বয়স নিয়ে ভাবছেন না চার্লিস থেরন
বয়সের কারণে হলিউড ছাড়তে হবে— এমনটা মনে করেন না চার্লিস থেরন। জনপ্রিয় এ অভিনেত্রী জানান, ২০ বছর বয়সে যে পরিমাণ কাজ করেছেন তার চেয়েও বেশি করছেন চল্লিশে এসে।
ভ্যানিটি ফেয়ার ম্যাগাজিনের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ সব কথা জানান। তবে স্বীকার করে নেন— বয়সের সঙ্গে সিনেমা বাণিজ্যের একটা সমস্যা আছে।
‘ম্যাড ম্যাক্স : ফিউরি রোড’ অভিনেত্রীর মতে, এ সময়ে একজন নারী বুঝতে পারেন বাইরে থেকে তাদের যেমন দেখায় তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। বয়সের কারণে তাদের গুরুত্ব কমে যায় ব্যাপারটাও সত্য নয়।
৪১ বছর বয়সী এ অভিনেত্রী জানান, ২০ বছর চেয়ে বেশি কাজ করছেন বর্তমানে। সময়টাও দারুণ উপভোগ করছেন। বলিরেখা দিয়ে তার তুলনা করা ঠিক হবে না।
সব নারীদের উদ্দেশ্যে বলেন, এটাই সময় ক্লিশে কাজ থেকে সরে আসার।
বয়স সম্পকে অস্কারজয়ী এ অভিনেত্রীর উপলব্ধি হল, ‘যা কিছু স্বাভাবিক তা নিয়ে ভীত হব কেন? বয়স বৃদ্ধি আমাদের জীবনের অংশ। আমরা একে এড়িয়ে যেতে পারি না।’
লৈঙ্গিক বৈষম্য নিয়ে চার্লিস থেরন বলেন, ‘সিনেমার অভিনয়শিল্পীরা হলেন সমাজের প্রতিচ্ছবি। সেখানেই মূল সমস্যা। হলিউডের লৈঙ্গিক বৈষম্য সমাজে চলমান বৈষম্যের তুলনায় কিছুই না।।’
চলতি বছর মুক্তি পেয়েছে চার্লিস অভিনীত ‘দ্য হান্টসম্যান : উইন্টারস ওয়ার’, ‘দ্য লাস্ট ফেস’ ও ‘কুবো অ্যান্ড দ্য স্ট্রিংস’। পাইপলাইনে আছে ‘ফাস্ট এইট’, ‘দ্য কোল্ডেজ সিটি’ ও ‘টুল্লি’।
মন্তব্য চালু নেই