প্রস্তুতি সম্পন্ন, যে কোনো সময়ে ফাঁসি

মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকরের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।

রাত পৌনে ৯টায় কামারুজ্জামনকে গোসল করানো হয়েছে। ৮টা ৫০ মিনিটে তার শারীরিক পরীক্ষা করা হয়।

রাত ৯টার পরে কামারুজ্জামানকে তওবা পড়ানো হয়। এর পরে তিনি দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন।

ফাঁসি দেওয়ার পর লাশ বহনের জন্য যে গাড়ি ব্যবহার করা হবে, সেটি ইতিমধ্যে কারাগারের ভেতরে নেওয়া হয়েছে।

ফাঁসি কার্যকরের সময় যেসব দায়িত্বশীল ব্যক্তি সেখানে উপস্থিত থাকবেন তাদের অধিকাংশই কারাগারে পৌঁছেছেন।

রাত সাড়ে ৮টা ২৫ মিনিটে দিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনারের প্রতিনিধি হিসেবে উপ-কমিশনার শেখ নাজমুল আলম জনি কারাগারের ভেতরে যান।

কারাগারের ভেতরে উপস্থিত হয়েছেন- ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, ডিএমপির লালবাগ জোনের সহকারী কমিশনার মফিজ উদ্দিন আহমেদ, কারা চিকিৎসক আহসান হাবীব, আইজি প্রিজন ইফতেখার উদ্দিন, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার ফরমান আলী, সিভিল সার্জন আব্দুল খালেক মৃধা এবং একজন ইমাম।



মন্তব্য চালু নেই