উর্বরতা বাড়িয়ে সন্তান জন্মদানে উপযোগী ১০ খাবার
সন্তানহীন অনেক দম্পতিই এ সমস্যা কাটাতে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন। যদিও হাতের কাছেই রয়েছে কিছু খাবার, যা দেহের উর্বরতা বাড়িয়ে সন্তান জন্মদানে উপযোগী করতে পারে। এ লেখায় থাকছে তেমন কয়েকটি খাবারের খোঁজ। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
১. ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার
ভিটামিন ডি-এর অভাবে অনেকেই সন্তান জন্মদানে অক্ষম হয়ে থাকেন। এ সমস্যা কাটিয়ে উর্বরতা বাড়ানোর জন্য ভিটামিন ডি-যুক্ত খাবার খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এ ভিটামিনটি পাওয়া যাবে কিছু মাছ, মাংস ও ডিমে। সামান্য মাছ-ভাত-ডিম খেলে আর গায়ে রোদ লাগালে এই ভিটামিন শরীর তৈরি করে নেয়। এজন্য খাবারের পাশাপাশি সপ্তাহে অন্তত দুই দিন আধঘণ্টা করে রোদে হাঁটাই যথেষ্ট। ধূমপান, বেশি ওজন ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গের প্রদাহের কারণে রক্তে এই ভিটামিনের মাত্রা কমে যেতে পারে।
২. হাড়ের সুপ
প্রধানত হাড় থেকে তৈরি সুপ (কিছু অন্যান্য উপাদান সহযোগে) উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য খুবই সহায়ক। এটি দেহের মিনারেল ও হজমশক্তি বাড়ানোর জন্যও উপযোগী।
৩. ডিম
ডিম হচ্ছে ভিটামিন ও মিনারেলের ভাণ্ডার। এতে আরও রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও অন্য বহু উপাদান। ডিমের কিছু উপাদান নিউরাল টিউব সমস্যাও দূর করে এবং সন্তান জন্মদানে সহায়তা করে।
৪. গরুর মাংস
গরুর মাংসে রয়েছে শরীরের উর্বরতা বৃদ্ধির উপাদান। এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় গরুটি যদি সবুজ ঘাষ খেয়ে বড় হয়। ফার্মের গরু, যেগুলো দানাদার খাবার খেয়ে অভ্যস্ত সেগুলো সম্পূর্ণ উপকার নাও করতে পারে।
৫. নারিকেল তেল
আপনি যদি নিরামিশাষী হন বা মাছ-মাংস খেতে না চান তাহলে নারিকেল হতে পারে আপনার উর্বরতা বাড়ানোর জন্য জন্য উপযুক্ত খাবার। নারিকেলের তেল দিয়ে যেমন তরকারি রান্না করে খাওয়া যায় তেমন নারিকেলের নানা উপাদানও পৃথকভাবে খাওয়া যায়। এটি দেহ দ্রুত গ্রহণ করতে পারে।
৬. ওয়েস্টার
ওয়েস্টার বা ঝিনুকের মাংস থেকে তৈরি খাবার বা ওষুধ উর্বরতা বাড়াতে কার্যকর। এতে রয়েছে জিংক, সেলেনিয়াম ও ভিটামিন এ এবং ডি।
৭. মাখন
বাটার, মাখন বা ননী উর্বরতা বাড়াতে কার্যকর। এতে ভিটামিন এ, ই, ডি, কে ও কে২ ভিটামিন রয়েছে। এগুলো দেহের নানা উপকার করে এবং সার্বিকভাবে উর্বরতা বাড়ায়।
৮. কলিজা
বিভিন্ন প্রাণীর কলিজা উর্বরতা বাড়াতে সহায়তা করে। এতে যে উপাদানগুলো রয়েছে তা অন্য আমিষ ও শাক-সবজিতে সরাসরি পাওয়া যায় না। অনেকেই শাক-সবজি থেকে পাওয়া ভিটামিন এ দেহে কার্যকরভাবে গ্রহণ করতে পারেন না। এক্ষেত্রে কলিজা ব্যতিক্রম।
৯. মাছের ডিম
মাছের ডিম প্রাচীনকাল থেকেই পবিত্র ও মূল্যবান খাবার হিসেবে বিবেচিত। মাত্র এক টেবিল চামচ মাছের ডিমেই রয়েছে প্রচুর প্রোটিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও বি১২।
১০. শীম ও মটর বীজ
শীম, মটর ও অনুরূপ কিছু ফসলের বীজে রয়েছে এমন কিছু উপাদান, যা উর্বরতা বাড়াতে সহায়তা করে। এসব বীজ থেকে তৈরি তরকারি খেলেই এ উপকার পাওয়া সম্ভব।
১. ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার
ভিটামিন ডি-এর অভাবে অনেকেই সন্তান জন্মদানে অক্ষম হয়ে থাকেন। এ সমস্যা কাটিয়ে উর্বরতা বাড়ানোর জন্য ভিটামিন ডি-যুক্ত খাবার খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এ ভিটামিনটি পাওয়া যাবে কিছু মাছ, মাংস ও ডিমে। সামান্য মাছ-ভাত-ডিম খেলে আর গায়ে রোদ লাগালে এই ভিটামিন শরীর তৈরি করে নেয়। এজন্য খাবারের পাশাপাশি সপ্তাহে অন্তত দুই দিন আধঘণ্টা করে রোদে হাঁটাই যথেষ্ট। ধূমপান, বেশি ওজন ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গের প্রদাহের কারণে রক্তে এই ভিটামিনের মাত্রা কমে যেতে পারে।
২. হাড়ের সুপ
প্রধানত হাড় থেকে তৈরি সুপ (কিছু অন্যান্য উপাদান সহযোগে) উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য খুবই সহায়ক। এটি দেহের মিনারেল ও হজমশক্তি বাড়ানোর জন্যও উপযোগী।
৩. ডিম
ডিম হচ্ছে ভিটামিন ও মিনারেলের ভাণ্ডার। এতে আরও রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও অন্য বহু উপাদান। ডিমের কিছু উপাদান নিউরাল টিউব সমস্যাও দূর করে এবং সন্তান জন্মদানে সহায়তা করে।
৪. গরুর মাংস
গরুর মাংসে রয়েছে শরীরের উর্বরতা বৃদ্ধির উপাদান। এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় গরুটি যদি সবুজ ঘাষ খেয়ে বড় হয়। ফার্মের গরু, যেগুলো দানাদার খাবার খেয়ে অভ্যস্ত সেগুলো সম্পূর্ণ উপকার নাও করতে পারে।
৫. নারিকেল তেল
আপনি যদি নিরামিশাষী হন বা মাছ-মাংস খেতে না চান তাহলে নারিকেল হতে পারে আপনার উর্বরতা বাড়ানোর জন্য জন্য উপযুক্ত খাবার। নারিকেলের তেল দিয়ে যেমন তরকারি রান্না করে খাওয়া যায় তেমন নারিকেলের নানা উপাদানও পৃথকভাবে খাওয়া যায়। এটি দেহ দ্রুত গ্রহণ করতে পারে।
৬. ওয়েস্টার
ওয়েস্টার বা ঝিনুকের মাংস থেকে তৈরি খাবার বা ওষুধ উর্বরতা বাড়াতে কার্যকর। এতে রয়েছে জিংক, সেলেনিয়াম ও ভিটামিন এ এবং ডি।
৭. মাখন
বাটার, মাখন বা ননী উর্বরতা বাড়াতে কার্যকর। এতে ভিটামিন এ, ই, ডি, কে ও কে২ ভিটামিন রয়েছে। এগুলো দেহের নানা উপকার করে এবং সার্বিকভাবে উর্বরতা বাড়ায়।
৮. কলিজা
বিভিন্ন প্রাণীর কলিজা উর্বরতা বাড়াতে সহায়তা করে। এতে যে উপাদানগুলো রয়েছে তা অন্য আমিষ ও শাক-সবজিতে সরাসরি পাওয়া যায় না। অনেকেই শাক-সবজি থেকে পাওয়া ভিটামিন এ দেহে কার্যকরভাবে গ্রহণ করতে পারেন না। এক্ষেত্রে কলিজা ব্যতিক্রম।
৯. মাছের ডিম
মাছের ডিম প্রাচীনকাল থেকেই পবিত্র ও মূল্যবান খাবার হিসেবে বিবেচিত। মাত্র এক টেবিল চামচ মাছের ডিমেই রয়েছে প্রচুর প্রোটিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও বি১২।
১০. শীম ও মটর বীজ
শীম, মটর ও অনুরূপ কিছু ফসলের বীজে রয়েছে এমন কিছু উপাদান, যা উর্বরতা বাড়াতে সহায়তা করে। এসব বীজ থেকে তৈরি তরকারি খেলেই এ উপকার পাওয়া সম্ভব।
মন্তব্য চালু নেই