দিনাজপুরের খবর (৫/৮/১৪)

## বিরামপুর পৌরসভার গুরুত্বপূর্ন অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প:
গুরুত্বপূর্ন অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প (খএঊউ) অর্থায়নে (এঙই) বাস্তবায়নে বিরামপুর পৌরসভা ।
শহরের বালিকা বিদ্যালয় স্মমুখ হতে পুরাতন সোনালী ব্যাংক মোড় পর্যন্ত দুটি প্যাকেজে ৫৫২ মিটার ৮ সিসি কাভার দ্রেন ও চওড়া ১.৩৫ মিটার নির্মান বাবদ ব্যায় নির্ধারন করা হয়েছে ১কোটি ৬লক্ষ ২৪ হাজার ৬৯৬ টাকা। দুটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান তানমান এন্টার প্রাইজ ও আলিফ ট্রেডিং কাজ সম্পন্ন করবেন ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, দিনাজপুর ৬সংসদ সদস্য শিবলি সাদিক, বিরামপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মন্ডল, বিরামপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পারভেজ কবির, বিরামপুর পৌর মেয়র আজাদুল ইসলাম আজাদ, প্যানেল মেয়র মোজাফফর রহমানসহ কাউন্সিলর, প্রকৌশলী ও সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

## বিরামপুরে সীমান্তে আটক:
স্বামী সন্তান ফেলে অবৈধ ভাবে ভারতে যাওয়ার সময় বিজিবি এক প্রেমিকাকে আটক করে বিরামপুর থানায় সোপর্দ করেছে। গতকাল সোমবার (৪ আগষ্ট) পুলিশ তাকে দিনাজপুর আদালতে পাঠিয়েছে।
জানা গেছে, হাকিমপুর উপজেলার ঢেলুপাড়া গ্রামের নৌ বাহিনীতে কর্মরত আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী আমেনা আকতার আশা (২৩) পার্শ্ববর্তী হরেকৃষ্টপুর গ্রামের জামেদ আলীর পুত্র আতিয়ার রহমানের সাথে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে।
স্বামীর অনুপস্থিতিতে গৃহবধু আশা ৭ বছরের কন্যা সন্তানকে ফেলে গত শনিবার (২ আগষ্ট) প্রেমিকের হাত ধরে উধাও হয়। পরকীয়া প্রেমিকের সাথে ঘর বাঁধার স্বপ্ন নিয়ে রবিবার (৩ আগষ্ট) বিকেলে বিরামপুরের দাউদপুর সীমান্তের ২৮৯/৪১ পিলারের পাশ দিয়ে অবৈধ ভাবে ভারতে প্রবেশের পথে টহল বিজিবি আশাকে আটক করে। রাতে বিজিবি তার বিরুদ্ধে পাসপোর্ট আইনে মামলা দিয়ে থানায় সোপর্দ করেছে।

## বিরামপুরে জাতীয় শোক দিবসের প্রস্তুতি সভা:
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের উদ্দেশ্যে গতকাল সোমবার (৪ আগষ্ট) বিরামপুর উপজেলা কনফারেন্স রুমে প্রস্তুতি সভা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম মনিরুজ্জামান আল-মাসউদ-এর সভাপতিত্বে মতামত পেশ করেন, বিরামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান পারভেজ কবীর, বিরামপুর পৌর মেয়র আজাদুল ইসলাম, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট আলতাফুজ্জামান মিতা, বিরামপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি মিজানুর রহমান মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আলম রাজু, সাবেক পৌর চেয়ারম্যান অধ্যাপক আক্কাছ আলী, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, ইউপি চেয়ারম্যান ও দলীয় নেতৃবৃন্দ।

## হিলি সীমান্তে এক কিশোরীসহ তিন ভারতীয় ও এক বাংলাদেশি আটক:
দিনাজপুরের হিলি সীমান্ত দিয়ে অবৈধ ভাবে বাংলাদেশে প্রবেশের অভিযোগে এক কিশোরীসহ তিন ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এছাড়া একইসঙ্গে এক বাংলাদেশিকেও আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলো, ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুরের কুশমুন্ডি থানার পাঁচহাতা গ্রামের হরিমন সরকারের ছেলে জানই সরকার (১৮), সুধী রায়ের মেয়ে উলি রায় (১৪) ও কামলি কান্ত রায়ের ছেলে এ্যাটেন্ট রায় (১৭)। এবং বাংলাদেশের দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার দক্ষিণ বাসুদেবপুর গ্রামের জামানের ছেলে রাজু আহমেদ (১৬)।
বিজিবি’র হিলি বিওপি ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার মো. ফজলুর রহমান জানান, সোমবার বিকেল ৩টার দিকে সীমান্তের ২৮৪/৩৯নং সীমানা পিলার দিয়ে এক কিশোরীসহ চারজন ব্যক্তি বাংলাদেশের ১০০ গজ অভ্যন্তরে প্রবেশ করে। এসময় কর্তব্যরত বিজিবি সদস্যরা তাদের আটক করে।
জয়পুরহাট-৩ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল আব্দুর রাজ্জাক তরফদার জানান, আটককৃতদের হাকিমপুর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
আটককৃত ভারতীয় নাগরিক জানই সরকার জানান, তাঁরা বাংলাদেশের দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ফতেপুর গ্রামের আত্মীয় গোপালের বাড়ীতে বিয়ের আমন্ত্রণে আসছিলেন।
এদিকে, আরেক অভিযানে বিজিবি বাসুদেবপুর সীমান্ত এলাকা থেকে ১১৮ পিস ইয়াবা বড়িসহ জামাল হোসেন নামে একব্যক্তিকে আটক করেছে। জামাল রংপুর জেলা শহরের বাসিন্দা।

## হিলি দিয়ে আমদানী-রফতানি শুরু:
৬দিন বন্ধ থাকার পর পুনরায় শুরু হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পণ্য আমদানী-রপ্তানি কার্যক্রম। পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গত ২৭ জুলাই থেকে ১ আগষ্ট পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দরে মোট ৬ দিনের ছুটি ঘোষনা করে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
তবে বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানী রফতানি বন্ধ থাকলেও হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোষ্ট দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্টে যাত্রী পারাপার চালু ছিলো।
এদিকে, পানামা হিলি পোর্ট লিমিটেডের সহকারী ব্যবস্থাপক এসএম হায়দার জানান, টানা ছুটির পর বন্দর শ্রমিকরা সকাল থেকে কজে যোগ দিয়েছে। ভারত থেকে আমদানীকৃত পণ্য বোঝাই ট্রাক দেশে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। ফলে বন্দর এলাকায় আবারো কর্মচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে বন্দরে। শুরু হয়েছে ট্রাকে পণ্য উঠা-নামা ও দেশে সরবরাহের কাজ।

## শষ্য ভান্ডার দিনাজপুরে শ্রাবনের শেষেও অনাবৃষ্টি, আমন লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে না:
শষ্য ভান্ডার দিনাজপুরে খড়া পিছু ছাড়ছে না। শ্রাবন মাস শেষে দিকে। তবুও বৃষ্টির দেখা নেই। অনাবৃষ্টি কারনে শষ্য ভান্ডার দিনাজপুরে রোপা আমন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হতে পারে বলে কৃষি বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন। এখন পর্যন্ত অনাবৃষ্টির কারনে কৃষক আমন রোপনের জন্য জমি তৈরী করতে পারেনি। হাজার হাজার একর জমি পড়ে আছে। বীজ তলা বার বার নষ্ট হয়ে কৃষক আর্থিক ভাবে মারাত্বক ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছে। সরকারী ভান্ডারে আমন বীজ নেই।
দিনাজপুরের ১৩টি উপজেলাতেই কৃষক অনাবৃষ্টির কারনে আমন রোপনের কাজ তেমন ভাবে শৃুরু করতে পারেনি । সেচ দিয়ে জমি তৈরী করাও এখন কঠিন বিষয়। পানির স্তর অনেক নীচে নেমে গেছে। বিপুল অর্থ ব্যায় করে জমি রোপনের কাজ শেষ হবে বলে কৃষক বরাদ্ধ করেছিল যে পরিমান অর্থ সেচ দিলে তার তিন গুন অর্থ ব্যয় হবে। উৎপাদিত আমন ফসল দিয়ে সেই ব্যয় উঠে আসবেনা। ২০ থেকে ২৫ ফুট গর্ত করে নীচে স্যালো মেশিন বসিয়ে সেচ দেয়ার অনাকাংখিত বিপুল পরিমান অর্থ ব্যয় করে রোপা আমন ফসল করতে কৃষক আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে।
আশায় আশায় বসে থেকে আমন রোপনের সময়ও পার হয়ে যাচ্ছে। আষাড়-শ্রাবন মাসে প্রায় অর্ধেক জমি রোপন শেষ হয়ে যায়। কিন্তু এবার শ্রাবন মাস শেষেও অনেকে আমন রোপন শুরু করতে পারেনি। অর্ধেকরও বেশী জমিতে রোপন করা সম্ভব হয়নি। কৃষকের মাথায় এবং চরম দুশ্চিন্তা। সময় মত আমন রোপন করতে না পারলে ফলন হবে ৩ ভাগের এক ভাগ যা দিয়ে ব্যয় উঠে আসবে না। এছাড়া আষাড় ও শ্রাবন মাসে বৃষ্টিপাত না হওয়ায় শ্রাবনের শেষে বৃষ্টিপাত হতে পারে আশায় আশায় কৃষক বসে ছিল। কিন্তু না শ্রাবনও শেষ হয়ে যাচ্ছে বৃষ্টির দেখা নেই। প্রচন্ড খড়া গ্রাস করছে কৃষকের আমনের জমি। বার বার বীজ তলা তৈরী করেও রোপন করতে পারছে না। সময়ও বসে নেই। কৃষক দিশেহারা হয়ে পড়েছে ।দিনাজপুর সদর উপজেলার দক্ষিন কোতয়ালরি কৃষক কাদের জানান, বৃষ্টি না হওয়ায় আমন রোপন করতে পারছি না। দুই দফা বীজতলা নষ্ট হয়েছে। আর বীজ তলাও করতে পারছিনা। আর এত নীচে পানির নামি গেইছে সেচ দেয়াও যাছে না। দিলেও মেলা টাকা খরচ হবি। তায় আর চেষ্টা করেছু নাই। এবার মোর তামাম জমি পতিত পড়ে থাকিবে। আমন না হওয়ায় সামনেত যে কি হবে আল্লাং জানে। অবাব এই বার হামাক গিলি খাবে। ছেলে-মেয়ে লিয়া না কাই মরিবা হবি। বিদ্যৃৎত থাকেছে নাই। সেচ দিবারও উপায় নাই। কপালত কিযে আছে আল্লায় জানে। গত বছর ভাদ্র মাসত কিছু আগাম আমন ধান কাটি বাজারত বেচিছিনু। সারা জেলায় চলছে প্রচন্ড খড়া আর অসহনীয় গরম। বৃষ্টির কোন দেখা নেই।
গত মৌসুমে দিনাজপুরে চিনিগুঁড়া চালের উচ্চ মূল্য পাওয়ার কারণে এবারে দিনাজপুরের কৃষকেরা ব্রী -৩৪ জাতের আমন ধান (চিনিগুঁড়া) আবাদে উৎসাহী হয়ে উঠেছেন। বিগত মৌসুমে ২৮ হাজার হেক্টর জমিতে ব্রী -৩৪ জাতের আমন ধান আবাদ করা হয়েছিল। এবারে ৩৫ হাজার হেক্টর জমিতে ব্রী -৩৪ জাতের আমন ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কৃষি বিভাগের বিহীত ব্যবস্থা নিতে নিতে কৃষক সর্বশান্ত হয়ে যাবে। এমনিতেই বোরো দান বিক্রিতে দালালদের কারনে কৃষি বিভাগের কার্ড বানিজ্য করায় কৃষক ধানের মূল্য পায়নি। মোটা অংকের আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়েছে। এর পর কয়েক গুন বেশী অর্থ ব্যয় করে আমন রোপন করতে কৃষক আতংকে ভুগছে। কারন আমনে ক্ষতির শিকার হলে কৃষককে পথে বসতে হবে। কারন অনাবৃষ্টির কারনে কৃষক জমি চাষ করতে হিমসিম খাচ্ছে কৃষক। যখন বৃষ্টি হবে ততক্ষনে আমন রোপনের সময় শেষ হয়ে যাবে। কৃষি বিভাগ ও সরকারী বীজ বিভাগের অনিহার কারনে শষ্য ভান্ডার দিনাজপুরে আমন উৎপাদন মারাত্বক ভাবে ব্যবহত হবে বলে আশংকা করা হচ্ছে। সারা জেলায় কৃষকের মাঝে হাহাকার চলছে।

## পার্বতীপুরে ডাকাত পুলিশ সংঘর্ষ ককটেল বিস্ফোরনে তিন পুলিশ আহত ॥ তিন ডাকাত গ্রেফতার:
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে ডাকাতী করে ফিরে যাওয়ার সময় পথে পুলিশের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরন পুলিশের এস আই ও দুই এএস আই আহত হয়েছে। পুলিশ ডাকাত দলের ৩ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে।
জানাযায়,পার্বতীপুর উপজেলার চন্ডিপুর ইউপির খেড়–য়াপাড়া (তেলিপাড়া) গ্রামের আবুল হোসেনের পুত্র দিনাজপুর জেলা জর্জকোর্টের পেশকার নুর আলমের বাড়ীতে রাত অনুমান ২টার দিকে ওয়াল টপকে ডাকাতরা বাড়ীতে প্রবেশ করে। একে একে বাড়ীর সকলকে রশি দিয়ে বেধে সোনা-গহনা,নগত টাকাসহ প্রায় ৫ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে ১৫/১৬ জনের ডাকাত দল চলে যায়।
পার্বতীপুর মডেল থানা অফিসার ইনচার্জ নাসির উদ্দিন এ সংবাদ পেয়ে দ্রুত ডাকাতদের ধাওয়া করে। এক পর্যয়ে রাত সাড়ে তিনটার দিকে মন্মথপুর রেলষ্টেশন এলাকায় একদল লোক দেখতে পেয়ে পুলিশদল এগোতে থাকে। এ সময় ডাকাত দল পুলিশের উপস্থিতি টের টেয়ে পুলিশকে লক্ষ করে পর পর দুটি ককটেল ছুড়ে। এতে পুলিশের এসআই শাহীনুর এএসআই সাদেকুজ্জামান ও এএসআই মানিক আহত হয়। পুলিশ ককটেল নিক্ষেপকে উপেক্ষা করে ডাকাত দলকে ঘিরে ফেলে। পুলিশ তিন ডাকাতকে মালামালসহ গ্রেফতার করে। ডাকাত দলের অন্যান্য সদস্যরা পালিয়ে যায়।
আটক ডাকাতদলের সদস্যরা হলো দিনাজপুর শহরের ৭ নং নিউ টাউন এলাকার আব্দুর রহমানের পুত্র রেজাউল করিম (৪৫), দিনাজপুর শহরের রামনগর এলাকার শরিফুল ইসলামের পুত্র ফরিদুল ইসলাম(২৭) ও হাকিমপুর উপজেলার বৈগ্রাম গ্রামের আব্দুল হক এর পুত্র ফরহাদ (২২)। পুলিশ ডাকাতদের কাছ থেকে দেশীও অস্ত্র ও ৪টি ককটেল উদ্ধার করেছে। এব্যাপারে পার্বতীপুর থানায় একটি মামলা হয়েছে।

## নবাবগঞ্জে ১জনকে কুপিয়ে হত্যা:
জমিজামা সংক্রান্ত ঘটনার জের ধরে শনিবার দুপুরে দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার হিলিরডাঙ্গা নামক স্থান এক জনকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ গফ্ফার বাহিনী।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার খালিদপুর গ্রামের ধুদু সরেণ এর সাথে দীর্ঘদিন থেকে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল হিলিরডাঙ্গার ডা: আ: গফ্ফারের।
শনিবার দুপুরে ধুদু সরেণ হিলিডাঙ্গায় বাজারে এলে গফ্ফারের লোকজন তাকে ধরে বাড়ীতে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে বেধে ব্যধম প্রহার করা হয়। প্রহারে গুরুত্বর আহত হলে তাকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই ধুদু সরেন মারা যায়।



মন্তব্য চালু নেই