শুভকাজে বের হয়ে সুন্দরী রমণীর মুখ দেখলে কী হয়? শুভ না অশুভ?
অনেক এমন রীতি রেওয়াজ রয়েছে, যা অনেকেই বিশ্বাস করেন না। তবু মেনে চলেন। জ্যোতিষ, বাস্তুকাররা বলেন— মেনে চললে তো কোনও ক্ষতি নেই।
শুভকাজে বের হয়ে কী করলে ভাল, আর কী করলে ভাল নয়, তা নিয়ে অনেক রীতি চালু রয়েছে এই দেশে। বাঙালিদের মধ্যে এসব একটু বেশিই রয়েছে। অনেক এমন রীতি রেওয়াজ রয়েছে যা অনেকেই বিশ্বাস করেন না, তবু মেনে চলেন। জ্যোতিষ, বাস্তুকাররা বলেন— ‘মেনে চললে তো কোনও ক্ষতি নেই।’ আর ‘কোনও ক্ষতি নেই’ ভেবেই চলতে থাকে এমন সব বিশ্বাস। দেখে নেওয়া যাক এমনই কিছু কিছু ধারণা—
১। শুভ কাজে বের হয়ে যদি কোনও সুন্দরী রমণীর মুখ দেখা যায়, তবে সেই যাত্রা খুবই শুভ। আর সেই রমণী যদি বিবাহিতা হন, তবে সেটা অতি শুভ।
২। কোনও শুভ লক্ষ্য নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে কোনও যৌনকর্মী বা হিজড়ার সঙ্গে দেখা হলে সেটাও অত্যন্ত শুভ। যে কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়া হচ্ছে তাতে সাফল্য আসে।
৩। বাড়ি থেকে শুভ কাজে বের হওয়ার পরে কোনও বিড়াল রাস্তা পার হলে সেটা অশুভ। যদি সেটা কালো রং-এর বিড়াল হয় তবে তো কথাই নেই। এক্ষেত্রে উল্টো দিক থেকে কোনও ব্যক্তি বা গাড়ি আসার জন্য অপেক্ষা করা হয়। এটাকে বলা হয় রাস্তা কেটে দেওয়া। বিড়ালটিকে দেখেননি এমন কেউ রাস্তা কেটে দিলে অশুভ যোগ কেটে যায়।
৪। কোনও শুভ কাজে যাওয়ার সময়ে পথে কোনও পাখি মলত্যাগ করলে সেটা অত্যন্ত শুভ। এর ফলে আর্থিক উন্নতিও হয়। সুখবর মেলে। তবে সেই পাখিটি যদি কাক হয় তবে একটু দুশ্চিন্তা রয়েছে। শারীরিক ভোগান্তি হতে পারে।
৫। সাত সকালে বাড়িতে ভিখারি আসাটাও মোটেই ভাল নয়। এমনটা হলে সেদিন আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।
৬। রাস্তায় বের হয়ে পশু পাখির সঙ্গম দৃশ্য দেখতে পাওয়াও মঙ্গলকর। তবে কাকের সঙ্গম দৃশ্য দেখা খুব খারাপ। এতে দীর্ঘ সময় ভোগান্তি সহ্য করতে হয়। আবার একটি শালিক পাখি দেখাও খারাপ। একইভাবে জোড়া শালিক দর্শন অত্যন্ত শুভ।-এবেলা
মন্তব্য চালু নেই