ফেলানী হত্যার পুনর্বিচার
বিএসএফের বিশেষ আদালত মুলতবি
বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানী হত্যার বিচারিক কার্যক্রম ৩ দিনের জন্য মূলতবি করেছে বিএসএফের সেক্টর হেড কোয়ার্টারে স্থাপিত বিশেষ আদালত।
কুড়িগ্রাম ৪৫ বিজিবি পরিচালক লে. কর্নেল মোফাজ্জল হোসেন আকন্দ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ফেলানী হত্যার পুনর্বিচারের সাক্ষ্য দিতে শুক্রবার ফেলানীর বাবা নুর ইসলাম, পাবলিক প্রসিকিউটর আব্রাহাম লিংকন ও ৪৫ বিজিবি পরিচালক লে. কর্নেল মোফাজ্জল হোসেন আকন্দ ভারতের উদ্দেশে সকাল সাড়ে ৯টায় রওনা দেন। পরে বিএসএফের বিশেষ আদালত বিচারিক কার্যক্রম ৩ দিনের জন্য মুলতবি ঘোষণা করায় প্রতিনিধি দলটি ফেরত আসেন।
কসুর খালাস দেয়। ২আগামীকাল শনিবার বিশেষ আদালতে ফেলানী হত্যার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে সাক্ষ্য দেয়ার কথা ছিল ফেলানীর বাবা নুর ইসলামের।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানী তার বাবার সঙ্গে ভারত থেকে ফুলবাড়ীর অনন্তপুর সীমান্ত দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষের গুলিতে নির্মমভাবে নিহত হয়।
২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়। বিশেষ আদালতে অমিয় ঘোষকে অভিযুক্ত করে সাক্ষ্য দেয় ফেলানীর বাবা ও মামা। ২০১৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর বিশেষ আদালত অমিয় ঘোষতে বে০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর (সোমবার) কোচবিহারের বিএসএফের সদর দপ্তরে স্থাপিত বিশেষ আদালতের স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স কোর্টে পুনর্বিচারের কাজ শুরু হয়।
মন্তব্য চালু নেই