চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাহমুদুর রহমান মান্নার সনদ বাতিলের দাবি
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লাশ চাওয়া নিয়ে ফোনালাপ ফাঁস হওয়ায় তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন রাজনীতিবিদ এবং মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাহমুদুর রহমান মান্না। ”যেখানে পাওয়া যাবে, সেখানেই গণধোলাই দেওয়া হবে” ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক সিদ্দীকী নাজমুল আলমের এমন হুমকির প্রেক্ষিতে সারাদেশেই ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে ছাত্রলীগ কর্মীদের মাঝে।ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মান্নাকে ঢাবি কুলাঙ্গার হিসেবে আখ্যায়িত করে সনদ বাতিলের দাবী জানান।
এদিকে মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম চাকসু জিএস অনারবোর্ড তালিকা থেকে মুছে দিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ। সংগ্রহশালায় টাঙানো মান্নার ছবিও খুলে ফেলা হয়েছে।১৯৭২ থেকে ১৯৭৩ সালে চাকসুর নির্বাচিত জিএস ছিলেন মাহমুদুর রহমান মান্না। বিশ্ববিদ্যালয়ে মাহমুদুর রহমান মান্নাকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তার সনদ বাতিলের দাবি জানায় ছাত্রলীগ।
মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির সাধারণ সম্পাদক এম এ খালেদ চৌধুরীর নেতৃত্বে ৩০/৪০ জন ছাত্রলীগ কর্মী প্রথমে চাকসু ভবনের তৃতীয় তলায় থাকা অনারবোর্ড থেকে মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম কালো কালি দিয়ে মুছে দেয়। পরে ছাত্রলীগ কর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহশালায় থাকা মান্নার ছবিও খুলে ফেলে।এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির সহসভাপতি মোস্তফা সাইফুল রোমেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিয়াজ ইরফান চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর টিপু, নাজমুল হোসাইন প্রমুখ।এর আগে সরকার উৎখাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘দুই-তিনটা লাশ ফেলে দেওয়ার’ কথা বলার ষড়যন্ত্রের দায়ে মাহমুদুর রহমান মান্নার বিচার দাবি করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল আজিম আরিফ।
উল্লেখ্য রাজনীতিবিদ এবং মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাহমুদুর রহমান মান্না তিনি ক্ষমতাসীন দলের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। তিনি সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এবং সাবেক
মন্তব্য চালু নেই