাওয়া হলো না৷ মন খারাপ করে ফিরে যাচ্ছে মেয়েটি৷
উল্লাসে বেঁচে থাকা
হাঙ্গেরিতে ঢোকাও খুব কঠিন৷ সিরিয়ার এই পরিবারটিও অনেক কষ্টের পথ পাড়ি দিয়ে, অনেক বাধা পেরিয়ে এই মাত্র এসেছে হাঙ্গেরির সীমান্তে৷ বাবা-মায়ের আগে কাঁটাতার ডিঙ্গিয়ে ঢুকেছে মেয়েটি, চোখে-মুখে দেহভঙ্গিতে সেই আনন্দ৷
অসহায় শিশু, অসহায় কান্না
গ্রিসের সীমান্ত৷ হঠাৎ বৃষ্টি নেমেছে৷ ভয়ে কাঁদতে শুরু করেছে এক শিশু৷
মা-মেয়ে
মেসিডোনিয়ার পুলিশের পাশ দিয়ে যেতে ভয় করছিল তাদের৷ কোথায় মা অভয় দেবে মেয়েকে, তা নয়, মায়ের কান্না দেখে মেয়েই সামলাচ্ছে তাঁকে৷
হাতিয়ার
বুদাপেস্ট রেল স্টেশন থেকে ওদেরও বের করে দেয়া হয়েছে৷ ট্রেনের টিকেট দেখিয়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছে অনেকে৷ অনেকে আবার শিশুকে তুলে ধরে জানাচ্ছেন প্রতিবাদ৷
দরদি পুলিশ
ছোট্ট একটি মেয়ে অন্যদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলতে পারছিলনা৷ মেসিডোনিয়ার এক মহিলা পুলিশ কোলে তুলে নিলো তাকে৷
ভয়
গ্রিসের কস দ্বীপে নাম, পরিচয় নথিভুক্ত করানোর সময় বাবার সঙ্গে কী নিয়ে যেন ঝগড়া লেগেছে পুলিশের৷ হৈ-চৈ শুনে ভয়ে কাঁদতে শুরু করেছে সিরীয় পরিবারটির শিশু সন্তান৷
তুমি অজেয়
গ্রিসে ওর পরিবারের জীবনযুদ্ধ সবে শুরু হয়েছে৷ জয়-পরাজয় তো অনেক পরের কথা৷ কিন্তু কার কাছ থেকে যেন ‘বিজয় চিহ্ন’ দেখাতে শেখা মেয়েটি যখন-তখন যাকে-তাকে দু আঙুল তুলে দেখিয়ে দিচ্ছে ‘ভি’৷ এমন শিশুকে কেইবা হারাতে চায়!
মন্তব্য চালু নেই