হতাশা থেকে অনেক সিদ্ধান্তে ভুল হয়ে যায়। কেননা, সেই সময়ে যুক্তির থেকে বেশি কাজ করে আবেগ।
হতাশায় ভোগার সবথেকে বড় সমস্যা হল, যিনি ভুগছেন, তিনি জানেন কী হচ্ছে। অথচ, তাঁর হাতে কিছু থাকে না। হতাশা এমন এক সমস্যা, যা বিলক্ষণ টের পাওয়া যায়। কিন্তু তার গতি আটকানো যায় না।
হতাশায় ভুগলে নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ার সম্ভাবনা বেশি।
ফ্রান্স হল পৃথিবীর সবথেকে হতাশ দেশ— প্রতি পাঁচজনের একজন এখানে হতাশায় ভোগেন
গভীর প্রেমে পড়লে হতাশায় ভোগার সম্ভাবনা বাড়ে।
অত্যন্ত উচ্চপদে কর্মরত মানুষ হতাশায় ভোগের বেশি।
আইসল্যান্ডে সবথেকে বেশি পরিমাণ অ্যান্টি-ডিপ্রেস্যান্ট ব্যবহার করা হয়।
আপনি কি ইন্টারনেটে বেশি সময় কাটান? আপনার হতাশায় ভোগার সম্ভাবনা বেশি।
১৯৪৫ সালের (যুদ্ধের সময়ে) তুলনায় এখন ১০ গুণ বেশি মানুষ হতাশায় ভোগেন।
আপনি কি সমাজে হাসিখুশি হিসেবে পরিচিত? আপনার মতো যাঁরা, তাঁদের বেশিরভাগই কিন্তু ভিতরে ভিতরে তীব্র হতাশায় ভুগছেন। ব্যতিক্রমী দু’-একজন অবশ্যই থাকেন।
দেখা গিয়েছে, ১৮-২৫ বছরের মধ্যে প্রতি ৮ জনের মধ্যে অন্তত ২জন হতাশায় ভোগেন।
হতাশায় ভুগলে বার্ধক্য আসে তাড়াতাড়ি।
হতাশ মানুষ স্বপ্ন দেখেন বেশি।
ছেলেদের থেকে মেয়েদের হতাশায় ভোগার সম্ভাবনা প্রায় দ্বিগুণ
এই মুহূর্তে পৃথিবীতে ৩৫০ মিলিয়ন মানুষ হতাশায় ভুগছেন
মন্তব্য চালু নেই