শিক্ষক লাঞ্ছনা: প্রশাসন ও পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করেননি হাইকোর্ট

নারায়ণগঞ্জে শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনায় জেলা প্রশাসন ও পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনকে ‘দায়সারা’ উল্লেখ করে তা গ্রহণ করেননি হাইকোর্ট। আগামী ৮ই জুন বিস্তারিত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন ৯ জুন।

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে গত ১৩ মে নারায়ণগঞ্জের কল্যাণদির পিয়ার সাত্তার হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্তকে প্রথমে একদল লোক মারধর করে। পরে সেলিম ওসমান ও স্থানীয় প্রশাসনের উপস্থিতিতে কান ধরে ওঠ-বস করানো হয় তাকে।

এ নিয়ে রুল জারির পাশাপাশি নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও বন্দর থানার ওসিকে ৩ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলেন হাইকোর্ট। ১৮ মে স্বপ্রণোদিত হয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।হাইকোর্ট আদেশ দেওয়ার পর ২২ মে আদেশের কপি পান ডিসি, এসপি ও বন্দর থানার ওসি।

তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে গঠিত কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছিলো, ধর্ম অবমাননার অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি। শিক্ষকের অপসারণ আইনী না হওয়ায় তাকে পুনর্বহালও করা হয়।



মন্তব্য চালু নেই