অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের জন্য দরকারি টিপস

প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় ও সহজলভ্যতার কারণে এখন অনেকের হাতেই স্মার্টফোন। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের স্মার্টফোন। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহার এমনিতে সহজ। তবে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে আরও বেশি সহজভাবে ব্যবহার করতে পারবেন স্মার্টফোনটি।

গুগল ইনস্টল করুন: গুগলের অসংখ্য অ্যাপস নামাতে ও গুগল ম্যাপ ব্যবহার করতে আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে গুগল ইনস্টল করে নিতে পারেন।

লঞ্চার ও লক স্ক্রিন: আপনার মোবাইল স্ক্রিনকে আকর্ষণীয় দেখাতে গুগল অ্যাপস স্টোর থেকে বিভিন্ন ধরনের লক স্ক্রিন ও লঞ্চার নামিয়ে নিতে পারেন।

পাওয়ার সেভ মুড: স্মার্টফোনের সেটিং মেন্যুতে যান তারপর পাওয়ার সেভিং মুড অন করে নিন। তাছাড়া, কিছু ফোনে আলট্রা পাওয়ার সেভিং মুডও থাকে। এটি চালু থাকলে আপনার স্মার্টফোনটির ব্যাটারি চার্জ থাকবে দীর্ঘক্ষণ।

অতিরিক্ত ব্যাটারি রাখুন: স্মার্টফোনে অনেক অ্যাপ্লিকেশন থাকাতে ব্যাটারির চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। তাই জরুরি প্রয়োজনে বা কোথাও বেড়াতে গেলে অতিরিক্ত একটি ব্যাটারি সাথে রাখা বুদ্ধিমানেরই কাজ হবে।

গুগল ক্রোম: গুগল ক্রোমে সাইন ইন করে রাখলে আপনার পছন্দের সাইটগুলি খুব সহজে বুকমার্ক করতে পারবেন। ব্যবহার করাও সহজ হবে।

অ্যাপস ফোল্ডার করে রাখুন: ক্যাটাগরি ভাগ করে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস ফোল্ডার করে রাখতে পারেন। এতে করে খুব দ্রুত প্রয়োজনীয় অ্যাপসগুলো ব্যবহার করতে পারবেন।

কি-বোর্ড: গুগল প্লে স্টোরে বাংলা, ইংরেজিসহ বিভিন্ন ধরনের কি-বোর্ড পাওয়া যায়। আপনার পছন্দমত নামিয়ে নিতে পারেন।

ইন্টারনেট ডাটা: গুগল ক্রোমের ‘রিডিউস ডাটা ইউজেস’ অপশনটি চালু করে নিন। তাহলে অপ্রয়োজনীয় ইন্টারনেট ডাটা খরচ হবে না।

গুগল অথন্টিকেটর: গুগল অথন্টিকেটর ব্যবহারে দুই ধাপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। যদি আপনি জিমেইল ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনাকে অ্যাপ থেকে সরবরাহকৃত একটি কোড বসাতে হবে, তারপর পাসওয়ার্ড দিতে হবে। কেউ চাইলেও অন্য কোনো কম্পিউটার থেকে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না।



মন্তব্য চালু নেই