পা দিয়ে বিমান চালানো জেসিকার একটাই দুঃখ
পৃথিবীতে এমন বহু মানুষ আছেন, যারা অচেনা-অজানা মানুষের জন্য সবকিছু করতে পারেন। যারা সত্যিই হিরো। মনুষ্যত্বের মতো মহান দিকটি আছে বলেই পৃথিবী এত সুন্দর।
এই সুন্দর পৃথিবীতে সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার তাগিদও আছে তাদের। তাইতো হাত ছাড়াই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন তিনি। নিজের স্পৃহা আর দৃঢ় মনোবলে আর দশজনের মত একজন এখন তিনি।
আমেরিকার বাসিন্দা জেসিকা কক্স জন্মেছিলেন হাত ছাড়াই। প্রতিবন্ধকতা জীবনের বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়নি। নিজের চেষ্টায় ও নিষ্ঠায় বিশ্বের প্রথম প্রতিবন্ধী পাইলট হিসেবে লাইসেন্স পান জেসিকা।
জগত্কে দেখিয়ে দিয়েছিলেন হাত ছাড়াই আকাশে বিমান চালানো সম্ভব। তা তিনি করে দেখিয়েছেন। অবাক করে দিয়েছেন বিশ্ববাসীকে। অদম্য ইচ্ছের কাছে যে সব বাধাই হার মানে তার জ্বলন্ত উদাহরণ জেসিকা।
২০০৮ সালে পাইলট হন তিনি। শুধু তাই নয়, সার্ফিং শিখেছেন জেসিকা। পিয়ানো বাজাতেও জানেন। ৩২ বছর বয়সী এ নারীর মনে একটা দুঃখ, একটা কাজ আমি মোটেও পারি না। তা হলো চুল বাঁধা।
প্যাট্রিক খুবই চমৎকার করে খোঁপা বেঁধে দেয়। সে জানে আমার অবাধ্য চুলগুলো মুখের ওপর কত না বিরক্তির জন্ম দেয়। প্যাট্রিকের চুল বাঁধা আমার খুব পছন্দ।
মন্তব্য চালু নেই