‘আব্বু আমি বেঁচে গেছি’
ফোনের একপ্রান্তে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী ফাইরুজ মালিহার কাঁপা উচ্ছ্বাস। অপরপ্রান্তে তার বাবা এ কে বোরহান উদ্দিনের চোখে আনন্দ অশ্রু। বাবা শুনছেন, ‘আব্বু আমি বেঁচে গেছি। আমি বাইরে বেরিয়েছি, আমার জন্য চিন্তা করো না। যেন দ্বিতীয় জীবন পেলাম।’
টানা ১০ ঘণ্টা উৎকণ্ঠার পর মালিহা যখন জিম্মি দশা থেকে মুক্ত হয়েছে তখন গুলশান-২ নম্বর সেকশনের ৭৫ নম্বর সড়কের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি অঝোরে কাঁদছিলেন আর মেয়ের কণ্ঠ শুনছিলেন।
বোরহান উদ্দিন বলেন, তার বাসা উত্তরায়। শুক্রবার সন্ধ্যায় হলি আর্টিসান ক্যাফের পাশেই ২০ নম্বর বাড়িতে তার মেয়ে বান্ধবী তাহানার বাসায় বেড়াতে আসে। ইফতারের পর বাসার পাশে ওই রেস্তোরাঁয় কফি খেতে গিয়েই জিম্মি হয় মালিহা।
মন্তব্য চালু নেই