কোন ত্বকে কোন মাস্ক বেশি উপযোগী

মুখমণ্ডলের নিয়িমিত চর্চায় সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরি। বৈরি আবহাওয়ায় ত্বকের ব্রণ, র‌্যাশ, ব্লাকহেডস বা হোয়াইটহেডস যায় বলুন না কেন সবই বিরক্তিকর। তাই অধিকাংশ সুন্দরীদের কাছে ত্বকচর্চায় বিশেষভাবে পরিচিত হয়ে উঠেছে হাতের কাছে পাওয়া উপটান। আরও ভালো ফল পেতে কেউ আবার ফেস মাস্ক ব্যবহার করছেন। তাৎক্ষণিকভাবে টানটান আর পরিষ্কার ত্বক পেতে মাস্কের বিকল্প নেই। অথচ আমরা ঠিকমতো জানি না কোন ফেসিয়াল মাস্ক কোন ত্বকে বেশি উপযোগী। নিজের ত্বকের ধরন বুঝে মাস্ক বেছে নিন। যেকোনো মাস্ক ব্যবহারের আগে ত্বক ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। যদি সম্ভব হয়, তবে মাস্কের আগে ত্বকে একটু স্টিম দিয়ে নিতে পারেন।

ক্লে-বেজড ফেসিয়াল মাস্ক

ক্লে-বেজড ফেসিয়াল মাস্কগুলো ত্বক পরিষ্কার করা, তৈলাক্ত ভাব কমিয়ে আনা, ত্বকের টানটান ভাব ধরে রাখা ও দৃশ্যমান দাগ কমিয়ে আনার জন্য বেশ উপকারী। সাধারণ ত্বক থেকে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এগুলো বেশ কার্যকরী। বেশি শুষ্ক ত্বকে ক্লে-বেজড মাস্ক ব্যবহার না করায় ভালো।

এক্সফোলিয়েটিং মাস্ক

এক্সফোলিয়েটিং মাস্ক ত্বকের ব্লাড সার্কুলেশন বাড়ায়, ডেড সেল, ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইটহেডস দূর করে ত্বককে গভীরভাবে পরিষ্কার করে দেয়।

পেপার বা শিটমাস্ক

পেপার বা শিট মাস্কগুলো ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখার জন্য অধিক কার্যকরী। এই মাস্ক ত্বকের রোদে পোড়া ভাব কমায় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।

পিল-অব মাস্ক

পিল-অব মাস্ক সাধারণত তাড়াতাড়ি ত্বক পরিষ্কারের জন্য উপযোগী।

স্লিপিং মাস্ক

স্লিপিং মাস্ক এক ধরনের ক্রিম মাস্ক হিসেবে বেশ পরিচিত। স্লিপিং মাস্ক অন্যান্য মাস্কের চেয়ে একটু আলাদা। এটি কিছুটা নাইট ক্রিমের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে থাকে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এটি ব্যবহার করতে হয়।



মন্তব্য চালু নেই