যেভাবে মহিলাদের অর্ন্তবাস কিনতে হয় পুরুষদের

মহিলাদের অন্তর্বাস কিনতে ছেলেদেরও মাঝেমধ্যে ঝুঁকি নিতে হয়। গার্লফ্রেন্ড বা স্ত্রীর জন্য কিনতে হয় তাঁর পছন্দসই অন্তর্বাস। ক্ষেত্র বিশেষে ছেলেদের এই কাজ করতে হয়। মেয়েদের ব্যক্তিত্ব বুঝে, পছন্দসই ফ্যাব্রিক, স্টাইল দেখে কিনতে হয়। শুধু তাই নয়, সেটি আরামদায়ক কি না, সেটাও দেখে নিতে হয়। সঠিক অন্তর্বাস বেছে না নিতে পারলে সঙ্গিনী ভাবতে পারেন আপনি কিছুই জানেন না, কিছুই বোঝেন না। সামান্য ভুলচুক, গৃহযুদ্ধের কারণ হয়ে ওঠে তখন। তাই মেয়েদের অন্তর্বাস কেনার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা প্রয়োজন –

পার্সন্যালিটি টাইপ: মেয়েদের অন্তর্বাস কিনতে যাওয়ার আগে মেয়েদের অন্তর্বাস সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে। সোজা কথাটি হল, আপনার সঙ্গিনীর জন্য অন্তর্বাস কেনার আগে তাঁর পছন্দ অপছন্দের বিষয়ে খুঁটিনাটি জানা চাই। অন্তর্বাস নিয়ে প্রত্যেকটি মেয়েরই পছন্দ আলাদা। কেউ বোল্ড, কেউ আবার একেবারেই সাদাসিধে চরিত্রের। তাই সাবধানে অন্তর্বাস বেছে নিতে হয় ব্যক্তিত্বের কথা মাথায় রেখে।

স্টাইল, কালার ও ডিজ়াইন: সঙ্গিনীর ব্যক্তিত্বের কথা মাথায় রেখে বেছে নিতে হবে অন্তর্বাসের স্টাইল ও ডিজ়াইন। বেছে নিতে হবে মানানসই জিনিস। সেইসঙ্গে অন্তর্বাসের রং, প্রিন্ট, ডিজ়াইন পছন্দসই হতে হবে।

ফ্যাব্রিক: অন্তর্বাসের স্টাইল ও ডিজ়াইন পছন্দ হয়ে গেলে তা কতটা আরামদায়ক দেখে নিতে হবে। অনেক মেয়েরই ফ্যাব্রিকে অ্যালার্জি দেখা দেয়। যদি সেটা আগে থেকেই জানা থাকে ভালো। যদি তা না জানা থাকে, সুতির জিনিস বেছে নেওয়াটাই বেস্ট।

সাইজ় ও ফিট: মেয়েদের অন্তর্বাসের ক্ষেত্রে সাইজ় ও ফিটিংস গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তার উপর নির্ভর করে সেই অন্তর্বাস আরামদায়ক কি না। ভুল সাইজ়ের বডি শেপ খারাপ দেখায়, সেইসঙ্গে দেখা দিতে পারে একাধিক সমস্যা। এইসব সাতপাঁচ ভেবেচিন্তে কিনতে হবে মেয়েদের অন্তর্বাস।



মন্তব্য চালু নেই