ঈদে দারুণ মজার রেজালা রাঁধুন সবচাইতে সহজ উপায়ে

ঈদের দিনে গরু বা খাসির রেজালা প্রায় সব ঘরেই রাঁধা হয়। রেজালা ছাড়া যেন ঈদটাই অসম্পূর্ণ। শুধু নতুন রাঁধুনি কেন, পুরান রাঁধুনিরাও প্রায়ই হিমশিম খেয়ে যান রেজালা রাঁধতে গিয়ে। ঘরে রাঁধা রেজালার স্বাদ যেন কিছুতেই রেস্তরাঁ কিংবা বাবুর্চিদের মত হয় না। কিন্তু এবার হবে! সকলের জন্যই দারুণ সুস্বাদু রেজালা রাঁধার সবচাইতে সহজ উপায় নিয়ে এসেছেন শৌখিন রাঁধুনি সায়মা সুলতানা।
যা লাগবে

গরু / খাসির মাংস ১ কেজি
পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ
আদা বাটা ২ টেবিল চামচ
রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ
লাল মরিচ গুড়া ২ চা চামচ
হলুদ গুঁড়ো ১ চা চামুচ
জিরা বাটা ২ চা চামুচ
লবণ স্বাদমত
কিসমিস বাটা ১ চা চামুচ
টক দই ৪ টেবিল চামচ
আলু বোখারা ৫-৬ টা
কাঁচা মরিচ বাটা ১ চা চামচ
গরম মশলা গুড়া ২ চা চামচ
জয়ফল-জয়েত্রী-পোস্তদানা বাটা ২ চা চামচ
কাজু বাদাম বাটা ১ চা চামুচ
এলাচি তেজপাতা কয়েকটা
তেল / ঘি
পেয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ
প্রণালি-

-প্রথমে যে হাঁড়িতে রান্না করবেন তাতে মাংশ নিয়ে তার সাথে পেঁয়াজ কুচি, পেঁয়াজ বাটা, আদা-রসুন বাটা, হলুদ লাল মরিচ গুঁড়ো, জিরা বাটা ,গরম মশলা গুঁড়ো, কিসমিস বাটা, আলুবোখারা , এলাচি, তেজপাতা, তেল, লবণ স্বাদমত দিয়ে মাখিয়ে রাখুন ১ ঘন্টা।
-এবার একটা বাটিতে টক দই এর সাথে পেঁয়াজ বেরেস্তা, জয়ফল-জয়ত্রী-পোস্তদানা বাটা, কাজু বাদাম বাটা দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিন।
-এক ঘন্টা এই হাঁড়ি চুলায় বসিয়ে দিন। পানি দেয়ার দরকার নাই, দেখবেন মাংস থেকেই পানি ছাড়বে। মাংসটা ১ ঘন্টা কষানোর পর দই এর মিশ্রন টা দিয়ে নাড়াচাড়া করে হাফ কাপ গরম পানি আর কাঁচা মরিচ দিয়ে রান্না করুন আরো ৩০ মিনিট।
-মাংস নরম হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। পরিবেশন এর সময় উপরে বেরেস্তা ছিটিয়ে দিন।



মন্তব্য চালু নেই