যশোরের খবর (৩০/৮/১৪)

## যশোরে গাঁজাসহ চারজন আটক:
যশোর অফিস: র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্প এবং কোতয়ালি থানা পুলিশ পৃথক অভিযানে ৩ কেজি গাঁজাসহ চারজনকে আটক করেছে। আটককৃতরা হলো, বেনাপোল পোর্ট থানাস্থ রঘুনাথপুর গ্রামের মুজিবর রহমানের ছেলে উজ্জল হোসেন এবং মোমিন আলীর ছেলে আহসান হাবিব।
কোতয়ালি থানার এসআই শোয়েব উদ্দিন আহমেদ জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টার দিকে শহরের চাঁচড়া চেকপোষ্ট এলাকা থেকে ১ কেজি গাঁজাসহ দু’জনকে আটক করা হয়েছে।
এ দিকে র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বুধবার রাত ৮ টার দিকে সদর উপজেলার মথুরাপুর গ্রামের তাজিম মোল্লার বাড়ির সামনে থেকে ২ কেজি গাঁজাসহ দু’জনকে আটক করা হয়। এরা হলো একই গ্রামের মৃত আলী বক্সের ছেলে আসলাম আলী এবং মৃত হাতেম মোল্লার ছেলে কামাল মোল্লা। তারা বেনাপোল থেকে গাঁজা নিয়ে বাসযোগে যশোরে আসছিল।

## যশোরে গণপিটুনিতে ছিনতাইকারী নিহত ॥ এ ঘটনায় মামলা:
যশোর অফিস: যশোরে সুমন (১৯) নামে এক ছিনতাইকারী গণপিটুনিতে নিহতের ঘটনায় কোতয়ালি থানায় অজ্ঞাত পরিচয়ের ৭/৮জনরে বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। নিহতের পিতা বেজপাড়া সাদেক দারোগার মোড়ের রবিউল ইসলাম মোল্লা ওই মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ জানায়, রবিউল ইসলামের ছেলে সুমন ইজিবাইক চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতো। আর কিছু বাজে ছেলেদের সাথে মিশে এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াতো। গত কিছুদিন যাবৎ সে অসুস্থ ছিল। বুধবার দুপুরে সে সদর উপজেলার রূপদিয়ায় বোনের বাড়ি থেকে যশোরে ফেরে। শংকরপুর টার্মিনাল থেকে সে নাজির শংকরপুর এলাকায় চাতালে মোড়ে বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে পৌছালে এলাকার ৮/১০ জন অজ্ঞাত যুবক তাকে ছিনতাইকারী বলে মারতে থাকে। এক পর্যায়ে তাকে বৈদ্যুতিক খুঁটির সাথে বেঁধে মারপিট করে। পরে সংবাদ পেয়ে পুলিশ সেখানে পৌছায় এবং তাকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করে। বিকেল সোয় পাঁচটার দিকে সে মারা যায়।

## যশোরে চাকুসহ একজন আটক:
যশোর অফিস: যশোর সদর উপজেলার বাহাদুরপুর এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতির সময় যশোর কোতয়ালি থানা পুলিশ হীরা শেখ নামে এক যুবককে আটক করেছে। গত ২৬ আগস্ট ভোর সোয়া ৪টার দিকে তাকে দু’টি চাকুসহ আটক করা হয়। আটক হীরা শহরতলীর শেখহাটি এলাকার ইদ্রিস আলীর ছেলে।
পুলিশ জানিয়েছে, এ সময় আরো তিনজন পালিয়ে যায়। এরা হলো ছোট শেখহাটি এলাকার বাবুর ছেলে মুন্না, আসমতের ছেলে সোহেল এবং বাহাদুরপুর গ্রামের বেলালের ছেলে হাসান। তারা যশোর-মাগুরা সড়কের বাহাদুরপুর মাঠপাড়া মান্দারতলা এলাকার রিয়নের বাড়ির সামনে দাড়িয়ে ছিল। তাদের সাথে আরো ৪/৫ জন ছিল। পুলিশ দেখে অন্যান্যরা দৌড়ে পালালেও হীরাকে আটক করা হয়। তার কাছ থেকে একটি চাকু এবং তার সঙ্গীদের ফেলে যাওয়া আরো একটি চাুর উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় ডাকাতির প্রস্তুতির অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে।

## যশোর ঝিকরগাছায় এক বাড়িতে ডাকাতি:
যশোর অফিস: যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার কীর্তিপুরে এক চাল ব্যবসায়ীর বাড়িতে বুধবার গভীররাতে ডাকাতি হয়েছে। ডাকাতরা ওই বাড়ি থেকে চল্লিশ ভরি সোনার গয়নাসহ নগদ টাকা নিয়ে গেছে।
গৃহকর্তা শিশির কুমার দাস জানান, রাত দেড়টার দিকে ১০/১৫ জনের একদল ডাকাত তার বাড়ির গ্রিল ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে। এরপর বাড়ির লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে আলমিরা থেকে ৪০ ভরি সোনার গয়না ও নগদ সাত হাজার টাকা নিয়ে যায়।
ঝিকরগাছা থানার ওসি মোশাররফ হোসেন বৃহস্পতিবার এ ঘটনায় অজ্ঞাত ১০/১৫ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে পুলিশ তা খতিয়ে দেখছে।

## যশোরে তিন ব্যবসায়ীকে জরিমানা, ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পলেথিন উদ্ধার:
যশোর অফিস: যশোর শহরের গোহাটা রোডে ভ্রাম্যমান আদালত বৃহস্পতিবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে ২শ’ কেজি নিষিদ্ধ পলেথিন জব্দ করেছে। একই সাথে তিন ব্যবসায়ীকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত।
ভ্রাম্যমান আদালতের বেঞ্চ সহকারি মোস্তাক আহমেদ জানিয়েছেন, র্নিবাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুস সালামের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালতটি পরিচালিত হয়। তার সাথে পরিবেশ অধিদপ্তরের যশোরের উপ-পরিচালক এমদাদুল হক উপস্থিত ছিলেন।
আদালতটি গোহাটা রোডের মা শীতল ভাণ্ডার, কানাই স্টোর ও নির্মল স্টোরে অভিযান চালিয়ে ২শ’ কেজি ওজনের ১০ বস্তা পলেথিন জব্দ করে। একই সাথে মা শীতলের প্রদীপকে ২০ হাজার টাকা, কানাই স্টোরের কানাইকে ১০ হাজার টাকা এবং র্নিমল স্টোরের নির্মলকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আর জব্দকৃত পলেথিন ধ্বংস করার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরে রাখা হয়েছে।

## বেনাপোল সীমান্তের ওপারে বাংলাদশীকে নির্যাতন:
যশোর অফিস: যশোরের শার্শা উপজেলার গোগা ইউনিয়নের অগ্রবুলট সীমান্ত থেকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা আব্দুল মালেক খোকন (২৮) নামে এক বাংলাদেশী গরু ব্যবসায়ীকে ধরে বেদম মারপিট করেছে। গুরুতর আহত ঐ গরু ব্যবসায়ী বর্তমানে বিএসএফের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। খোকন শার্শা উপজেলার অগ্রবুলেট এলাকার আরশাদ আলীর ছেলে।
স্থানীয়রা জানায়, বৃহস্পতিবার ভোরে ইছামতি নদী পার হয়ে ভারত থেকে গরু নিয়ে দেশে ফিরছিলেন খোকনসহ কয়েকজন রাখাল। এসময় বিএসএফ সদস্যরা ধাওয়া করে তাদের মধ্যে খোকনকে ধরে মারধর করে। একপর্যায়ে তিনি পালানোর চেষ্টা করলে তারা তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে খোকন মাটিতে লুটিয়ে পড়লে বিএসএফ সদস্যরা তাকে ধরে নিয়ে ভারতের ঝাউডাঙ্গা ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এসময় তার সঙ্গীরা পালিয়ে আসতে সক্ষম হন। তার অবস্থা আশংকাজনক। তবে, অগ্রবুুলেট বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার নায়েক সুবেদার নুরুল ইসলাম জানান, গুলিতে নয় খোকন আহত হয়েছেন এক ধরনের পটকাবাজির স্পি­ন্টারে। তার মাথা থেকে হাত পর্যন্ত (বামপাশ) স্পি­ন্টারে ক্ষত হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনার পর বেলা ১১.৪০ মিনিট থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত বিএসএফের সাথে তাদের পতাকা বৈঠক হয়েছে । আহত খোকনকে প্রথমে বনগাঁ এবং পরে কলকাতার একটি সরকারি হাসপাতালে বিএসএফের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে নূরুল ইসলাম জানান।
তিনি বলেন, খোকন সুস্থ হলে তারা বিজিবির কাছে তাকে পৌঁছে দেবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

## যশোরে সপ্তাহ ব্যাপী বৃক্ষমেলা উদ্বোধন:
যশোর অফিস: ‘অধিক বৃক্ষ, অধিক সমৃদ্ধ’ এই শ্লোগান নিয়ে যশোরে শুরু হয়েছে সপ্তাহ ব্যাপী বৃক্ষমেলা। বৃহস্পতিবার শহরের টাউন হল ময়দানে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক ড. হুময়ায়ূন কবীর। সামাজিক বন বিভাগ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের যৌথ আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জাহিদ হোসেন পনি। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় বন কর্মকর্তা জহুরুল আলম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক নিত্য রঞ্জন বিশ্বাস প্রমুখ। উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে অতিথিরা স্টলগুলো পরিদর্শন করেন। মেলায় ৫০টি স্টল স্থান পেয়েছে।

## যশোর রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের উপর আদালতের ইনজাংশন জারি:
যশোর অফিস : যশোর রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের (রেজি: নং ৯৩৯ খুলনা) রাতের আধারে গঠিত কমিটির সকল কার্যবিধির উপর বৃহস্পতিবার বিজ্ঞ আদালত ইনজাংশন জারি করেছেন। যশোহর সদর সহকারী জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক এই ইনজাংশন জারি করেন। এর ফলে নব গঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ আর কোন ইউনিয়ন বিষয়ক কার্যক্রম চালাতে পারবে না। মামলা নং ১২৬, তারিখ ১৯/৮/২০১৪। মামলার বাদি দুইজন। এরা হলেন যশোর সদরের নুরপুরের মৃত সরজন আলীর পুত্র গোলাম মোস্তফা ও শহরের ষষ্টীতলা বসন্ত কুমার রোডের মুত চান মিয়ার পুত্র আলমগীর হোসেন ফরিদ। মামলায় আসামির সংখ্যা ২১।
মামলার বিবরন মতে ১৯৯০ সালে রেজিস্ট্রেশন গ্রহনের পর থেকে ১৯ সদস্যের নির্বাচিত কমিটি ইউনিয়ন পরিচালনা করে থাকেন। প্রতি দুই বছর পর পর সাধারন সভা শেষে নির্বাচন হয়ে থাকে। সর্বশেষ সাধারন সভা গত ২৫/১২/২০১১ তারিখে সম্পন্ন হয়। এই সভায় মোস্তাফিজুর রহমান, আজিজুর রহমান মিন্টু ও মিজানুর রহমান কে নিয়ে তিন সদস্যের একটি নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়। ৩০/০৩/২০১২ তারিখে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারিত হয়। এমতাবস্থায় আদালতে মামলার কারনে নির্বাচন স্থগিত হয়ে যায়। মামলা চলছে আর ওদিকে রাতারাতি ৭/৮/২০১৪ তারিখে দৈনিক স্পন্দনে যশোহর রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়ন কমিটি গঠন নামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। আদতে ১৪/৪/২০১৪ তারিখে নির্বাচন হয়নি। পত্রিকায় প্রকাশিত কমিটি রাতে কয়েক জনের আতাতের একটি কমিটি। মামলার আসামিরা হলেন মৃত মোনাজাত আলীর পুত্র ১.এম.এ কাশেম- যিনি এই কমিটির সভাপতি, ইয়াসেন আলীর পুত্র ২. শামীম পারভেজ মিন্টু, যিনি এই কমিটির সাধারন সম্পাদক, ৩.আলীম খলিফা ৪. একরাম শেখ ৫. মেছের আলী ( পিং মৃত আইজুদ্দিন) ৬. সিদ্দিক হোসেন ৭. সুলতান ৮. আকরাম হোসেন ( পিং-মৃত নিয়ামত আলী) ৯. শুকুর আলী (পিং আনোয়ার হোসেন) ১০ আব্দুর রহিম মনু ( পিং আ: গনি মিয়া) ১১. মো: ইব্রহিম ১২. গোলাম মোস্তফা বাদল (পিং মোসলেম মাস্টার) ১৩. কাঞ্চন শেখ (নেছার উদ্দীন শেখ) ১৪. আব্দুল মান্নান ( পিং মতিয়ার রহমান) ১৫. শহিদুল ইসলাম শহিদ (পিং আ: বারেক হাওলাদার) ১৬. রেজাউল ইসলাম (পিং মৃত এসাহক সরদার) ১৭. আশরাফুল ১৮. আব্দুল আজিজ (পিং শেখ ইসলাম) ১৯. মো: মিজান (পিং আলী আকবর) ২০. মোজাম ২১. নুরুন্নবী ( পিং মৃত মোসলেম শেখ)। আসামিরা সকলেই নব নির্বাচিত কমিটির বিভিন্ন স্তরের নেতা ও সদস্যবৃন্দ।
স্টাফ রিপোর্টার : যশোর রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের (রেজি: নং ৯৩৯ খুলনা) রাতের আধারে গঠিত কমিটির সকল কার্যবিধির উপর বৃহস্পতিবার বিজ্ঞ আদালত ইনজাংশন জারি করেছেন। যশোহর সদর সহকারী জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক এই ইনজাংশন জারি করেন। এর ফলে নব গঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ আর কোন ইউনিয়ন বিষয়ক কার্যক্রম চালাতে পারবে না। মামলা নং ১২৬, তারিখ ১৯/৮/২০১৪। মামলার বাদি দুইজন। এরা হলেন যশোর সদরের নুরপুরের মৃত সরজন আলীর পুত্র গোলাম মোস্তফা ও শহরের ষষ্টীতলা বসন্ত কুমার রোডের মুত চান মিয়ার পুত্র আলমগীর হোসেন ফরিদ। মামলায় আসামির সংখ্যা ২১।
মামলার বিবরন মতে ১৯৯০ সালে রেজিস্ট্রেশন গ্রহনের পর থেকে ১৯ সদস্যের নির্বাচিত কমিটি ইউনিয়ন পরিচালনা করে থাকেন। প্রতি দুই বছর পর পর সাধারন সভা শেষে নির্বাচন হয়ে থাকে। সর্বশেষ সাধারন সভা গত ২৫/১২/২০১১ তারিখে সম্পন্ন হয়। এই সভায় মোস্তাফিজুর রহমান, আজিজুর রহমান মিন্টু ও মিজানুর রহমান কে নিয়ে তিন সদস্যের একটি নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়। ৩০/০৩/২০১২ তারিখে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারিত হয়। এমতাবস্থায় আদালতে মামলার কারনে নির্বাচন স্থগিত হয়ে যায়। মামলা চলছে আর ওদিকে রাতারাতি ৭/৮/২০১৪ তারিখে স্থানীয় পত্রিকায় যশোহর রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়ন কমিটি গঠন বিষয়ক একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। আদতে ১৪/৪/২০১৪ তারিখে নির্বাচন হয়নি। পত্রিকায় প্রকাশিত কমিটি রাতে কয়েক জনের আতাতের একটি কমিটি।
মামলার আসামিরা হলেন মৃত মোনাজাত আলীর পুত্র ১.এম.এ কাশেম- যিনি এই কমিটির সভাপতি, ইয়াসেন আলীর পুত্র ২. শামীম পারভেজ মিন্টু, যিনি এই কমিটির সাধারন সম্পাদক, ৩.আলীম খলিফা ৪. একরাম শেখ ৫. মেছের আলী ( পিং মৃত আইজুদ্দিন) ৬. সিদ্দিক হোসেন ৭. সুলতান ৮. আকরাম হোসেন ( পিং-মৃত নিয়ামত আলী) ৯. শুকুর আলী (পিং আনোয়ার হোসেন) ১০ আব্দুর রহিম মনু ( পিং আ: গনি মিয়া) ১১. মো: ইব্রহিম ১২. গোলাম মোস্তফা বাদল (পিং মোসলেম মাস্টার) ১৩. কাঞ্চন শেখ (নেছার উদ্দীন শেখ) ১৪. আব্দুল মান্নান ( পিং মতিয়ার রহমান) ১৫. শহিদুল ইসলাম শহিদ (পিং আ: বারেক হাওলাদার) ১৬. রেজাউল ইসলাম (পিং মৃত এসাহক সরদার) ১৭. আশরাফুল ১৮. আব্দুল আজিজ (পিং শেখ ইসলাম) ১৯. মো: মিজান (পিং আলী আকবর) ২০. মোজাম ২১. নুরুন্নবী (পিং মৃত মোসলেম শেখ)। আসামিরা সকলেই নব নির্বাচিত কমিটির বিভিন্ন স্তরের নেতা ও সদস্যবৃন্দ। আদালত কতৃক ইনজাংশন জারির ফলে নতুন কমিটির ইউনিয়ন বিষয়ক সকল কার্যক্রম রহিত হয়ে গেল।



মন্তব্য চালু নেই