ঘি খাওয়া উচিত কি? জেনে নিন ১০ তথ্য

দুগ্ধজাত একটি খাবার ঘি। এ খাবারটি খাবেন কি না, তা নিয়ে অনেকেই দ্বীধা-দ্বন্দ্বে ভোগেন।

যদিও এ খাবারটি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এ লেখায় তুলে ধরা হলো ঘিয়ের কিছু উপকারিতা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

১. হজমের জন্য ঘি উপকারী ঘি। ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়ায়।

২. ভিটামিন- ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর ঘি।

৩. কোলস্টেরল দু ধরনের- উপকারি ও ক্ষতিকর। ঘিতে রয়েছে উপকারি কোলস্টেরল।

৪. ঘিতে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।

৫. ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব এনার্জি বাড়ায়। এর ফলে ওজনও কমে।

৬. ঘিতে সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ রয়েছে। এতে রুচি বাড়ায়। অথচ অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি সাধারণত হয় না।

৭. ঘি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।

৮. ওজন কমানোর জন্য ঘি খেতে পারেন নিয়মিত। তবে মনে রাখতে হবে এটি পরিমিত খাওয়া যাবে। বাড়তি খাওয়া ক্ষতিকর।

৯. চিনিযুক্ত খাবারের সঙ্গে ঘি খাওয়ার চেয়ে অন্যান্য খাবারে খাওয়া উপকারি।

১০. ঘি বহু প্রাচীন কাল থেকেই পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত। আধুনিক গবেষণাও বলছে ঘি খেলে ইতিবাচকতা বাড়ে।



মন্তব্য চালু নেই