‘মেয়েরা চাইলে না বলা কঠিন’

সম্প্রতি বৃটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফের সাক্ষাৎকারে এমন দর্শন ঝারলেন স্প্রিন্ট তারকা উসাইন বোল্ট। সাক্ষাৎকারে উসাইন বোল্টের সামনে প্রশ্ন ছিল- আপনার দিকে মেয়েদের আগ্রহটা পরিষ্কার দেখা যায়। এরই মধ্যে আপনি অন্তত পাঁচজন বান্ধবী বদল করেছেন।

উত্তরে বোল্ট জানান, মেয়েরা চাইলে না বলা কঠিন। অল্প বয়সে খেলোয়াড়দের বিয়েতেও আপত্তি টানা দুইবারের অলিম্পিক ডাবল শিরোপাজয়ী (১০০ ও ২০০ মিটার) স্প্রিন্টার উসাইন বোল্টের। এজন্য বৃটিশ মিডিয়ারও দোষ দেখেন বোল্ট।

১০০ ও ২০০ মিটার স্প্রিন্টের বিশ্বরেকর্ডধারী দৌড়বিদ উসাইন বোল্ট বলেন, বৃটেনে আমি দেখি কোনো ব্যক্তি কিছুটা জনপ্রিয়তা পেলেই বিয়ে করে ফেলেন। পেশাদার ফুটবলারদের অল্পবয়সেই বিয়ে করে ফেলতে দেখা যায়। যেন অলিখিত আইন। এটা ঠিক নয়। আমি আপনাদের চিনি। এ জন্য বৃটিশ মিডিয়াও দায়ী। আপনারা খেলোয়াড়দের তাড়াতাড়ি বিয়ে করতে পরোক্ষে চাপ দিয়ে থাকেন।

রুনির (ওয়েইন) মতো অনেক ফুটবলারকেই অল্প বয়সেই বিয়ে সারতে দেখলাম। আপনি বিখ্যাত হলে আপনাকে নিয়ে মেয়েদের আগ্রহ থাকবে স্বাভাবিক। মাত্র বিশ একুশ বছর বয়সে আগ্রহী তরুণীদের ভিড়ে নির্দিষ্ট একজনের সঙ্গে জীবন কাটানোটা আমার কাছে অদ্ভুতই লাগে।

হাস্যোজ্জ্বল বোল্ট বলেন, বৃটেনে হয়তো এমন সময়ে নিজস্ব পরিবার পেতে চায় সবাই। কিন্তু আমরা জ্যামাইকানদের ভাবনাটা ভিন্ন। সুন্দরী মেয়েরা বিখ্যাত কাউকে পেতে চায়। আর এতে না বলা কঠিন। আমি কি বলতে চাইছি নিশ্চয় বুঝতে পারছো তোমরা। আমি এটা তোমাদের কাছেই শিখেছি।



মন্তব্য চালু নেই