২০১৪ সালেই নির্বাচন
সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে ট্রেন দিয়ে টেনে এনেও বাংলাদেশে আটকে রাখতে পারবেন না। কারণ জয়ের দুর্নীতি যখন ফাঁস হবে তখন তাকে বিদেশে আশ্রয় নিয়ে থাকতে হবে। আর তখন সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশে আসার কথাও চিন্তা করতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আয়ু আর বেশি দিন নেই বলে মন্তব্য করেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
গয়েশ্বর বলেন, ‘‘বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের ভাইস মিনিস্টার এক বৈঠকে আমাকে বলেছেন, আওয়ামী লীগের সাথে বিএনপি পারবে না। কারণ বিএনপি সভ্য ও আওয়ামী লীগ একটি অসভ্য দল। তিনি বলেন, চীনের ভাইস মিনিস্টারের বক্তব্যেই প্রমাণ হয় এই সরকার বিদেশিদের কাছে বৈধতা পায়নি।’’
বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘‘সরকার সংসদে বিচারপতিদের অভিশংসন আইন পাশ করে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার চক্রান্ত করছে। কিন্তু এমন সময় আসবে যখন বিচারপতিরাই তাদের চাকরি স্থায়ী করতে আওয়ামী লীগের নেতাদের এই আইনের মাধ্যমেই জেলে পাঠাবেন।’’
বিএনপি আন্দোলন করতে যানে না- সরকারের মন্ত্রীদের এই বক্তব্যে পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেন, বিএনপি আন্দোলন করতে যানে কি না সেটা সরকারের মন্ত্রীদের বক্তব্যের মধ্যেই প্রমাণ পাচ্ছে। আর যখন বিএনপি আওয়ামী লীগের সামনে গিয়ে দাঁড়াবে তখন আওয়ামী লীগ পালানোর পথ খুঁজে পাবে না।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি আহসান উল্লাহ শামীমের সভাপতিত্বে গোলটেবিল বৈঠকে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপারসনে উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু প্রমুখ।
মন্তব্য চালু নেই