মালয়শিয়ার চলচ্চিত্রে এক বাংলাদেশী

মালয়েশিয়ান চলচ্চিত্রে কাজ করার সুয়োগ পেয়েছেন এক বাংলাদেশী চলচ্চিত্র নির্মাতা। ছবিতে তিনি ‘ডিরেক্টর অব ফটোগ্রাফি’ হিসেবে কাজ করেছেন।

সংলাপবিহীন এই ছবিটির নাম ‘জেন্দেলা’। মালয়েশিয়ার নন্দিত নির্মাতা এম সুবাশ পরিচালিত এই ছবিতে ‘ডিরেক্টর অব ফটোগ্রাফি’ হিসেবে কাজ করেছেন বাংলাদেশের পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা এমএইচএম মুবাশশির। এটি মালয়েশিয়ার প্রথম সংলাপবিহীন ছবি।

ডিরেক্টর অব ফটোগ্রাফি হিসেবে মুবাশশিরের কাজে মালয়েশিয়ান পরিচালক এম সুবাশ বেজায় খুশি।

তিনি বাংলানিউজকে বলেন, জেন্দেলা একটা সংলাপবিহীন চলচ্চিত্র। এখানে আন্তর্জাতিকভাবে নির্মাতার পুরস্কারপ্রাপ্ত এমএইচএম মুবাশশির ডিরেক্টর অব ফটোগ্রাফি হিসেবে কাজ করেছেন। আশা করি চলচ্চিত্রটি সবার ভালো লাগবে।

মুবাশশির বাংলানিউজকে বলেন, এম সুবাশের মতো নির্মাতার সঙ্গে কাজ করতে পেরে সৌভাগ্যবোধ করছি। তার সঙ্গে কাজ করে অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে। তিনি অনেক গুণী পরিচালক। আশা করি চলচ্চিত্রটি সাফল্য পাবে।

জেন্দেলা চলচ্চিত্রের গল্প গড়ে উঠেছে একজন বয়স্ক নারীর একা গ্রামের নিজ বাড়িতে করুণ জীবন যাপন নিয়ে। গল্পে বয়স্ক নারীর সন্তান তার স্ত্রীকে নিয়ে শহরে চলে যায়। নারী একা গ্রামের বাড়িতে নিজ ভিটে মাটি আঁকড়ে ধরে থাকেন এবং সন্তানের ফেরার অপেক্ষার প্রহর গোনেন। কিন্তু একদিন তার কাছে সন্তানের চিঠি আসে যে সে বাড়িটি আরেকজনের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে এবং আজকে থেকে তার ঠাঁই হবে বৃদ্ধাশ্রমে।

চলচ্চিত্রে বয়স্ক নারীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন জনপ্রিয় মালয়েশিয়ান অভিনেত্রী রুমিনাহ সিদেক।



মন্তব্য চালু নেই