একাধিক বিয়ে করেছেন যেসব বাংলাদেশি তারকা…

মডেল ও অভিনেত্রী রুমানা খান তৃতীয়বারের মতো বিয়ে করতে যাচ্ছেন। বিজ্ঞাপন নির্মাতা এবং উপস্থাপক আনজাম মাসুদকে প্রেম করে বিয়ে করেন তিনি। কিন্তু ভালোবাসার রঙ মেশানো সেই বিয়ে বেশিদিন টেকেনি। এর পরে রুমানা দ্বিতীয় বিয়ে করেন সাজ্জাদ নামে ঢাকার আরেক ব্যবসায়ীকে। সে বিয়ে কয়েক বছর টিকলেও এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে সম্পর্কে তিক্ততা শুরু হয়। ছাড়াছাড়ি হয় এ জুটি।

মিডিয়ায় তারকাদের বিয়ে নিয়ে এমন ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও দেশের অনেক বিখ্যাত তারকাদেরও একাধিক বিয়ের খবর গণমাধ্যমে এসেছে।

এ রকম একাধিক বার বিয়ের পিঁড়িতে বসা তারকার মধ্যে থেকে জনপ্রিয় ত্রিশ তারকার বিয়ের গল্প নিয়ে আমাদের আজকের এ প্রতিবেদন।

জহির রায়হান : কথাসাহিত্যিক, চলচ্চিত্র নির্মাতা জহির রায়হান ১৯৬১ সালে চিত্রনায়িকা সুমিতা দেবী বিয়ে করেন। পরবর্তীতে ১৯৬৬ সালে সুচন্দাকে বিয়ে করেন তিনি।

জসিম : চিত্রনায়ক জসিম প্রথমে বিয়ে করেন চিত্রনায়িকা সুচরিতাকে। পরবর্তিতে অবশ্য তাদের বিচ্ছেদ হয়। এর পরে তিনি বিয়ে করেন চলচ্চিত্রাভিনেত্রী নাসরিনকে।

আলমগীর : জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আলমগীর প্রথমে খোশনুরকে বিয়ে করেন। পরবর্তীতে তাদের দীর্ঘদিনের বিবাহিত জীবনের ইতি টেনে সংগীতশিল্পী রুনা লায়লাকে বিয়ে করেন।

রুনা লায়লা : উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী রুনা লায়লা এ পর্যন্ত তিন বার বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন। তার প্রথম বিয়ের হয় খাজা জাভেদ কায়সারের সঙ্গে। দ্বিতীয় বিয়ে করেন সুইজারল্যান্ডের নাগরিক রন ড্যানিয়েলকে এবং সর্বশেষ বিয়ে করেন চিত্রনায়ক আলমগীরকে।

হুমায়ূন আহমেদ : কথাশিল্পী প্রয়াত হুমায়ূন আহমেদ ও অভিনেত্রী শাওনের বিয়ে ছিল শোবিজে রীতিমতো একটি আলোড়ন। হুমায়ূন আহমেদের প্রথম স্ত্রীর নাম গুলতেকিন। এই দম্পতির তিন মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে। হুমায়ূন আহমেদ রচিত ‘আজ রবিবার’ ধারাবাহিক নাটকের সেটে তার প্রেমে পড়েন মেয়ে শীলা আহমেদের বান্ধবী মেহের আফরোজ শাওন। এক সময় হুমায়ূন-গুলতেকিনের ৩০ বছরের সংসার ভেঙ্গে যায়। প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ কার্যকর হওয়ার পরে হুমায়ূন আহমেদ বিয়ে করেন শাওনকে। এই ঘরেও হুমায়ূন আহমেদের দুই ছেলে রয়েছে।

সাবিনা ইয়াসমীন : জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমীন প্রথম বিয়ে করেন এক ব্যাংক ম্যানেজারকে। এই সংসারে তাদের একটি কন্যা সন্তান আছে। কিন্তু এই বিয়ে বেশি দিন টেকেনি। মনের মিল না হওয়ায় তাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। এর পরে সাবিনা বিয়ে করেন ওপার বাংলার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কবির সুমনকে।

দিতি : দর্শকপ্রিয় চিত্রনায়িকা দিতি বিয়ে করেন তার সহশিল্পী চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীকে। পরবর্তীতে তাদের ছাড়াছাড়ি হয়। এর পর চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনকে বিয়ে করে দিতি।

হুমায়ুন ফরিদী : হুমায়ুন ফরিদী প্রথম বিয়ে করেন মিনুকে। এর পরে ১৯৮৪ সালে মিনুর সঙ্গে সর্ম্পকচ্ছেদ করে অভিনেত্রী সুবর্না মুস্তাফাকে বিয়ে করেন।

সোহেল রানা : চিত্রনায়ক সোহেল রানার প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদ হয় তার স্ত্রীর শারীরীক অসুস্থার কারণে। এরপর ঢাকা মেডিকেল কলেজের এক সহকারী প্রফেসরকে বিয়ে করেন তিনি।

সুচরিতা : সুচরিতা প্রথমে বিয়ে করেন চিত্রনায়ক জসিমকে। তবে তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়। এরপর সুচরিতা বিয়ে করেন প্রযোজক কে এম আর মঞ্জুরকে।

সুবর্ণা মুস্তাফা : সুবর্ণা মুস্তাফা ১৯৮৪ সালে অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদীকে বিয়ে করেন। এই দম্পতি দীর্ঘ ২৪ বছর একসঙ্গে সংসার করেন। ২০০৮ সালে সুবর্ণা ডিভোর্স দেন হুমায়ুন ফরিদীকে এবং এর পরপরই বিয়ে করেন নাট্য পরিচালক বদরুল আনাম সৌদকে। সুর্বণা মুস্তাফার চেয়ে বয়সে ১৪ বছরের ছোট বদরুল আনাম সৌদ।

শমী কায়সার : ১৯৯৯ সালে পশ্চিমবঙ্গের চিত্রনির্মাতা রিঙ্গোকে বিয়ে করেন শমী কায়সার। তাদের সংসারের স্থায়িত্ব ছিল দুই বছর। নানা কারণে তাদের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে গেলে সেই বিয়ে ভেঙে যায়। এরপর শমী বিয়ে করেন একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আরাফাতকে।

সোহেল রানা : চিত্রনায়ক সোহেল রানার প্রথম বিয়ে বিচ্ছেদ হয় তার স্ত্রীর শারীরীক অসুস্থার কারণে। এরপর ঢাকা মেডিকেলের সহকারী প্রফেসরকে বিয়ে করেন তিনি।

তাজিন আহমেদ : ছোট পর্দার পরিচালক এজাজ মুন্নাকে ভালোবেসে বিয়ে করেন তাজিন আহমেদ। তাদের সংসারও টেকেনি বেশিদিন। এজাজ মুন্না বিরুদ্ধে তাজিন মাদকাসক্তি ও পরনারী আসক্তির অভিযোগ তোলায় তাদের সংসারে ফাটল ধরে। এর পরে তাজিন বিয়ে করেন এক মিউজিশিয়ানকে।

মমতাজ : ফোক সম্রাজ্ঞী খ্যাত জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী মমতাজ এ পর্যন্ত তিনটি বিয়ে করেছেন। তার প্রথম স্বামী ছিলেন বাউলশিল্পী রশিদ বয়াতি। তার সঙ্গে ছাড়াছাড়ির পর মানিকগঞ্জ পৌরসভা চেয়ারম্যান রমজান আলীর সঙ্গে বিয়ে হয় মমতাজের। কিন্তু সেই বিয়েও টেকেনি। ২০০৮ সালে রমজান আলীর সঙ্গে মমতাজের ছাড়াছাড়ি হয়। এরপর থেকেই নিজের প্রতিষ্ঠিত মমতাজ চক্ষু হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মঈন হাসান চঞ্চলের সঙ্গে গড়ে উঠে মমতাজের প্রেমের সম্পর্ক, যা বিয়েতে গড়ায়।

জেমস : জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা জেমস ভালোবেসে বিয়ে করেন অভিনেত্রী রথিকে। কিন্তু তাদের এ সংসার বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। কেননা জেমস প্রবাসী এক তরুণীর প্রেমে পড়েন ফলে রথির সঙ্গে দাম্পত্যের অবসান ঘটিয়ে দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন।

সামিনা চৌধুরী : সংগীতশিল্পী সামিনা চৌধুরী জনপ্রিয় শিল্পী সুরকার ও সংগীত পরিচালক নকীব খানকে বিয়ে করেছিলেন। মতের অমিল হওয়ায় সামিনা-নকিব বিয়ের সম্পর্ক ভাঙ্গে। পরবর্তীতে সামিনা চৌধুরী বিয়ে করেন অনুষ্ঠান নির্মাতা এজাজ খান স্বপনকে।

এজাজ মুন্না : ছোট পর্দার পরিচালক এজাজ মুন্না ভালোবেসে বিয়ে করেন অভিনেত্রী তাজিন আহমেদকে। তবে পরবর্তীতে এজাজ মুন্নার বিরুদ্ধে তাজিন মাদকাসক্তি ও পরনারী আসক্তির অভিযোগ তুললে সংসারে ফাটল ধরে। তাজিনের সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে মুন্না লাক্স তারকা ও অভিনেত্রী মমকে বিয়ে করেন।

বিজরী বরকত উল্লাহ : অভিনেত্রী বিজরী বরকত উল্লাহ ও সংগীত পরিচালক শওকত আলী ইমন একে অপরকে ভালোবেসে বিয়ে করেন। তাদের ঘরে ফুটফুটে সুন্দর এক কন্যা সন্তান জন্ম হয়। কিন্তু তাদের এ বিয়ে বেশি দিন টেকেনি। ডিভোর্স হয় তাদের। বিজরী পরে বিয়ে করেন অভিনেতা ইন্তেখাব দিনারকে।

অমিতাভ রেজা : বিজ্ঞাপন নির্মাতা অমিতাভ রেজাকে বাবা-মায়ের অমতে ভালোবেসে বিয়ে করেন অভিনেত্রী জেনি। তবে তাদের সংসার বেশিদিন টেকেনি। এর পরে মডেল মিথিলার ছোট বোনকে বিয়ে করেন অমিতাভ রেজা।

রবি চৌধুরী : সংগীতশিল্পী রবি চৌধুরী ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন সংগীতশিল্পী ডলি সায়ন্তনীকে। কিন্তু তাদের ভালোবাসার সংসার শেষ পর্যন্ত টেকেনি। এর পরে চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবসে ভালোবেসে তৃতীয়বারের মতো তিনি বিয়ে করেন। তার বর্তমান স্ত্রী রিফাত আরা রামিজা।

ডলি সায়ন্তনী : সংগীতশিল্পী ডলি সায়ন্তনী প্রথমে বিশিষ্ট গীতিকার রিজভীকে বিয়ে করেন। সেই ঘরে দুটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। তবে এ বিয়ে টেকেনি বেশি দিন। এরপরে ডলি ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন সংগীতশিল্পী রবি চৌধুরীকে। কিন্তু তাদের ভালোবাসার সংসারও শেষ পর্যন্ত টেকেনি। এরপরে চট্রগ্রামের এক ব্যাবসায়ীকে বিয়ে করেন তিনি।

সোহেল আরমান : চলচ্চিত্র নির্মাতা আমজাদ হোসেনের ছেলে অভিনেতা ও পরিচালক সোহেল আরমানের সঙ্গে প্রেম করে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন অভিনেত্রী তারিন। বাবা-মায়ের অজান্তে পালিয়ে গিয়ে ২০০১ সালে তারিন বিয়ে করেন সোহেলকে। ঘটনাটি গোপন রাখার চেষ্টা করলেও পরে জানাজানি হয়ে যায়। এরপর বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ভেঙে যায় সে সম্পর্ক। পরবর্তীতে সোহেল আরমান দ্বিতীয়বার বিয়ে করলেও সেই সংসারেও ভাঙ্গন ধরে।

অপি করিম : অভিনেত্রী অপি করিম ২০০৭ সালে জাপান প্রবাসী কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার তাসির আহমেদকে বিয়ে করেন। তারপর হঠাৎ তাদের বিচ্ছেদের গুঞ্জন ওঠে। অপির মিডিয়ায় ব্যস্ততা এবং মিডিয়ার লোকদের সঙ্গে মেলামেশাকে কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলেন না তাসির। অন্যদিকে তাসিরের বিরুদ্ধে আগে আরো একটি বিয়ে করাসহ নানা অভিযোগ তোলেন অপি। ফলে বছর না গড়াতেই তাদের সংসার ভেঙে যায়। এরপর অপি প্রেমে পড়েন নাট্য পরিচালক মাসুদ হাসান উজ্জ্বলের। তারা বিয়েও করেন। কিন্তু সেই বিয়েও বেশিদিন টেকেনি।

অপূর্ব : ছোট পর্দার অভিনয়শিল্পী অপূর্ব অভিনয়শিল্পী প্রভাকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু প্রভা বিয়ের আগে রাজিব নামক এক ছেলের সঙ্গে প্রেম ও অবাধ মেলামেশায় জড়িয়েছিলেন। অপূর্বর সঙ্গে প্রভার বিয়ের কিছুদিন পরে রাজিব ও প্রভার কিছু ভিডিওচিত্র ফাঁস হলে, অপূর্ব ডিভোর্স দেন প্রভাকে। বিচ্ছেদের পর অপূর্ব নতুন সংসার বাঁধেন নাজিয়া হাসান অদিতির সঙ্গে।

প্রভা : ছোট পর্দার অভিনয়শিল্পী প্রভা ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন ছোট পর্দার অভিনয়শিল্পী অপূর্বকে। কিন্তু বিয়ের পরে প্রভার আগের প্রেমিক রাজিব, প্রভা ও তার অন্তরঙ্গ ভিডিও প্রকাশ করলে, অপূর্ব ডিভোর্স দেন প্রভাকে। বিচ্ছেদের পর মাহমুদ শান্ত নামের এক ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেন প্রভা।

হিল্লোল : মিডিয়াপাড়ায় হিল্লোল-তিন্নির বিয়ে বেশ আলোচিত ছিল। এটাও ছিল ভালোবাসার বিয়ে। তিন্নি ধর্মান্তরিত হয়ে মা-বাবাকে ছেড়ে হিল্লোলের কাছে চলে আসেন। এই দম্পত্তির ঘর আলো করে আসে এক কন্যা সন্তান। তবে এই তারকা দম্পত্তির সংসারও টেকেনি। তিন্নির প্রতি মাদক ও পরপুরুষের আসক্তির অভিযোগ তোলেন হিল্লোল। এ নিয়ে দুজনই দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাল্টা-অভিযোগ তোলেন। যা বিবাহ-বিচ্ছেদ পর্যন্ত গড়ায়। এরপর হিল্লোল আরেক মডেল অভিনেত্রী নওশীনের সঙ্গে নতুন করে সংসার পেতেছেন।

নওশীন : নওশীন নেহরিন মৌ মিডিয়ায় প্রথম কাজ শুরু করেন আরজে হিসেবে। পরে তিনি টিভি অনুষ্ঠানে উপস্থাপনা করে দারুণ জনপ্রিয়তা পান। এক পর্যায়ে তিনি টিভি নাটকেও নিয়মিত কাজ শুরু করেন। মিডিয়ায় কাজ করতে করতেই অভিনেতা হিল্লোলের সঙ্গে ঘনিষ্টতা বাড়তে থাকে। হিল্লোল তার স্ত্রী তিন্নিকে ছেড়ে নওশীনকে বিয়ে করেন। তবে এটি নওশীনের প্রথম বিয়ে ছিল না। মিডিয়ায় কাজ শুরু আগে তিনি বিয়ে করেন প্রেমিককে। কিন্তু সেই বিয়ে টেকেনি বেশি দিন। সেই ঘরের একটি সন্তানও রয়েছে নওশীনের।

আরফিন রুমি : ২০০৮ সালে কণ্ঠশিল্পী আরফিন রুমির সঙ্গে বিয়ে হয় লামিয়া ইলাম অনন্যার । ২০১০ সালের তাদের একটি পুত্র সন্তান হয়। কিন্তু তাদের এ সংসার বেশিদিন টিকেনি। ২০১২ সালে অনন্যার সঙ্গে দাম্পত্য সম্পর্ক ত্যাগ করে আমেরিকা প্রবাসী কামরুননেসাকে বিয়ে করেন রুমি।

হৃদয় খান : কণ্ঠশিল্পী হৃদয় খান। বয়স ২১ না পেরুতেই দুটি বিয়ে সম্পন্ন করেন তিনি। প্রথমে প্যাড বাদক মানিকের শ্যালিকাকে বিয়ে করেন তিনি। সে সংসার ভাঙার পর পরবর্তীতে ভালোবেসে বিয়ে করেন মডেল ও অভিনয় শিল্পী সুজনাকে। সে বিয়েটাও টিকেনি। ১ বছরের মাথায় ডিভোর্স হয় হৃদয়-সুজানার।

সুজানা : মডেল ও অভিনয় শিল্পী সুজানা যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সামির নামের এক যুবককে ২০০৬ সালে বিয়ে করেন। সে বিয়ে ভেঙ্গে যায়। এর পরে বয়সে ৭ বছরের ছোট কণ্ঠশিল্পী হৃদয় খানের সঙ্গে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হোন। তবে খুব দ্রুত ভাঙ্গন ধরে পরবর্তী দাম্পত্যেও।



মন্তব্য চালু নেই