আশাশুনিতে আওয়ামীলীগের দু’ গ্র“পের সংঘর্ষ ৯ জন আহত, অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

আব্দুর রহমান,সাতক্ষীরা ॥ আশাশুনি উপজেলার গদাইপুর গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামীলীগের দু’গ্র“পের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষে ২ জন গুলিবিদ্ধ ও ৭ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়াগেছে। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানাগেছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা শাহনেওয়াজ ডালিমের লোকজন সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা রুহুল কুদ্দুস মোল্যা পক্ষের গদাইপুর গ্রামের জনৈক হোসেন মোল্যাকে ডালিমের বাড়ীর সামনে একা পেয়ে ব্যাপক মারপীট করে। খবর পেয়ে কুদ্দুস মোল্যার লোকজন লাঠিসোটা নিয়ে ঘটনাস্থলে যায়। একপর্যায়ে তারা চেয়ারম্যান ডালিম ও তার পক্ষের লোকজনদের গৃহবন্দী করে রাখে। উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ চলাকালে ডালিমের ছাদের উপর থেকে ৪ রাউন্ড রিভলবলের গুলি ও বোমা নিক্ষেপ করতে থাকে বলে কুদ্দুস মোল্যার লোকজন অভিযোগ করেন। এতে কুদ্দুস মোল্যার পক্ষের মৃত দাউদ মোল্যার পুত্র কামরুল ইসলাম কামু (৪২) সহ ২ জন ও উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৭ জন আহত হয়েছে বলে জানাগেছে। কামু মোল্যা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে তার পক্ষের লোকজন দাবী করেন। আহত হোসেন মোল্যা ও তাকে আশাশুনি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কামুর অবস্থার অবনতি হলে তাকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। এরিপোর্ট লেখাপর্যন্ত সহকারী পুলিশ সুপার (কালিগঞ্জ সার্কেল) মনির উদ্দীন ও আশাশুনি থানার অফিসার ইনচার্জ আহসান হাবীব (পিপিএম) অতিরিক্ত পুলিশ সহ ঘটনাস্থল নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন। এঘটনায় থানা অফিসার ইনচার্জ এর সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে এক সপ্তাহ ধরে উত্তেজনা ও ছোট খাট সংঘর্ষ চলছিল। তার জেরধরে এঘটনা ঘটেছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। আইনশৃংখলা রক্ষার্থে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আশাশুনিতে আওয়ামীলীগের দু’ গ্র“পের সংঘর্ষ ৯ জন আহত, অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

আব্দুর রহমান,সাতক্ষীরা ॥ আশাশুনি উপজেলার গদাইপুর গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামীলীগের দু’গ্র“পের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষে ২ জন গুলিবিদ্ধ ও ৭ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়াগেছে। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানাগেছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা শাহনেওয়াজ ডালিমের লোকজন সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা রুহুল কুদ্দুস মোল্যা পক্ষের গদাইপুর গ্রামের জনৈক হোসেন মোল্যাকে ডালিমের বাড়ীর সামনে একা পেয়ে ব্যাপক মারপীট করে। খবর পেয়ে কুদ্দুস মোল্যার লোকজন লাঠিসোটা নিয়ে ঘটনাস্থলে যায়। একপর্যায়ে তারা চেয়ারম্যান ডালিম ও তার পক্ষের লোকজনদের গৃহবন্দী করে রাখে। উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ চলাকালে ডালিমের ছাদের উপর থেকে ৪ রাউন্ড রিভলবলের গুলি ও বোমা নিক্ষেপ করতে থাকে বলে কুদ্দুস মোল্যার লোকজন অভিযোগ করেন। এতে কুদ্দুস মোল্যার পক্ষের মৃত দাউদ মোল্যার পুত্র কামরুল ইসলাম কামু (৪২) সহ ২ জন ও উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৭ জন আহত হয়েছে বলে জানাগেছে। কামু মোল্যা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে তার পক্ষের লোকজন দাবী করেন। আহত হোসেন মোল্যা ও তাকে আশাশুনি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কামুর অবস্থার অবনতি হলে তাকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। এরিপোর্ট লেখাপর্যন্ত সহকারী পুলিশ সুপার (কালিগঞ্জ সার্কেল) মনির উদ্দীন ও আশাশুনি থানার অফিসার ইনচার্জ আহসান হাবীব (পিপিএম) অতিরিক্ত পুলিশ সহ ঘটনাস্থল নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন। এঘটনায় থানা অফিসার ইনচার্জ এর সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে এক সপ্তাহ ধরে উত্তেজনা ও ছোট খাট সংঘর্ষ চলছিল। তার জেরধরে এঘটনা ঘটেছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। আইনশৃংখলা রক্ষার্থে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।



মন্তব্য চালু নেই