পাঁচ বছরে বাংলাদেশে এলপিজি ব্যবহার দশ গুণ বাড়বে

পাঁচ বছরের মধ্যে বাংলাদেশে এলপিজি ব্যবহার দশ গুণ বাড়বে বলে মনে করছে শ্রীলংকার বেসরকারি প্রতিষ্ঠাণ ১লাফস গ্যাস’। বাংলাদেশে এলপিজি সিলিন্ডার কারখানা গড়ে তোলাসহ বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাতে আরো ১২০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে চায় শ্রীলংকা। শ্রীলংকার বেসরকারি বিনিয়োগকারি ‘লাফস গ্যাস’ আশা করছে, এলএনজি আমদানি করলেও এলপিজি’র গুরুত্ব কমবে না বাংলাদেশে।

অনেক দেশেই প্রাকৃতিক গ্যাসের অন্যতম উৎস সাগর। সাগরঘেঁষা দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপ দেশ শ্রীলংকায় প্রাকৃতিক গ্যাস প্রায় নেই। আমদানী করা তরল প্রাকৃতিক গ্যাস বা এলপিজির উপর প্রায় পুরোপুরিই নির্ভর করে এগিয়ে চলছে শ্রীলংকা।

শ্রীলংকায় রান্না আর পরিবহনখাতের জ্বালানির প্রধান যোগান দেওয়া হয় এলপিজি দিয়ে। বাংলাদেশের সিএনজি’র মতো এলপি গ্যাসে চলা যানবাহনের জন্য ব্যস্ত অটোগ্যাস রিফুয়েলিং সেন্টার।

শ্রীলংকান বিনিয়োগকারিরা মনে করেন, ২ কোটি জনসংখ্যার শ্রীলংকায় এলপিজি ব্যবহার হয় আড়াই লাখ মেট্রিকটন। ১৮ কোটি জনসংখ্যার বাংলাদেশেও এখন প্রায় সমান ব্যবহার হলেও গ্যাস সংকট থাকায় এলপিজি হবে অন্যতম জ্বালানি।

এদেশের সৌর বিদ্যুৎ,জ্বালানিসহ বিভিন্নখাতে আরো ১২০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রক্রিয়া শুরুর কথা জানান লাফস গ্রুপের এর চেয়ারম্যান।

খুলনার মংলায় এলপিজি প্রসেস প্লান্টসহ এরইমধ্যে বাংলাদেশে ৪০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে শ্রীলংকান লাফস গ্যাস।



মন্তব্য চালু নেই