মায়ের গর্ভে শিশুর যত রহস্য!

মায়ের গর্ভে একটি মাত্র ছোট্ট কোষ থেকে তৈরি হয় পূর্ণাঙ্গ শিশুর দেহ। প্রায় ১০ মাস গর্ভাবস্থার পর পৃথিবীর আলো দেখে সে। এই দীর্ঘ সময়টাতে মায়ের শরীরের মধ্যে একটু একটু করে পরিপূর্ণ হতে থাকে শিশু। আর এই পূর্ণাঙ্গ হওয়ার পুরোসময়টায় মাতৃগর্ভে নানান ‘মজার’ ঘটনা ঘটায় সে। পুঁচকে হলে কী হবে ভেল্কি দেখানোয় মোটেই কম যায় না।

>মা যদি গর্ভস্থ সন্তানের সঙ্গে কথা বলেন তাহলে সেই কথা বুঝতে পারে বেবি।

কথার মানে না বুঝলেও কথা শুনতে পায় সে, এমনকী অনুভবও করতে পারে।

>মায়ের গর্ভে থাকলেও দেখতে পায় শিশু।

>জানেন কী ২০০০ শিশুর মধ্যে এক জন শিশুর জন্মের সময়ই দাঁত থাকে। সাধারণত একটি দাঁত নিয়ে জন্মায় সে।

>জানেন কী ২০০০ শিশুর মধ্যে এক জন শিশুর জন্মের সময়ই দাঁত থাকে। সাধারণত একটি দাঁত নিয়ে জন্মায় সে।

>গর্ভের মধ্যেও কাঁদে শিশু।

>প্রেগন্যান্সির একেবারে প্রথম ধাপে মায়ের গর্ভের মাপ থাকে একটা পিচ ফলের মতো। একেবারে শেষ ধাপে একটা বড় তরমুজের মাপের মতো আকার হতে পারে গর্ভের।

>অন্তঃসত্ত্বা মায়ের পায়ের মাপ সামান্য হলেও বাড়ে। দেহে অতিরিক্ত ফ্লুইড এবং জল বৃদ্ধি পাওয়ায় এমনটা হয়।

>মায়ের পেটেই মূত্রত্যাগ করে শিশু। আবার সেটা খেয়েও নেয়।

>মা যা খায় সেই খাবারের স্বাদও বুঝতে পারে গর্ভের সন্তান।

>বেবির কান্নার আওয়াজে মায়ের বুকের দুধ নিঃসরণ হয়। এমনকী অন্য কোনও শিশুর কান্নার আওয়াজ শুনে গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রেও এমনটা হয়।

>৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় মায়ের চামড়ার রং পরিবর্তিত হয়।

>মায়ের পেটেই মলত্যাগও করে শিশু। ২১ সপ্তাহের পর থেকে মলত্যাগ শুরু করে গর্ভস্থ শিশু।

>মায়ের গর্ভে অ্যামিনিওটিক ফ্লুইডের মধ্যে বেবি থাকে, এমনটাই আমরা সকলে জানি। কিন্তু এই ফ্লুইডটি আসলে কী? এর বেশিরভাগটাই স্টেরাইল ইউরিন।



মন্তব্য চালু নেই