কলারোয়া (সাতক্ষীরা) কিছু খবর

কলারোয়ায় গাঁজাসেবিকে কারাদন্ড ভ্রাম্যমাণ আদালতের

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় গাঁজাসেবিকে কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। সোমবার সকালে গাঁজা সেবনের অভিযোগে যশোরের শার্শা উপজেলার শংকরপুর গ্রামের মৃত. ওসমান গনি ধাবকের পুত্র আশরাফুল ধাবক (৩৫)কে ৪মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদাণ করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ইউএনও অনুপ কুমার তালুকদার।

এসময় তার কাছ থেকে ৪পুরিয়া গাঁজা উদ্ধার করে পুলিশ। কলারোয়া উপজেলার কাকডাঙ্গা বাজার এলাকা থেকে পুলিশ তাকে আটক করে বলে জানা গেছে।

 

কলারোয়ায় ৪ বিএনপি-জামায়াত কর্মী আটক
সাতক্ষীরার কলারোয়ায় ৪ বিএনপি-জামায়াত কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে। আটককৃতরা হলো- উপজেলার গয়ড়া গ্রামের আব্বাস উদ্দিনের পুত্র চন্দনপুর ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা শফিউল আলম (২৫), বৌদ্যপুর গ্রামের ছবেদ আলী দফাদারের পুত্র আ. মান্নান ময়না (৩২), যুগিখালী গ্রামের মৃত বাশারাত দফাদারের পুত্র রিয়াজুল (৫৮) ও মৃত বাবর আলী মোড়লের পুত্র মোসলেম আলম মোড়ল (৫২)।

সোমবার ভোররাতে বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের আটক করে পুলিশ। তাদের নাশকতার অভিযোগে আটক করা হয়েছে বলে থানা সূত্র জানায়।

 

শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সৎসঙ্ঘ আশ্রমের যাজক সন্তোষ ঘোষের ইহলোক ত্যাগ
পাবনার হিমাইতপুরের ঐতিহাসিক শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সৎসঙ্ঘ আশ্রমের অন্যতম প্রধান যাজক সন্তোষ কুমার ঘোষ (৯০) ইহলোক ত্যাগ করেছেন। তিনি সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের ধানদিয়া গ্রামের মৃত বিপিন বিহারী ঘোষের পুত্র।

গত ১৫ বছর যাবত তিনি ওই আশ্রমের যাজক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। তার পারিবারিক সূত্র জানায়, রোববার ভোরে আশ্রমের নিজঘরে ঘুমন্ত অবস্থায় তিনি ইহলোক ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তিনি ৪পুত্র ও ৩কন্যা রেখে গেছেন।

মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন মৃতের পৌত্র কলারোয়ার বামনখালী সরকারি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক অনুপ কুমার ঘোষ।

 

বিড়ির আগুনে লেফ-কম্বল ধরে গিয়ে পুড়ে মরলো ঘুমন্ত সত্তোরোর্দ্ধ ব্যক্তি
বিড়ির আগুনে লেফ-কম্বল ধরে গিয়ে পুড়ে মরলো ঘুমন্ত সত্তোরোর্দ্ধ এক ব্যক্তি। রোববার ভোরে সাতক্ষীরার কলারোয়ায় লোমহর্ষক এ ঘটনাটি ঘটেছে। সে উপজেলার সিংহলাল গ্রামের কৃষক সোহেল সানা (৭৭)।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ভোরে নিজের ঘরে ঘুমন্ত অবস্থায় গায়ের লেফ-কম্বলে আগুনে লেগে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় সোহেল সানার। এসময় তার বয়স্কা স্ত্রীও ঘরের অন্যকোণে ছিলেন। তবে তিনি অক্ষত আছেন। বিড়ি-সিগারেট খাওয়ার অত্যন্ত নেশা ছিল সোহেল সানার।

বিড়ির আগুন থেকেই লেপ-কম্বলে আগুন লাগতে পারে বলে স্থানীয়রা ধারণা করছেন। তবে মশার কয়েল থেকেও আগুন ধরে যেতে পারে বলে মনে করছেন কেউকেউ।

সোহেল সানা মৃত্যুকালে স্ত্রী, ৪ছেলে ও ৪মেয়ে সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। রোববার দুপুরের দিকে নামাজে জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।



মন্তব্য চালু নেই