যশোরের খবর (১২/১০/১৪)

৬ বছরের শিশু ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা:
যশোরে ছয় বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা করে লম্পট ফয়সাল। সে সদরের কাজীপুর মোল্লাপাড়া এলাকার আলমগীর হোসেনের ছেলে। এ ঘটনায় যশোর কোতয়ালি থানায় একটি মামলা হয়েছে।
পুলিশ জানায় শুক্রবার বিকেলে ওই শিশু বাড়ির মধ্যে খেলা করছিল। বাড়িতে কেউ না থাকায় ফয়সাল শিশুকে বিস্কুট খাওয়ানোর লোভ দেখিয়ে বাড়ির পেছনে টয়লেটের কাছে নিয়ে ধর্ষনের চেষ্টা করে। এ সময় শিশুর চিৎকারে এলাকার লোকজন ফয়সালকে আটক করে। কিন্তু ফয়সালের মা বেবী বেগম এবং বোন পপি খাতুন এসে তাকে উদ্ধার করে পালাবার সুযোগ করে দেয়। যশোর কোতয়ালি থানার ওসি ইনামুল হক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।

বোমাবাজির ঘটনায় ২০ জনের নামে মামলা:
যশোর সদরের চুড়ামনকাটি বাজারে দু’ পক্ষের মধ্যে বোমাবাজির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কমবেশী ১০ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় সাজিয়ালি পুলিশ ক্যাম্পের এসআই তুহিনুজ্জামান বাদি হয়ে ২০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১০/১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। আসামিরা হচ্ছে চুড়ামনকাটি ইউয়িনের বাসিন্দা বিভিন্ন গ্রামের রুনু,বাবু ডাকাত,আসাদুল,দারা,শুকুর আলী,ফারুক হোসেন,রানা,ওবাইদুল, আনোয়ার কাদের,
ফিরোজ,আলমগীর, এনামুল,সাইফুল,সবুজ,ইলিয়াস হোসেন,আব্দুল মালেক ওরফে মুন্সী,রাশেদ, মনোয়ার, নান্নু।
বুধবার রাত আনুমানিক সাড়ে ৮ টার সময় চুড়ামনকাটি বাজার সংলগ্ন ইউনিয়ন পরিষদের পাশে আ:লীগের দুই গ্র“পের মধ্যে বোমাবাজি ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের আব্দুল মান্নান ওরফে মুন্না,রাশেদ,মনোয়ার হোসেন ও নান্নু আহত হয়ে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।

দু’টি বোমা উদ্ধার:
যশোর কোতয়ালি থানা পুলিশ সদরের চুড়ামনকাটি বাজারে শনিবার সকালে অভিযান চালায়। এ সময় দু’টি পরিত্যাক্ত বোমা উদ্ধার করে। কে বা কারা কোন উদ্দেশ্যে বোমা দুটি রেখেছে তা স্পষ্ট ভাবে পুলিশ বলতে পারছে না তবে পুলিশ জানায় অপরাধীরা নাশকতা করার জন্যে প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় পুলিশ অভিযান চালিয়ে পরিত্যাক্ত অবস্থায় বোমা দুটি উদ্ধার করেছে। বোমা পড়ে থাকতে দেখে ওই এলাকার সাধারন মানুষের মধ্যে আতংক দেখা দেয়। এ ব্যাপারে যশোর কোতয়ালী থানায় সাধারণ ডাইরী হয়েছে।

ইয়াবাসহ বিক্রেতা আটক:
শুক্রবার গভীর রাতে যশোর সদর ফাঁড়ির পুলিশ শহরের পূর্ব বারান্দী পাড়ায় অভিযান চালায়। এ সময় সিদ্দিককে আটক করে। তার দেহ তল্লাশী করে ২০ পিস ইয়াবা উদ্ধার কের। সে শহরের পূর্ব বারান্দী পাড়া এলাকার মৃত আব্দুল বারিকের পুত্র। পুলিশ জানায় সিদ্দিক একজন চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী। এ ব্যাপারে যশোর কোতয়ালি থানায় মামলা হয়েছে।

বেনাপোলে যুবকের লাশ উদ্ধার:
শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে যশোরের বেনাপোল পোর্টথানাধীন পুটখালীর খলশি এলাকার বাওড় থেকে অজ্ঞাতপরিচয় (৩৭) এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি তদন্ত রফিকুল ইসলাম জানান, সকালে বাওড়ের পানিতে মৃতদেহটি ভাসতে দেখে থানায় খবর দেন স্থানীয় কৃষকরা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। মৃত যুবকের পরনে কালো প্যান্ট ও বাদামি রঙের হাফ শার্ট রয়েছে। তার পকেট থেকে একটি মোবাইল ফোন সেট পাওয়া গেছে। মোবাইল ফোনের কললিস্টের সূত্র ধরে তার পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে।

নওয়াপাড়ায় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ৪জনের মৃত্যু:
যশোরের অভয়নগরে উপজেলার নওয়াপাড়া পীরবাড়ি এলাকায় ট্রাকের চাপায় ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত হয়েছেন। শনিবার বেলা সোয়া ৩টার দিকে যশোর-খুলনা সড়কের নওয়াপড়া পীরবাড়ির সামনে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। নিহতরা হলো, অভয়নগরের বাদিয়াঘাট গ্রামের হারুণ অর রশিদের ছেলে রুমি (৩৫), একই উপজেলার গাজীপুর গ্রামের গোলাম রহমানের ছেলে বদিয়ার রহমান (৩৭), খুলনার ফুলতলা উপজেলার আব্দুল করিমের মেয়ে রোকেয়া বেগম, নড়াইল সদর উপজেলার মিন্টুর স্ত্রী মিঠু বিশ্বাস (৪০)। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, যশোর থেকে খুলনামুখি একটি ট্রাকের (ঢাকামেট্রো ট-১৬- ৪৮০০) সাথে বিপরীতমুখী একটি ডিজেলচালিত থ্রি হুইলারের (অটোরিকশা) মুখোমুখী সংঘর্ষে এই ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় থ্রি হুইলারের চালকসহ ৪ জন মারা যান। নিহতদের মধ্যে ২ জন নারীও রয়েছেন। এদের মধ্যে চালকের পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম রনি (৩০)। তিনি অভয়নগর উপজেলার রাজঘাট সাহেবপাড়ার হারুর অর-রশিদের ছেলে।
অভয়নগর থানার ওসি ছয়রুদ্দিন আহমেদ ও হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ওসি ফরিদউদ্দিন ভূঁইয়া সাংবাদিকদের দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যুর কথা স্বীকার করেছেন। নিহত ৪ জনের লাশ যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং আহতদের অভয়নগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

যশোরের কবি পদ্মনাভের ৫৭তম জন্মদিন:
কবি পদ্মনাভ অধিকারী রবিবার ৫৭ বছরে পর্দাপন করছেন। ১৯৫৮ সালের ১২ অক্টোবর তিনি জন্মগ্রহণ করেন। জানা গেছে “১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইস্কাদার মীর্জা কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক আইনসভা ভেঙে দিয়ে সামরিক শাসন জারী করেন ও জেনারেল আয়ুব খানকে সেনা প্রধান হিসাবে নিযুক্ত করেন।”১ আবার অই সালে-ই “২৭ অক্টোবর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইস্কান্দার মীর্জাকে বিতাড়িত করে সেনাপ্রধান জেনারেল আয়ুব খান প্রধানমন্ত্রী হন এবং সামরিম শাসন জারী রাখেন। সে কারণে দেশের পূর্ব ও পশ্চিম অংশের সব ধরনের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড রহিত হ’য়ে- সব স্থবির হয়ে পড়ে। এ সময়ে রওনক সাহিত্য সংস্থা (পাকিস্তানের জাতির জাতীয় ভিত্তিতে তমদ্দুন গঠনে সহায়তা করার জন্য সকল প্রকার সাহিত্যিক তমদ্দুন প্রচেষ্টায়) গঠিত হয়। এই সালেই বুলবুল ললিত কলা একাডেমী স্থাপিত হয় এবং তদ্ কর্ত্তৃক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নৃত্যনাট্য ‘চণ্ডালিকা’ ও ‘প্রকৃতির লীলা’ প্রথম মঞ্চায়ন হয়। এ সালের জানুয়ারীতে আতাউর রহমান খান শিক্ষা কমিশন গঠিত হয়,”২ এ সালেই কবি বিনয় মজুমদার’র (১৭-০৯-১৯৩৪ থেকে ১১-১২-২০০৬) প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘নক্ষত্রের আলোয়’ প্রকাশ পায়। ১৯৫৮ সালেই আবুল কালাম এর মৃত্যু হয় এবং সঞ্জয় ভট্টচার্যে’র (১৯০৯-১৯৬৯) ‘সবিতা’ ও ‘স্বনির্বাচিত কবিতা’ গ্রন্থ দু’খানি প্রকাশ পায়। আর ৪-১০-১৯৫৮ সালেই আটলান্টিক পারাপার এ জেট বিমান নিয়মিত হয়। এমন-ই সময়কালে অর্থাৎ ১৯৫৮ সালের ৭-২৭এ অক্টোবরের মধ্যবর্তী সময় ১২-১০-১৯৫৮ রোজ রবিবার সকাল ছ’টা পঁয়তাল্লিশ মিনিটে পদ্মনাভ অধিকারী, মাতা গৌরী’র গর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ হন, দক্ষিণ জনপদের পুরাতন ও প্রথম জেলা যশোর (১৭৮১, ৭ জানুয়ারী) এর যশোর পৌরসভার (১৮৬৪) বকচরস্থ কেষ্টলাল দাঁ মহাশয়ের বাড়ীতে (এটা পদ্মনাভ অধিকারীর পিতার ভাড়া করা বাসা)। তাঁর পিতা মৃত নলিনীকান্ত অধিকারী ব্রিটিশ খেদাও আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য স্বেচ্ছায় ১৯৪৬ সালে যশোর গ্যারীসান ইঞ্জিনিয়ারিং এর অধিন এম ই এস এর করণিক এর চাকুরী থেকে স্তফা দেন এবং অবিভক্ত ইণ্ডিয়া স্বাধীন হ’লে, তিনি যশোর সেক্রেডহার্ট জুনিয়র হাই স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। ১৯৬০ সালে তিনি শিক্ষকতা পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। এ সময় পদ্মনাভ অধিকারীর বয়স দু’বৎসর। পদ্মনাভ অধিকারীর পিতা একজন নাট্যাভিনেতা, গীতিকবি ও কণ্ঠশিল্পী ছিলেন। পদ্মনাভ অধিকারীর মাতা একজন গৃহিনী ছিলেন।
পদ্মনাভ অধিকারীরা চার ভাই। জ্যেষ্ঠ- মুরারী মোহন অধিকারী রাইটার ও পেইন্টার। দ্বিতীয়- মাধবেন্দ্র অধিকারী, তিনি পেশায় একজন আইনজীবী। তৃতীয়- সেজ ভাই মধুসূদন অধিকারী, যিনি অবসরপ্রাপ্ত সরকারী স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মচারী বর্তমানে পেশায় একজন হোমিও চিকিৎসক। মধুসূদন অধিকারী যিনি ডা. এম এস অধিকারী নামেই লেখেন এবং ওই নামেই সর্বাধিক পরিচিত। ডা. মধুসূদন অধিকারী কাছেই ১৯৭৬ সালে লেখালেখিতে পদ্মনাভের হাতে খড়ি হয়। মধুসূদন অধিকারী একাধারে কবি, গীতিকার, নাট্যকার অনুবাদক (হিন্দি থেকে বাংলা ও ইংরেজি থেকে বাংলা) শুধু তাই নয়, মধুসূদন অধিকারী বাংলা, ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় ব্যুৎপত্তি অর্জন করেছেন। পদ্মনাভ অধিকারীর লেখার শুরু ছড়া দিয়েই। যা এ-রূপ “ও ভাই কান্ত/আছ নাকি য্যান্ত?/ বল কি ভাই শান্ত?/ আগে খাতাম চালিডালি/এখন পাই না পান্ত!” এ লেখাটি প্রথম প্রকাশ পায় ২৩-০৮-১৯৯২ যশোর থেকে প্রকাশিত আর.এম. সাইফুল আলম মুকুল সম্পাদিত “দৈনিক রানার” ও হারুন অর রশিদ সম্পাদিত “দৈনিক টেলিগ্রাম” সংবাদ সাহিত্য পত্রিকাতে। এরপর থেকে লেখালেখির জন্যে পিছন ফিরে তাকে তাকাতে হয়নি। পদ্মনাভ অধিকারীর পৈত্রিক অর্থাৎ আদিনিবাস বর্তমান কেশবপুর উপজেলাধিন- কেশবপুর ত্রিমোহিনী সড়কের দক্ষিণ পার্শ্বের সাতবাড়ীয়ার ডা. বাড়ী। পদ্মনাভ অধিকারী মূলত একজন সমকালিন কবিতা রচয়িতা। এর পাশাপাশি, গবেষণা প্রবন্ধ-নিবন্ধ, শিশুতোষ লেখা ও গল্প-, উপন্যাস-গান রচনা করে থাকেন। এছাড়া হিন্দী থেকে বাংলায় অনুবাদ করার পাশাপাশি চারটি ছদ্মনামে রম্য, কবিতা ও সমালোচনা লিখে থাকেন।
পদ্মনাভ অধিকারীর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ গ্রন্থ : ১। যাবনা (১৯৯২), ২। অন্তরে অন্তরে (১৯৯৬), ৩। চীৎকার (২০০৭), ৪। মর্ত লোকে দিব্য রথ (২০০৭), বিধ্বস্ত জনপদ (২০০৮)। প্রবন্ধ গ্রন্থ : ১। আধুনিকতা ও আধুনিক কবিতা প্রসঙ্গে (২০০১), ২। একবৃন্তে (২০০৬), ৩। মহর্ষি লালন সাঁই (২০১০) উপন্যাস:১। ফেরারী (২০১৩) ২.প্রহরী (২০১৪) এছাড়া ইংল্যাণ্ডের তিন কবির কবিতার সম্পাদনা গ্রন্থ ‘ত্রয়ী’ সম্পাদনা করেছেন ২০০৮ সালে। তিনি বিদ্রোহী সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সংগঠনের বিশেষ সংকলন বিদ্রোহী’র সম্পাদনা করে থাকেন। স্বর্ণশীষ গবেষণা সাহিত্য সংকলনের সহযোগী সম্পাদক। এছাড়া রূপায়ণ সম্প্রদায় গবেষণা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং ১৫/১১/২০০৬ এ মাইকেল মধুসূদন দত্তের সাহিত্য গবেষণা ফাউন্ডেশনের জীবন সদস্য (বর্তমানে মধুসূদন ট্রাষ্ট, জেলা প্রশাসক কর্ত্তৃক পরিচালিত)।
অর্জন ঃ ২০০৩ সালে খুলনার দৌলতপুরস্থ ‘মোহনা’ সাহিত্য ও সমাজ কল্যাণ সংগঠন কর্ত্তৃক সাহিত্য গবেষণার জন্য গুণীজন সম্মাননা প্রাপ্ত।
২০১১ বগুড়া জেলার শেরপুরস্থ নাহিদ হাসান রবিন সম্পাদিত সৃজনশীল সাহিত্যের ছোটকাগজ ‘অপারিজত’ কর্তৃক আয়োজিত কবি ও কবিতা মেলায় কবি পদ্মনাভ অধিকারী সংগঠক সম্মাননা প্রাপ্ত হন।
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরের ক্যাপটেন মনসুর আলী সাহিত্য পরিষদ আয়োজিত বর্ষার কবিতার উৎসব ও পদক প্রদান ২০১২ অনুষ্ঠানে কবি পদ্মনাভ অধিকারী আজীবন সম্মাননা পদক প্রাপ্ত হন।
এছাড়া খুলনার খালিশপুরস্থ মহিউদ্দীন স্মৃতি সংসদ এর পক্ষে মহিউদ্দীন স্মৃতি পদক পান, তা-অই দাতা সংগঠনের সাহিত্যের নামে পদক’র ব্যাসাতির যে অনৈতিক কর্মকাণ্ড দেশব্যাপী করে চলেছে, এর প্রতিবাদে উক্ত পদক প্রত্যাখ্যান করেছেন। এদিকে কবি’র ৫৭তম জন্মদিনে উপলক্ষে দীর্ঘায়ু ও সুস্থাস্থ্য কামনা করে বিবৃতি দিয়েছেন বিদ্রোহী সাহিত্য পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক মো: সামসুজ্জামান ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা মুন্নাসহ কার্যনির্বাহী ও উপদেষ্টা এবং সকল সদস্যবৃন্দ।



মন্তব্য চালু নেই