নওগাঁর পত্নীতলায় প্রাথমিকে ১৩টি প্রধান শিক্ষক ও ২২টি সহকারী শিক্ষকের পদ শুন্য!

নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১৩টি প্রধান শিক্ষকের এবং সহকারী শিক্ষকের ২২টি পদ সংখ্যা শুন্য রয়েছে। এতে অবিভাবকহীন ভাবে ১৩টি বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম চলছে।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার মোট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৫৮টি, এদের মধ্যে সরকারি ১৩২ টি এবং অন্যান্যের মধ্যে রয়েছে ২৬টি। বর্তমানে উপজেলায় শতকরা ৪৮ ভাগ ছাত্র ও ৫২ ভাগ ছাত্রী রয়েছে। আর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে বর্তমানে মোট ২২টি শুন্য রয়েছে এবং ১৩টি প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ বিদ্যালয় গুলো হচ্ছে যথাক্রমে- হরিরামপুর, চকনিরখীন, কেশবপুর, অর্জনপুর, খাঁপুর, রহিমাপুর, জামালপুর, পাড়াশাওলী, ওয়ারী খণ্ডা, মধইল, মালিশা, দক্ষিণ আড়াইশ ও মান্দাইন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এম এম মাহবুবুর রহমান উপরোক্ত বিষয়ের সত্যতা স্বীকার করে জানান, শূন্য পদের বিষয়ে কর্তৃপক্ষের নিকট লিখিতভাবে একাধিকবার আবেদন করা হয়েছে।

 

নওগাঁর পত্নীতলায় পারিবারিক কলহের জেরে শিশু সহ ননদকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ
পত্নীতলায় পারিবারিক কলহের জেরে মৃত ভাইয়ের স্ত্রী সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার নিমিত্তে শিশু সহ ননদকে মারপিট করে সোনাদানা ও জিনিসপত্র কেড়ে নিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে এবং সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করছে। থানায় অভিযোগ করতে গেলে থানার অভিযোগ গ্রহনে আপত্তি।

জানা গেছে, পত্নীতলা প্রেসক্লাবের সভাপতি বুলবুল চৌধুরীর ছোট ভাই আতাউর রহমান চৌধুরী দুলাল গত ২০১২ সালের ১৮ জানুয়ারী মারা গেলে তার স্ত্রী নজিপুর বাজারের বাসায় তিন কন্যা সন্তান সহ ননদকে নিয়ে বসবাস করতে থাকে। কয়েকদিন পর তার তৃতীয় সন্তান মারা গেলে সে উশৃংখল জীবন যাপন শুরু করে এবং দুই মেয়েকে নিয়ে ঢাকায় চলে যায়। এমতাবস্থায় সে ননদকে বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন করতে থাকে এবং বিভিন্ন লোকদ্বারা প্রাণ নাশের হুমকি দিতে থাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়ার জন্য।

গত সোমবার উক্ত মৃত ভাইয়ের স্ত্রী রুমা বেওয়া কতিপয় নেশাকারী দুষ্কৃতিকারীদের নিয়ে উক্ত বাড়ীতে হামলা চালিয়ে শিশু সহ ননদকে মারপিট করে সোনাদানা, নগদ কয়েক লাখ টাকা সহ জিনিসপত্র কেড়ে নিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেয় এবং প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করে।
উক্ত বিষয়ে ননদ জোসনা চৌধুরী ও তার বড় ভাই  থানায় অভিযোগ দায়ের করতে গেলে থানা অভিযোগটি গ্রহন করেনি। এ ঘটনার পর থেকে প্রতিনিয়ত সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা ননদ জোসনা চৌধুরী ও তার বড় ভাই সহ তার পরিবারকে প্রাণ নাশের হুমকি দেয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ ঘটনার প্রায় এক সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও অদ্যবধি কোন সুরাহা না হওয়ায় এবং থানা থেকে কোন সহযোগীতা না পাওয়ায় তারা মানবেতর জীবন যাপন করছে।



মন্তব্য চালু নেই