এবারও বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড দিচ্ছে ডিআরইউ
গতবারের মতো এবারও বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড দিতে যাচ্ছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)।
২৩টি বিষয়ের ওপর ডিআরইউ সদস্যদের আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫টার মধ্যে সংগঠনের কার্যালয়ে নির্ধারিত নিয়মে ২০১৪ সালের ১ অক্টোবর থেকে ২০১৫ এর ২০ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে প্রকাশিত ও সম্প্রচারিত প্রতিবেদন জমা দিতে হবে।
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনের পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুধুমাত্র ডিআরইউর সদস্যরা অ্যাওয়ার্ডের জন্য রিপোর্ট জমা দিতে পারবেন। তবে কার্যনির্বাহী কমিটির কেউ এতে অংশ নিতে পারবেন না। খামের উপর রিপোর্টের বিষয় উল্লেখ করে ডিআরইউ কার্যালয়ে জমা দিতে হবে।
অ্যাওয়ার্ডের বিষয়গুলো হলো- প্রিন্ট রিপোর্টিং এর ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ, অর্থনীতি, নগরীর সমস্যা ও সম্ভাবনা, অপরাধ ও আইন-শৃঙ্খলা, শিক্ষা, সংসদ, আইন ও বিচার, নির্বাচন কমিশন, রাজনীতি, ক্রীড়া, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, কৃষি, স্বাস্থ্য, তথ্য, যোগাযোগ প্রযুক্তি, যোগাযোগ এবং কূটনৈতিক বিষয়ক রিপোর্ট।
টেলিভিশন রিপোর্টিংয়ের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ, অর্থনীতি, নগরীর সমস্যা ও উন্নয়ন, অপরাধ ও আইন-শৃঙ্খলা, সুশাসন ও দুর্নীতি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং কূটনৈতিক বিষয়ক রিপোর্ট।
অনলাইন রিপোর্টিংয়ের ক্ষেত্রে মানবাধিকার এবং উন্নয়ন ও সমস্যাবিষয়ক রিপোর্ট। রেডিও’র ক্ষেত্রে যে কোনো বিষয়ে রিপোর্ট প্রযোজ্য হবে।
ডিআরইউর একজন সদস্য সর্বোচ্চ তিনটি বিষয়ে রিপোর্ট জমা দিতে পারবেন। তবে একজন সদস্য একটির বেশি পুরস্কার পাবেন না। সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অ্যাওয়ার্ডে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা প্রতিযোগী ওই পুরস্কার পাবেন। একই রিপোর্ট একাধিক ক্যাটাগরিতে জমা দেওয়া যাবে না।
প্রিন্ট ও অনলাইনের ক্ষেত্রে রিপোর্টের মূল কপিসহ পাঁচটি কম্পোজ করা কপি জমা দিতে হবে। মূল কপি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সম্পাদক/বার্তা সম্পাদক/প্রধান প্রতিবেদক কর্তৃক সত্যায়িত হতে হবে। কম্পোজ করা কপির কোথাও রিপোর্টার ও সংবাদপত্র/বার্তা সংস্থার নাম উল্লেখ করা যাবে না। এগুলো সত্যায়িত করারও প্রয়োজন নেই।
টিভি ও রেডিও রিপোর্টিংয়ের ক্ষেত্রে পাঁচটি সিডিতে রিপোর্ট জমা দিতে হবে। সেই সঙ্গে রিপোর্টটির সংবাদ পাঠকের পঠিত অংশসহ (লিঙ্ক) পাঁচ কপি লিখিত স্ক্রিপ্ট জমা দিতে হবে। রিপোর্ট অবশ্যই ঢাকা থেকে সম্প্রচারিত চ্যানেলে প্রচারিত হতে হবে।
মূল রিপোর্টের সঙ্গে পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবিসহ সংক্ষিপ্ত বায়োডাটা জমা দিতে হবে।’ উপরের নিয়ম যথাযথভাবে অনুসরণ না করলে সংশ্লিষ্ট রিপোর্ট বাতিল বলে গণ্য হবে।
মন্তব্য চালু নেই