খবরটি পড়লে আফসোস করবেন রেলমন্ত্রী!
গত বছরের ৩১ অক্টোবর ধুমধাম করে বিয়ে করলেন রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক। দেশব্যাপী কয়েক মাস ধরে আলোচনায় ছিল এ বিয়ে। এর কারণ অবশ্য হাইপ্রোফাইল বিয়ে বলে নয়- কারণটা বর-কনের বয়সের পার্থক্য।
মন্ত্রী মুজিবুল হকের বয়স ৬৭ বছর আর কনে হনুফা আক্তার রিক্তার বয়স ২৯ বছর। ৫ লাখ ১ টাকা দেনমোহর দিয়ে সাধারণ ঘরের এই তরুণীকে ঘরে তোলেন রেলমন্ত্রী।
অবশ্য রেলমন্ত্রী চিরকুমার থাকবেন বলে ধনুর্ভাঙা পণ ভাঙার পরেই বিষয়টি আলোচনায় আসে। প্রায় তিন মাস এই বিয়ে আলোচনার কেন্দ্রে ছিল।
সে হিসেবে রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক এক প্রকার সেলিব্রেটিই বনে গেছেন। তবে সম্প্রতি ভারতের একটি ঘটনা শুনলে হয়ত তিনি খুব আফসোস করবেন।
সতীশ আপ্তের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে মুম্বাইয়ের লিসার। খুব সাধারণ একটি বিয়েই তবে এর সঙ্গে আমাদের রেলমন্ত্রীর মিল আছে। পাত্র সতীশের বয়স ৫৮ বছর আর পাত্রী লিসা সবে কুড়ির কোঠায় পা দিয়েছেন।
নতুন বছরের ১ জানুয়ারি বিয়ে করেন তারা। বিয়ের পরে নিজেদের বিয়ের সেলফিটি ফেসবুকে পোস্ট করেন সতীশ। আর যায় কই, হইচই পড়ে যায় ভার্চুয়াল দুনিয়ায়। নানা সরেস কমেন্টে ভরে গেছে সেলফিটিকে। অবশ্য নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানাতেও ভোলেনি কেউ।
রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকেরও যদি একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকতো। আর একটা সেলফি যদি তিনি পোস্ট করতেন! কী ঘটতে পারতো ভবিতব্যই মালুম…।
মন্তব্য চালু নেই