মালয়েশিয়ায় শ্রমিক রফতানি : প্রথম ফ্লাইট ৭ মার্চ

প্লান্টেশন, ফ্যাক্টরি ও সার্ভিস সেক্টরের ৯ হাজার কর্মীর চাহিদাপত্র এখন মন্ত্রণালয়ে। ‘জিটুজি প্লাস’ পদ্ধতিতে এই ৯ হাজার কর্মী যাচ্ছেন মালয়েশিয়া। প্রথম ফ্লাইট আগামী ৭ মার্চ।

তিন দফায় আগামী ১৫ মার্চের মধ্যে প্রায় ৫০০ কর্মী মালয়েশিয়ায় পাঠানো হবে। এর মধ্যে প্রথম ফ্লাইটে যাবেন ২০০ কর্মী, দ্বিতীয় ফ্লাইটে ১০০ এবং তৃতীয় ফ্লাইটে ২০০ জন। ইতোমধ্যে এসব কর্মীর নিয়োগকর্তার মাধ্যমে বাছাই ও মেডিকেল সম্পন্ন হয়েছে।

জনশক্তি রফতানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিসের (বায়রা) মহাসচিব রুহুল আমিন স্বপন জাগো নিউজকে জানান, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে ২০০ কর্মী নিয়ে মালয়েশিয়াগামী প্রথম ফ্লাইটটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবে।

তিনি জানান, মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানির এই প্রথম ফ্লাইটটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি সরকারের পাশাপাশি বেসরকারিভাবে কর্মী পাঠানোর সুযোগ রেখে উভয় দেশের মধ্যে ‘জিটুজি প্লাস’ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ চুক্তির পরদিনই মালয়েশিয়া সরকার বিদেশি কর্মী নেয়া বন্ধ ঘোষণা করে।

প্লান্টেশন, এগ্রিকালচার, ম্যানুফাকচারিং, কনস্ট্রাকশনসহ মোট পাঁচটি খাতে বিপুলসংখ্যক কর্মী নেয়ার ঘোষণা দেয় মালয়েশিয়া সরকার। কয়েক মাস আগে বিদেশি কর্মী না নেয়ার ঘোষণাটি প্রত্যাহারের পর জিটুজি প্লাস চুক্তির আলোকে কর্মী নিয়োগের বিষয়টি আবারও সামনে চলে আসে।



মন্তব্য চালু নেই