ছেলেদের ফাঁদে ফেলতে মেয়েদের ৪টি কৌশল

কবির ভাষায় নারী মানেই ছলনাময়ী। শুধু কবি, সাহিত্যিকই নয় অনেক সময় একথা বলতে দেখা যায় অনেক পুরুষকেও। প্রায়ই বির্তকের জন্ম দেয় এই প্রবাদটি। কিন্তু কথাটা কি সত্যি? নাকি মিথ্যা? সত্যিই কি মহিলারা কিছু বিশেষ ছলনায় প্ররোচিত করে ফেলেন পুরুষদেরকে? আটকে ফেলেন ছলনার ফাঁদে? জেনে নিন তাদের ৪টি ছলনা সম্পর্কে যেগুলো সহজেই পুরুষদেরকে ফাঁদে ফেলতে পারে।

সৌন্দর্য দিয়ে:

নারীর রূপ একজন পুরুষের মন ভোলানোর সবচেয়ে ধারালো অস্ত্র। সুন্দরী নারীর রূপে মোহিত হন না, এমন বুকের পাটা ক’কন পুরুষের রয়েছে? একজন সুন্দরী নারীর আবেদন অগ্রাহ্য করার মত মানসিক শক্তি খুব কম পুরুষেরই আছে। তাই সুন্দরী নারীরা খুব সহজেই পুরুষদেরকে ফাঁদে ফেলতে পারে। বলতে গেলে পুরুষ নিজে গিয়ে ধরা দেয় সৌন্দর্যের ফাঁদে।

ইমোশনাল অত্যাচার:

সাধে কি আর গানটি লেখা হয়েছিল? ‘ইমোশনাল অত্যাচার’ করে একজন নারী খুব সহজেই একজন পুরুষকে পটিয়ে ফেলতে পারে। একবার ইমোশোনাল অত্যাচারের শিকার হলে ভালোমন্দ বিচার করার ক্ষমতা অনেক পুরুষই হারিয়ে ফেলে। বরং সবকিছুর জন্য নিজেকেই দোষী মনে হরে আর সেই দোষ থেকে মুক্তি পেতে অনেক কিছুই করতে প্ররোচিত হন।

রেঁধেছি যতনে:

ঠাট্টা করে অনেকে বলেন, পুরুষের মনের রাস্তা নাকি তার পেট হয়ে যায়। আর পুরুষের মন জেতার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো সুস্বাদু রান্না করে খাওয়ানো। একজন মহিলা যদি নিজের হাতে রান্না করা জিভে জল আনা খাবার খাইয়ে একজন পুরুষকে পটাতে চায়, তাহলে সেটা ফেরানোর সাধ্য খুব কম পুরুষেরই আছে। এখানে আরো একটি গোপন ফাঁদ ব্যবহার করে থাকে তারা।

চোখের জল:

মহিলারা খুব সহজেই একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলতে পারে। কীভাবে? চোখের দুই ফোঁটা জলই একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে তেমন কোনও কষ্ট ছাড়াই যে কোনও কাজে পটিয়ে ফেলা যায় একজন পুরুষকে। কেন, দিল তো বাচ্চা হ্যায় কি সিনেমার কথাটা মনে নেই? অফিসের কাজের চাপে অতিষ্ট হওয়ার অভিনয় করে চোখের জল ফেলেই কি সুন্দর আরেক সহকর্মীকে গাধার মতোন খাটিয়ে নিতেন নায়িকা। কারণ, আজও অধিকাংশ পুরুষই নারীর চোখের জলকে অবহেলা করতে পারেন না।সূত্র : ইন্টারনেট



মন্তব্য চালু নেই