আসল নয়, ব্যাঙ্কে জালনোট ভাঙাতে আসছেন কাশ্মীরের মানুষ!
কাশ্মীরে সন্ত্রাসের বীজ যে কতটা গভীরে গেঁথে আছে তা আরও পরিষ্কার হল এবার। তথ্য বলছে, ‘ডিমনিটাইজেশন’ বা ‘নোটবাতিল’-এর জেরে বেরিয়ে এসেছে কাশ্মীরের অর্থনীতির কঙ্কালসার চেহারাটা। কারণ, যত লোক ৫০০ এবং ১০০০ টাকার পুরনো নোট নিয়ে ব্যাঙ্কে বদল করতে আসছেন তার মধ্যে ৪৩ শতাংশ নোটই জাল। ছেলে বা মহিলা সকলেরর হাতেই নাকি পাওয়া যাচ্ছে এইসব জালনোট। পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে এইসব জালনোটগুলি পাকিস্তানের টাঁকশালে ছাপানো।
৪৩ শতাংশ বলা হলেও মনে করা হচ্ছে জম্মু-কাশ্মীরের টাকার বিনিময় ব্যবস্থায় অন্তত ৫০ শতাংশ জালনোট জড়িয়ে আছে। এইভাবে জালনোট ছড়িয়ে দেওয়া দু-এক বছরের কম্ম নয় বলেও দাবি করছেন শ্রীনগরের অধিকাংশ ব্যাঙ্ক আধিকারিক। অন্তত ১০ বছর ধরে জম্মু ও কাশ্মীরে জালনোট ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা কাশ্মীরের অর্থনীতির পক্ষে ভয়ঙ্কর বলে মনে করা হচ্ছে। শ্রীনগরের ব্যাঙ্কে জালনোট নিয়ে এলে তাই পড়তে হচ্ছে নজরদারিতে। জালনোট হাতে সন্দেহভাজন কাউকে দেখলেই গ্রেফতারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য চালু নেই