চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন শীঘ্রই
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী।প্রধানমন্ত্রীর সাথে একান্ত সাক্ষাতে উপাচার্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করেন।
আলোচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল- শিক্ষার্থীদের সমস্যা,সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি,ক্যাম্পাসে তথ্য-প্রযুক্তি সম্প্রসারণ,সেশনজট নিরসনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ,খেলাধুলা-শরীরচর্চা,শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার পরিবেশ সৃষ্টি,প্রশাসনিক কার্যক্রমে গতিশীলতা বৃদ্ধি এবং সচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি।তিনি ইতোমধ্যে তাঁর গৃহিত পদক্ষেপসমূহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন।
মাননীয় উপাচার্য প্রধানমন্ত্রীকে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় বিভিন্ন কার্যক্রমের ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা জানান।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ও সমাবর্তন ৫০ বছর পূর্তি সুবর্ণ জয়ন্তী অনুষ্ঠান উদযাপনের বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় উপস্থিতি কামনা করলে তিনি আগ্রহের সাথে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বলে জানা যায়।
উল্লেখ্য গতকিছুদিন আগে মহা্মান্য রাষ্ট্রপতির সাথেও দেখা করেন।উপাচার্য জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সাথে সাক্ষাতকালে তিনি সমাবর্তনে উপস্থিত থাকার সম্মতি দিয়েছেন।
১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর গত পাঁচ দশকে একটি বিশেষ সমাবর্তনসহ চারবার সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বশেষ ২০০৮ সালের ৫ নভেম্বর চবিতে চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়। সেসময় তখনকার রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য চালু নেই