ঠাকুরগাঁও শিশু শ্রমিক বেড়ে যাওয়ায় শিক্ষার হার কমে যাচ্ছে
ঠাকুরগাঁও জেলাতে দিন দিন শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে চলছে। সেই সাথে কমে যাচ্ছে শিক্ষার হার।
দারিদ্রতার কষাঘাতে শিশুরা স্কুলে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে না। পেটের দায়ে বিভিন্ন কাজে জরিয়ে পরাগ শিক্ষা থেকে এইসব শিশু বঞ্চিত।
কাজের স্থান. জেলা শহরের অনাচে কানাচের বিশেষ করে কালিতালা,-খোচবাড়ি,-কালিবাড়ি, -আটগেলাড়ি, চৌধুরীহাট, -গড়েয়া- ইত্যাদি রোদ্রে পুড়ে জীবিকার তাগিতে ওরা সকাল ৮ টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত কাজ করে কিন্তু তার বিনিময়ে উপযুক্ত. পারিশ্রমিক পাচ্ছে না।
তারা বিভিন্ন ঝুকিপূর্ণ কাজ করে যাচ্ছে। বিশেষ করে যেমন, ওয়েল্ডিং কাজ করা, হোটেলের থালাবাসন ধোয়া,, ইট পাথর ভাঙ্গা, মটর সাইকেল গ্যারেজে ,সাইকেল গ্যারেজে, কাজ করাসহ ঝুকিপূর্ণ কাজগুলি তারা প্রতিনিয়ত করেছে।
ঠাকুরগাঁও জেলা শহরে আনাচে কানাচে বিভিন্ন দোকানে শিশুদের কাজ করতে দেখা গেছ কিন্তুু শ্রমিকরা তাদের ন্যায্য মুজুরী পাচ্ছে না। কতিপয় কিছু অসাধু হোটেল ব্যবসায়ী নামে মজুরি দিয়ে পেটে ভাতে অনেক শিশু শ্রমিকের নিকট হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রম করিয়ে নিচ্ছে।
হোটেলের একজন শ্রমিককে জিজ্ঞাসা করলে সেই শ্রমিক জানান যে, কাজ করার সময় প্লেট, গ্লাস, কাপ ভেঙ্গে
গেলে অসাধু ব্যবসায়ী ঐ দিনের মুজুরি কেটে নেয়। জিনিস পত্র ভাঙ্গার কারণে তাদের মুজুরি কেটে নেওয়া হয়।
শ্রমিক আরোও জানান, প্রতিদিন বাসী খাবার খেয়ে তাদের দিন ও রাত্রী যাপন করতে হয়। এই অবস্থা দেখার কি কেউ নেই? দেশ শিশু শ্রমিকদের আইন থাকলেও তা মানা যাচ্ছে না।
ঠাকুরগাঁও উপজেলার এই সব ঝুকিপূর্ন কাজ করতে গিয়ে অনেক শিশু অকাল মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। বিশেষ করে মটর সাইকেলের গ্যারেজ মালিকরা শিশু শ্রমিকদের অমানবিক. অন্যায় ভাবে অত্যাচার করে
মন্তব্য চালু নেই