যে গানটি গেয়ে জাতীয় পুরষ্কার পেয়েছিলেন সুরের পাখি লায়লা তাজনূর (দেখুন ভিডিওসহ)
‘হাজার বছর ধরে পূন্যতোয়া’ গানটি গেয়ে ২০০৩ সালে জাতীয় পুরষ্কার পেয়েছিলেন সুরের পাখি লায়লা তাজনূর। গানটির গীতিকার শামসুর আলী বিশ্বাস এবং সুরকার খাদেমুল ইসলাম বসুনিয়া।
২০০৩ সালে লায়লা তাজনূর গানটি গেয়েছিলেন বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে কিন্তু ১৩ বছর পর ভক্তদের জন্য বাদ্যযন্ত্র ছাড়াই (খালি গলায়) সেই গানটি গেয়েছেন। শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) তিনি তার ফেসবুক ওয়ালে গানটি শেয়ার করেন। এরপর থেকে পড়তে থাকে ভক্তদের নানা কমেন্ট। নিলয় আহম্মেদ (জনি) নামক একজন লিখেছেন- অসাধারণ, হৃদয় ছোঁয়া সুর আপনার গলায়। শেখ মেহেদী নামে একজন লিখেছেন- সকাল সকাল চমৎকার একটি দেশের গান শুনলাম আপু আপনার দরদ মাখা কন্ঠে।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং অশেষ শুভকামনা। শুধু নিলয় ও মেহেদী নয়, এমন অনেকেরই ভালবাসায় সিক্ত হয়েছেন লায়লা তাজনূর। নিচে কয়েকজন ভক্তের মন্তব্য তুলে ধরা হলো :
শরীফুল ইসলাম সাগর লিখেছেন, এত মিষ্টি কন্ঠ মিষ্টি আপুটার ই মানায়। মুগ্ধ হয়ে শুনলাম।
আতিকুর রহমান (আতিক) নামে একজন লিখেছেন, আগের জনপ্রিয় আপুকে আবার আগের মতো দেখে চাই।
প্যারিস রশিদ নামে এক ব্যক্তি হৃদয় সিক্ত ভাষায় লিখেছেন নিচের চারটি লাইন,
শব্দ, বাক্য কিছুই মনে আসছে না।
তার উপর আঙুল কাইট্টা গেছে।
অনেক কষ্টে টাইপ করলাম।
after all well sang the song.
ভক্তদের জন্য (খালি গলায়) গাওয়া গানটি সম্পর্কে লায়লা তাজনূর আওয়ার নিউজ বিডি’কে বলেন, এটি একটি দেশাত্ববোধক গান। যেহেতু এখন বিজয়ের মাস চলছে মূলত: সেকারণেই গানটি গাওয়া। তাছাড়া গানটি আমার নিজেও অনেক প্রিয়। আর খালি গলায় গাওয়ার কারণ হলো- দর্শক/শ্রোতাদের কাছে যে গানগুলো যায় সেগুলোতে তো সব মিউজিকযুক্ত থাকে। শিল্পীদের খালি গলার গান ভক্তরা খুব কমই শুনতে পায়, মূলত: এজন্যই খালি গলায় গাওয়া।
উল্লেখ্য, লায়লা তাজনূর ২০০১ সালে ‘দুর্গম ভাটি’ চলচ্চিত্রের একটি গানে প্রথম প্লে-ব্যাক করেন। তিনি ২০০৫ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং ২০০৪ সালে বাংলাদেশ বেতারে তালিকাভুক্ত হয়েছিলেন।
মন্তব্য চালু নেই