সাংবাদিক

“সাংবাদিক”

মীর্জা শ. হাসান

ঢাকা, রামপুরা

দিনদিন কি যেনো হচ্ছে-
বাড়ছে নীতি বাদ্য স্মৃতি শক্তি কমে যাচ্ছে;
লাল রং বা তাজা রক্ত দেখলেই;
নিজের ভেতর নিজের শরীরে মাখলেই;
একটি নেশার পেশাকে খুব সেলুট দিতে ইচ্ছে করে।।

ফাল্গুন এলে আমার শুরু হয় হৃদযন্ত্রে ব্যাথা
চৈত্রের দিনে বেড়ে যায় সে কাঁপুনির ব্যাথা
ভাদ্র এলে চলে তার ধারাবহিকতা
যা বলিনি সে তারিখ গুলোও মুক্তি পায়নি দিনদিন।
আমি সেলুট দেই সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেন
আমি সেলুট দেই সাংবাদিক সেলিনা পারভিন
আমি সেলুট দেই সাংবাদিক শহীদুল্লা কায়সার
আমি সেলুট দেই সাংবাদিক আব্দুর রব
আমার মনে আসে তাদের ত্যাগ-
কামরুজ্জামান,সাইফুল আলম,ইলিয়াস,শামসুর রহমান-
সেদিন থেকে বর্তমান ঘটছে সাংবাদিকের অপমান।
বগুড়ায় সাংবাদিক মীর্জা সেলিমের প্রহার
অর্থের চাপে ফাইল ঠাঁসার জোয়ার,
সাংবাদিক মীর্জা আমজাদ হোসেন হয়েছিলেন চাকুরীচ্যূত
চূপ করে বসে থাকা যেনো বংশের শিক্ষা ভূত।
পেশায় বিনামূল্যে ঘাম ঝড়ে তা সাংবাদিকতায়,
বিনা মূল্যে যদি জীবন যায় তা সাংবাদিকতায়,
যোদ্ধার সমপর্যায়ে থাকলে তা সাংবাদিকতায়,
সৈনিকের সম্মান পাবার যোগ্য সাংবাদিকতায়,
আরাম কেদারায় রোজ সংসাদ দিতে পারে
তা সাংবাদিকতায়।।
সাংবাদিকের রক্তে রেখা কাব্যে আছে মাণচিত্র
দেশ শান্তি রক্ষায় যতো ইতি বৃত্ত।।



মন্তব্য চালু নেই