রাত হলেই ক্লাবগুলোতে শুরু হয় এদের যৌনলীলা (দেখুন ভিডিওসহ)

ঢাকা আমাদের সকলের প্রিয় নগরী, আমাদের গর্ব, প্রায় ৮০ লাখ লোকের বসবাস এই শহরে। সারা দেশ থেকে প্রতিনিয়ত মানুষ আসে ঢাকার শহরে।

এসব মানুষের মধ্যে ভাল মানুষ যেমন আছে তেমনি আছে খারাপ মানুষও। তবে সব থেকে ভয়ংকর হল যারা ভাল মানুষের মুখোশ পড়ে ঘুরে বেড়ায়। দিনের বেলা যাদেরকে ভদ্রলোক বলে মনে হলেও রাতের আধারে এদের সকলের রুপ অন্য।

এরা সমাজের উচুশ্রেনী হিসেবে পরিচিত অনেকে আবার এদেরকে বড়লোকও বলে। এই তথাকথিত বড়লোকের ছোটলোকি কাজের কথা শুনলে আপনার গায়ের পশম দ্বারিয়ে যাবে।

পেটের দায়ে যারা নিজের দেহ বিক্রি করে টাকা আয় করে তাদেরকে আমরা পতিতা বলি, সমাজের সকলে তাদেরকে ঘৃনার চোখে দেখে। কিন্তু যারা টাকা দিয়ে এসব নষ্টামি করে তাদেরকে কি বলা উচিত? তারাতো এদের থেকেও ঘৃন্য।

ঢাকার বেশিরভাগ হোটেলে পার্টির নামে প্রতিরাতে এমন উচ্ছৃঙ্খল আনন্দে মেতে থাকে তরুন তরুনীরা। এসব মেয়েদের বেশিরভাই পেশাদার ডিস্কোজকি, আধুনিক সাজপোশাকে প্রতি সন্ধ্যায় এরা আসেন হোটেলে, শুরু হয় পার্টি চলে মাঝরাত পর্যন্ত।

mahatab007_1376031897_1-night-photo

গভীর রাতে পার্টি শেষে কখনও স্বাভাবিক, কখনওবা অস্বাভাবিক অবস্থায় বেড়িয়ে পড়েন পছন্দের কারো সঙ্গে। আর বাকিদের মেলা বসে পাচ তারকা হোটেলের সামনে, আড্ডা আর মাতামাতি শেষে পছন্দের পুরুষের সঙ্গে জোড় মিলিয়ে পাড়ি জমায় নিষিদ্ধ জগতে। এমন অনৈতিক কাজে করেও নেই এতটুকু জড়তা।

আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ঝামেলা এড়াতে পার্টিতে আসা মেয়েদের শরীরে এটে দেয়া হয় বিশেষ ছিল। যা দেখলেই সব পরিষ্কার। এমন মেয়েদের প্রত্যেকেরই আছে বিশ্বস্থ অটোরিক্সা চালক যারা রাতভর চুক্তিতে ডিউটি করেন। রাত অবধি মেয়েদের এখানে সেখানে আনা নেওয়াই এদের দ্বায়িত্ব।

কিছুটা বেশি ভাড়া ও বকশিসের আশায় অটোচালক ও দ্বায়িত্বরত আনসাররা একত্রিত হয়ে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। এসব ডিস্কোজকিদের কেউই কিন্তু পেটের দায়ে এসব করে না।

তারা জীবনকে এনজয় করার জন্য এসব করে। আর এদের ওঠাবসা সমাজের বড় বড় লোকের সাথে, যাদের অনেককেই আমরা সমাজের আদর্শ হিসেবে মনে করি। সেইসব আদর্শ ব্যাক্তিরাই রাতের বেলা হয়ে ওঠে সমাজের সবথেকে নষ্ট মানুষ।

https://www.youtube.com/watch?v=Chywgy9owBA



মন্তব্য চালু নেই