বিশাল এই পাথর অবিশ্বাস্য শক্তিতে ভাসছে নদীতে! ভিডিওতে দেখুন এর গোপন রহস্য…
স্থানীয় এক মাঝিই প্রথম এই পাথরটিকে জলে ভাসতে দেখেছিলেন। জল থেকে তুলে তিনি ফের পাথরটিকে জলের মধ্যে ফেলে দেন। কিন্তু তাতেও পাথরটি ডোবেনি।
,১৫ কেজি ওজন, ১৫ ইঞ্চি লম্বা একটি পাথর গঙ্গার জলে ভাসছে। স্বভাবতই এহেন আশ্চর্য পাথরে দৈব যোগ খুঁজে পেয়েছেন ভক্তরা। গঙ্গা থেকে তুলে নিয়ে সেই পাথরকেই পূজা, অর্চনা শুরু হয়ে গিয়েছে। কানপুরে এখন এই পাথরটিই যাবতীয় আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
স্থানীয় এক মাঝিই প্রথম এই পাথরটিকে জলে ভাসতে দেখেছিলেন। জল থেকে তুলে তিনি ফের পাথরটিকে জলের মধ্যে ফেলে দেন। কিন্তু তাতেও পাথরটি ডোবেনি। এত ভারি পাথর জলে ভাসতে দেখে তিনি বিষয়টি স্থানীয় মানুষকে জানান। কানপুর জেলার মহারাজপুরের দোধিঘাটের কাছে পাথরটি ভাসতে দেখেছিলেন তিনি।
সেখানকারই একটি মন্দিরে আপাতত পাথরটি রাখা হয়েছে। আশেপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকেও মানুষ এই পাথরটিকে দর্শন করতে আসছেন। সবারই দাবি, এই পাথরের অন্য মাহাত্ম্য রয়েছে। তা না হলে এত বড় এবং ভারি পাথর জলে ভেসে থাকতে পারে না। যদিও স্থানীয় বাসিন্দাদেরও অনেকে দাবি করেছেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে পাথরটি পরীক্ষা করে দেখা হোক। যাতে, কেন পাথরটি ডুবছে না তার আসল কারণ জানা যায়।
তবে অতীতে তামিলনাড়ু রামেশ্বরমে এমন পাথর জলে ভাসতে দেখা গিয়েছে। কারণ হিসাবে বলা হয়, শ্রী রামকে লঙ্কায় পৌঁছে দিতে এই রামেশ্বরম থেকেই সমুদ্রের উপরে পাথর ফেলে সেতু করেছিল বানর সেনা। সেই সেতুর পাথরই জলে ভেসে আসে। কিন্তু কানপুরে কীভাবে এমন পাথর এল, তাই নিয়েই চর্চা চলছে।
যদিও বিশেষঞ্জদের দাবি, এই ধরনের পাথর আগ্নেয়গিরির ছাই থেকে তৈরি। এই পাথরগুলি ভিতরে ফাঁপা হয়। ফলে, এই পাথরগুলি জলে ডোবে না।
https://youtu.be/omsBffmC_0U
মন্তব্য চালু নেই