অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভারতকে টেক্কা দিতে চলেছে বাংলাদেশ
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভারতকে অচিরেই টেক্কা দিতে চলেছে বাংলাদেশ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি’র বার্ষিক সভার উদ্বোধনী সংবাদ সম্মেলনে এমন উচ্চাশার কথা শুনিয়েছেন সংস্থাটির প্রেসিডেন্ট তাকিহিকো নাকাও।
সদস্য দেশে দায়মুক্তি থাকার পরও ক্ষেত্রবিশেষে নানাভাবে এডিবি’র কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বলে কার্যকর দায়ুমক্তিও চেয়েছেন এডিবি প্রেসিডেন্ট। অর্থমন্ত্রী বলেছেন, এডিবি’র সঙ্গে চলমান সুসম্পর্ক বজায় রাখাই তার মূল উদ্দেশ্য।
৬০ এর দশকের শুরুতেই আঞ্চলিক উন্নয়ন ব্যাংক হিসেবে এডিবি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ। ১৯৬৫ সালে ম্যানিলায় সদর দপ্তর স্থাপনের মধ্য দিয়ে কার্যক্রম শুরু হয় সংস্থাটির। দিনে দিনে সদস্য সংখ্যা দাড়িয়েছে ৬৭তে।
চীনের নেতৃত্বে এশিয়ায় আরো একটি উন্নয়ন ব্যাংক চালু হয়েছে, তবে প্রতিদ্বন্দী না হয়ে নতুন ব্যাংকটিকে সহযাত্রী হিসেবেই দেখছে এডিবি। ৫০ বছর পূর্তিতে বার্ষিক সম্মেলনে তাই সেই ঐকতানের সুর। বাংলাদেশের জন্য বাড়তি পাওয়া এডিবি প্রেসিডেন্ট তাকিহিকো নাকাও-য়ের প্রশংসা।
সম্মেলনে যোগ দিতে এসে সাইড লাইনে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৈঠক করেছেন জাইকা প্রেসিডেন্ট সিনিচি কিতাওকা এবং জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর হারুহিকো কুরোদার সঙ্গে।
প্রবৃদ্ধি সঞ্চারী প্রকল্পে এডিবি’র বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালনের কথা জানান বহুজাতিক সংস্থাটিতে বাংলাদেশের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক মাহবুব আহমেদ।
সম্মেলনের ২য় দিনে ভারতের অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে মধ্যাহ্ন ভোজসভা করবেন বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী।
মন্তব্য চালু নেই