ধর্ম ও জীবন
যে ঘড়ি মানুষকে ইসলামের পথ দেখাতো

উসমানী খেলাফতের সোনালী যুগে ব্যবহৃত ঈমান ও ইসলামের ঐতিহ্যবহনকারী ঘড়ি। যে ঘড়ি শুধু সময়ই উপহার দিতো না বরং সে ঘড়ি মানুষকে ঈমানের পথে আসতে উৎসাহিত করতো। ঈমান ও আমলের দিকে আহ্বান করতো। পরকালের কথা স্মরণ করিয়ে দিতো। তাওহিদ তথা আল্লাহর একত্ববাদের দিকে আহ্বান করতো। জ্ঞান, বুদ্ধি, প্রজ্ঞা, সচ্চরিত্র, মানবতা, ন্যায়পরায়ণতাসহ যাবতীয় মানবীয় গুণাবলির প্রতিও উৎসাহ প্রদান করতো। কারণ- ঘড়িতে ছিলো না কোনো সময়ের মান নিয়ন্ত্রক সংখ্যা। বরং সংখ্যার স্থানে লেখা ছিল মুসলমানের ঈমান ও তাওহিদের কথা। মানুষের যাবতীয় উত্তম গুণগুলোর কথা। যে মানুষই ঘড়ির দিকে তাকাতো; তার সামনে ধারাবাহিকভাবে ভেসে ওঠতো- >> তাওহিদের কথা; >> সত্যবাদিতার কথা; >> ইসলামের কথা;বিস্তারিত
সালাতে তাড়াহুড়া করা নিয়ে রাসুল (সা:) যা বলেছেন…

সবচেয়ে বড় চুরি হচ্ছে সালাতে চুরি। রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন, أَسْوَأُالنَّاسِسَرِقَةًالَّذِىيَسْرِقُمِنْصَلاَتِهِ. قَالُوايَارَسُولَاللهِوَكَيْفَيَسْرِقُمِنْصَلاَتِهِقَالَ :لاَيُتِمُّرُكُوعَهَاوَلاَسُجُودَهَا– ‘সবচেয়ে নিকৃষ্ট চোর সেই ব্যক্তি যে সালাতে চুরি করে। ছাহাবীগণ বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! সে কিভাবে সালাতে চুরি করে?বিস্তারিত
- পূর্বের সংবাদ
- 1
- …
- 9
- 10
- 11
- 12
- 13
- 14
- 15
- …
- 47
- পরের সংবাদ