পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ‘আদর্শ’ নারী শরীরের গঠন নিয়ে ধারণাগুলো জেনে রাখুন…

যৌনতা বিকোয়। সেলস-এর ক্ষেত্রে এ যেন এক আপ্ত বাক্য। আরও ভালো করে বললে বিকোয় নারীর আবেদন। সিনেমা থেকে বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও থেকে ম্যাগাজিনের কভারশুট। সবেতেই নারীর লাস্য, নারীর আবেদন। এক একসময় এক-একরকম। কখনও সে লাজুক, কখনও সে বোল্ড। এটা কি জানেন? পৃথিবীর এক-এক দেশে নারীর ‘আদর্শ’ শরীরের গঠন নিয়ে এক-একরকম ধারণা রয়েছে!

বাংলাদেশ- সুশ্রী মেয়ের গুণগুলি হবে ঠিক এই রকম, “নম্র, বিনয়ী, ফর্সা, টিকালো নাক, টানা টানা চোখ, আবেগঘন ভ্রু, কার্ভি ফিগার, ন্যূনতম উচ্চতা ৫ ফিট ২ ইঞ্চ”।

ফ্রান্স- সাইজ জিরো মহিলার কদর বেশি।

ব্রিটেন- প্রথমেই হতে হবে লম্বা, ৫ ফিট ৭ ইঞ্চ। আর তারপরই হতে হবে কার্ভি এবং অতি অবশ্যই সাইজ প্লাস।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র- সোনালি চুলে মায়াবিনী নীল চোখ। রোদে পোড়া ‘সেক্সি’ লুকে কাত্ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তামাম পুরুষকুল। এর উপর যদি সেই মহিলা হন লম্বা ও কার্ভি।

মিশর- যে দেশের পিরামিডের প্রতি গাঁথনিতে লুকিয়ে থাকে রহস্য, সেখানে নারীর রহস্যই সৌন্দর্যের মাপকাঠি!

সুইজারল্যান্ড- হিমশীতল এই দেশে মাঝারি উচ্চতার, খয়েরি চুলের মেয়েরাই নাকি বেশি ‘উষ্ণ’।

চিন- বলা হয় চিনে নাকি “এ৪ কোমর ও আইফোন-৬ লেগ” মেয়েরাই সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয়।

বুলগেরিয়া- লম্বা, নো ফ্যাট, স্লিম কিন্তু সাইজ প্লাস! খটকা লাগল শুনে? বুদ্ধি খাটিয়ে ভেবে নিন এবার…



মন্তব্য চালু নেই