বিষাক্ত কার্বাইড ব্যবহারের অভিযোগ
শার্শার বাজার গুলোতে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে সিজেনারি ফল
চলছে জ্যৈষ্ঠ মাস। অনেক ক্ষেত্রে জ্যৈষ্ঠ মাসকে মধু মাস হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। এ মাসে বাজার ভরে যায় সুস্বাদু নানান রকমের ফলে। ইতোমধ্যে বাজারে উঠেছে আম, কাঁঠাল, লিচু, তরমুজসহ নানাবিধ সব রসালো ফল। কিন্তু দাম একটু বেশি হওয়ায় সব ধরনের ফল ক্রেতা সাধারনের নাগালের বাইরে চলে গেছে। মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত অনেকেই চড়ামূল্যে আম, কাঁঠাল, লিচুসহ নানাবিধ ফল ক্রয় করছে। অনেকে ফিরে যাচ্ছে দোকানির চড়া মূল্য শুনে। তার উপর অতি তাড়াতাড়ি এসমস্তসিজেনারি ফল বাজারজাত করার জন্য ব্যবসায়ীরা বিষাক্ত কার্বাইড দিয়ে দ্রুত তা পাকিয়ে বাজারজাত করছে বলে অভিযোগ করেন ক্রেতা সাধারণ। যা মানব দেহের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর। আম, কাঁঠাল, লিচু, তরমুজকে ফুলো অবস্থায় বিষাক্ত কার্বাইডে পাকানোর ফলে সব ধরনের ফলের পুষ্টি গুন ও স্বাদ নষ্ট হচ্ছে। আর ফলের সাথে বিষাক্ত কার্বাইড মানব দেহে প্রবেশ করে নানাবিদ ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছে সব শ্রেনির মানুষ। তাহলে আমরা কি খাচ্ছি? এমনটি প্রশ্ন করেন শার্শা উপজেলার সচেতন মহল। শার্শার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, লিচু প্রতি কেজি-২শ টাকা, তরমুজ ৬০ টাকা থেকে ১শ টাকা , আম-৮০ টাকা থেকে ৯০ টাকা, কাঁঠাল-১শ ৫০ থেকে ২শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যার সব গুলোই বিষাক্ত কার্বাইড দিয়ে পাকানো ফরমালিন যুক্ত। এধরনের সিজেনারী ব্যবসায়ীদের অসচেতনতা মানবিক বিবেকের চরম মৃত্যুর কারণে ক্রেতা সাধারনের শরীরে বাসা বাঁধছে এমন এক ধরণের জীবানু যা মানুষের আয়ু থাকতে মৃত্যুর পথযাত্রীর শীকার হতে হবে খুবই দ্রুত। এমতাবস্থায় স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন উপজেলার সব শ্রেণির সচেতন ক্রেতা সাধারণ।
মন্তব্য চালু নেই