দিনাজপুরের খবর (২৮/৭/১৪)

## ঢাকা-র্পাবতীপুর রুটে বিশেষ ট্রনে চলাচল শুরু
পবত্রি ঈদ-উল-ফতিরে ঘরমুখো মানুষরে বাড়ি যাওয়া ও ঈদ শেেষ র্কমস্থলে ফিরে আসার সুবধর্ািথে র্পাবতীপুর-ঢাকা রুটে বশিষে ট্রনে র্সাভসি চলাচল শুরু করছে।
শনিবার সকাল পৌনে ৭টায় র্পাবতীপুর রলে স্টশেন থেেক ৯টি কোচ নেিয় ঈদ স্পশোল-২ নামে ট্রনেটি ঢাকার উদ্দেেশ ছেেড় যায়। ট্রনেটি বকিলে ৩.৫০ মনিেিট ঢাকায় পৗেঁছাব।ে
দেড়ঘণ্টা বরিতি দেিয় ঈদ স্পশোল-১ নামে ট্রনেটি কমলাপুর রলেস্টশেন থেেক বকিলে ৫.২০ মনিেিট ছেেড় র্পাবতীপুর এসে পৗেঁছাবে রাত তনিটায়।
এভাবে ঢাকা-র্পাবতীপুর রুটে ২৬ জুলাই থকে ৪ আগস্ট র্পযন্ত ঈদ স্পশোল-১ ও ২ ট্রনে দুটি চলাচল করব।ে তবে ঈদরে দনি ও ঈদরে পররে দনি ট্রনে চলাচল বন্ধ থাকবে। ট্রেন আসন রয়েেছ ৭২৮ট।ি এরমধ্যে প্রথম শ্রিেণ ফ্লাট ২৪টি ও শোভন সাধারণ ৭০৪ট।ি ট্রনেরে ভাড়া অন্যান্য আন্তঃনগর ট্রনেরে সমপরমিাণ।
র্পাবতীপুর স্টশেন মাস্টার শখে আব্দুল জব্বার এসব তথ্যরে সত্যতা নশ্চিতি করে জানান, ঈদ স্পশোল ১ ও ২ ট্রনে দুটি ফুলবাড়ী, বরিামপুর, পাঁচববি,ি জয়পুরহাট, আক্কলেপুর, সান্তাহার, আহসানগঞ্জ, মাধনগর, নাটোর, ঈশ্বরদী বাইপাস, চাটমোহর, বড়াইব্রজি, উল্লাপাড়া, বঙ্গবন্ধু সতেু পশ্চমি ও র্পূব পাড়, মর্জিাপুর, মৌচাক, জয়দবেপুর এবং বমিানবন্দর স্টশেনে যাত্রা বরিতি করবে।

## পার্বতীপুরে দেয়াল চাপায় টিউবওয়েল মিস্ত্রির মৃত্যু
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে টিউবওয়েল বসাতে গিয়ে দেয়াল চাপা পড়ে আবু তাহের (৩০) নামে এক টিউবওয়েল মিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। এ সময় বাবলু (৩৫) ও শফিকুল (৩২) নামে আরো দুই শ্রমিক গুরুতর আহত হয়।
শনিবার দুপুরে পার্বতীপুর উপজেলার পলাশবাড়ী ইউনিয়নের ছোট কালাইঘাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত আবু তাহের উপজেলার কালিকাপুর নয়াপাড়া গ্রামের আব্দুল হাকিমের ছেলে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, আবু তাহের, বাবলু ও শফিকুল সকালে ছোট কালাইঘাটি গ্রামে জনৈক অলিউল্লার বাড়িতে নলকূপ বসাতে যায়। বাড়ির ভেতরে মাটির সীমানা প্রাচীরের কাছে টিউবওয়েলের বোরিং করার সময় হঠাৎ নিচের মাটি দেবে গিয়ে পাশের প্রাচীর ভেঙে তাদের ওপর পড়ে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের হলদীবাড়ী হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে আবু তাহেরের অবস্থার অবনতি হলে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (দিমেক) নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।

## হিলি থেকে অপহৃত শিশু নবাবগঞ্জে উদ্ধার
হাকিমপুর উপজেলার হিলি থেকে অপহৃত দুলাল মিয়া (১২) নামের এক শিশুকে নবাবগঞ্জ থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় ২ অপহরণকারীকেও আটক করেছে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ।
শনিবার দুপুরে নবাবগঞ্জ উপজেলার ভাদুরিয়া বাজারের শালবন নামক এলাকা থেকে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। হিলি থেকে অপহৃত দুলাল মিয়া হাকিমপুর উপজেলার বৈগ্রাম এলাকার নুর আলমের ছেলে।
গ্রেফতার হওয়া দুই অপহরণকারী হলো নবাবগঞ্জ উপজেলার ধুফুরবাড়ি গ্রামের সিরাজ উদ্দিনের ছেলে বিপ্লব খান (২০) ও একই গ্রামের মোস্তাফিজুরের ছেলে আবদুল করিম (১৮)।
পুলিশ জানায়, হিলির বৈগ্রাম এলাকার নুর আলমের ছেলে দুলাল মিয়াকে অপহরণকারীরা বৃহস্পতিবার হিলি থেকে অপহরণ করে নবাবগঞ্জ উপজেলার ভাদুরিয়া শালবন এলাকায় আটকিয়ে রেখে মোবাইলে তার বাবার কাছে থেকে ৩ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। অপহরণের একদিন অতিবাহিত হওয়ার পর দুলাল কৌশলে ওই স্থান থেকে পালিয়ে স্থানীয় বাজারে গিয়ে বিষয়টি লোকজনকে জানালে তারা পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
অপহৃত দুলালের বাবা নুর আলম জানান, অপহরণকারী বিপ্লব খান তার বাড়িতে দীর্ঘদিন থেকে কৃষানের কাজ করত। বৃহস্পতিবার তাদের পবিারের কাউকে না জানিয়ে বিপ্লব তার ছেলেকে বেড়ানোর কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে যায়। পরের দিন মোবাইলে ছেলের মুক্তিপণের জন্য তার কাছে ৩ লাখ টাকা দাবি করে। পরে তিনি বিষয়টি হাকিমপুর থানায় জানান।
নবাবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

## গ্রামটি অর্ধেক বাংলাদেশ বাকিটা ভারত
মোঃ মাহমুদুল হক মানিক, দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি :
পাড়া দু’টো বড়ই কাছাকাছি, মাঝে শুধু একটা মাঠের ফাঁক। আর ওই মাঠের ওপর দিয়েই চলে গেছে রেললাইন। শত বর্ষের প্রাচীন সেই রেলপথ। ওই পথের এক পারে কাছাকাছি দু’টো পাড়া। যার অর্ধেক পাড়ার নাম বাংলাদেশ অন্য পাড়ার নাম ভারত।
কিন্তু দু’পাড়ার মাটি, মানুষ, ভাষা, ইতিহাস, সংস্কৃতি সবই এক। আজও দু’টো পাড়ার একই নাম। একই রকম আটপৌরে জীবন প্রবাহ। শুধু ওরা ভারতীয় আর আমরা বাংলাদেশী। বৈশাখ এলে জমে উঠতো মিলন মেলা। কিন্তু এখন বড় ফারা একটা, আজ ওরা আমরা এই বিভাজন মেটাতে নেই কোনও মৈত্রী।
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর থেকে মাত্র অর্ধ কিলোমিটার উত্তরেই এই সীমান্ত গ্রামটি হাড়িপুকুর। গ্রামের মাঝ পথে রয়েছে মাত্র চিহিৃত কয়েকটি সীমানা পিলার। যা অনিমেয় লেভেল ক্রসিং। শুধু আছে দু’পারে উর্দিধারীদের অবিশ্বাসের চোখ রাঙানি। দু’পারেই রয়েছে সীমান্ত পাহারারত অস্ত্রঘাড়ে পোষাকধারী বিজিবি-বিএসএফ। সীমান্ত পারাপারের নেই কোন উপায়, এর মাঝে উভয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর হুংকার। বিজিবি বলছে, আর এগুবেন না। ওরা যতই মৈত্রী বন্ধনে আবদ্ধ থাকুক না কেন, সেটা উচ্চ পর্যায়ের ব্যাপার। লেবেল ক্রসিং পেরুলেই গুলি ছুঁড়বে ওরা। শেষে ঢাকা-দিল্লি দৌঁড়ঝাপ শুরু হয়ে যাবে আপনার জন্য।
কি অদ্ভুদ, ওদের আর আমাদের মাঝে হাস্যকর বিভাজন। নিরাপত্তা চোখ বেষ্টনী ভেঙ্গে ওপার থেকে এলো বৃদ্ধ মহিতোষ বিশ্বাস। তার সাথে আলাপ কালে বললেন, মনে আছে ছোট বেলায় বাবার হাত ধরে ওই যে দেখছো হিলি ষ্টেশন, ওখান থেকেই ট্রেনে চড়ে বেশ ক’বার শেয়ালদহ গিয়েছি। সকাল ৭ টায় ট্রেন ছিল। বাবা কতবারই না কলতাকা গিয়ে বাজার টাজার করে নিয়ে বাড়ি ফিরতেন, রানাঘাট-দর্শনা হয়ে পদ্মা পেরিয়ে রাজশাহী হয়ে এই দিনাজপুরের হিলি। তখনতো আর এতজোরের ট্রেন চলতো না! তবু ৬/৭ ঘন্টার মাঝেই কলকাতা চলে যাওয়া যেত। এখনতো আর সেই অবস্থা নেই? চোখের পলকে দ্রুত পালিয়ে যায় ট্রেন। আবারও যদি চলতো দার্জিলিং ও আসাম মেইল, বেঁচে থাকতেই আর একবার না হয় চড়তাম। এত কথার ফাঁকে দেখলে কানে পড়লো ঝমঝম আওয়াজ, ওই যে চলে গেল চোখের পলকে দ্রুত পালিয়ে গেল ট্রেনটি উত্তরের পার্বতীপুর-চিলাহাটির দিকে !
লেবেল ক্রসিং এপারে পান বিড়ির দোকান দিয়ে বসে আছেন দোকানী। ওপার আর এপার সীমান্তে কি হচ্ছে আর না হচ্ছে, সবকিছুই তার নখদর্পনে। ইতিহাস বড়ই নিষ্ঠুর। দেশ ভাগের পর দিনাজপুর হলো দু’ভাগ, হিলিও হলো দু’ভাগ সাথে হাড়িপুকুর গ্রামটিও হলো দু’ভাগ। মৌজাটা যে রয়েছে সেটাও দু’ভাগ। ৬বছর আগে ছিল ৮০/৯০ টি পরিবার, এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৭শ পরিবার। স্থানীয় ভাষাই বলা হয়, না- এপার-না ওপার। ওদের কারো শোয়ার ঘর ভারতে, রান্না ঘর বাংলাদেশে।
হিন্দুধর্মাম্বলীদের জন্য রয়েছে মন্দির, মুসলমানধর্মাম্বলীদের জন্য রয়েছে মসজিদ। মসজিদটি বাংলাদেশের সীমানায় হলেও ভারত সীমানা মাড়িয়েই যেতে হয় মসজিদে। যেন ওরা সবকিছু সীমান্ত আইনের বাধ্যকতা সবকিছু ভুলে একে অপরে আষ্টেপৃষ্টে এভাবেই চলে আসছে ৬৬ বছর ধরে। এপারেও হিলি ওপারেও হিলি। মাঝে শুধু রেল লাইন টুকু মাত্র।
বেলা পড়ে এলো। হঠাৎ দেখি-হো-হো-হো বলে ছুটে আসছে বিএসএফের জোয়ানটি। আর দেখলাম ওই মুহুর্তে একদল কিশোর সীমান্তের দিকে দে ছুট। ওরা জন কুড়িতো হবেই। পিঠে ছোট ছোট বস্তা। নিমিষেই ওরা রেল লাইনের দিকে হারিয়ে গেলো। পান বিড়ি দোকানী বললেন, কী দেখছেন? আর কী বা বুঝবেন? সন্ধে হলেই শুরু হয় হরেক রকম ব্যবসা। এখানে পাবেন নেশা সামগ্রী, বসে নেশার পসরা। আরও বসে চোরাকারবারীদের হাটবাজার। পাবেন এখানে শাড়িসহ নানা রকম প্রসাধনী সামগ্রী। ভারত থেকে আনছে আর পাচার করছে বাংলাদেশে।
সীমান্তরক্ষীরা এমন কোন ব্যাপার নয়। একটু সুযোগ পেলেই তাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে যায় অন্ধকারে। বসে থাকেন না লাইনম্যান নামক সিন্ডিকেট সদস্যরা। সীমান্তরক্ষীদের পয়সা না দিলেও সিন্ডিকেটদের পয়সা দিতেই হয়। সত্যিই কি কাছাকাছি আসবে না দু’টি পাড়া, দু’দেশের মানুষ?

## ফলিস্তিনের গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে বিরামপুরে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল
ফিলিস্তানের গাজায় বর্বরতম ইসরাঈলী আগ্রাসনের প্রতিবাদে কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির আলোকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বিরামপুর উপজেলা শাখার উদ্যোগে এক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও দিনাজপুর জেলা আমীর মোঃ আনোয়ারুল ইসলামের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ভারপ্রাপ্ত আমীর মাওলানা আমজাদ হোসাইন, উপজেলা সেক্রেটারী অধ্যাপক মকছেদ আলী, বায়তুলমাল সেক্রেটারী হাফিজুল ইসলাম, উপজেলা মজলিসে শূরা সদস্য বোরহানুল ইসলাম, অধ্যাপক রাশেদুল ইসলাম, পৌর আমীর অধ্যাপক এ, এস, এম ফারুক, পৌর সেক্রেটারী সাখাওয়াত হোসেন, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উপজেলা সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শাহীনুর রহমান, সেক্রেটারী এহসানুল হক, জহুরুল ইসলাম শরীফ, জেলা দক্ষিণ শিবিরের অর্থ সম্পাদক আশরাফূল ইসলাম ও থানা সভাপতি ইমরান প্রমূখ।

## মধ্যপাড়া খনি শ্রমিকদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরন
দিনাজপুরের মধ্যপাড়া গ্রাইন মাইনিং কোম্পনী লিঃ এ খনির উৎপাদন চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্টান জিটিসি তাদের অধীনে ভ-ুগর্ভস্থ্য ও উপরীভাগে কর্মরত খনি শ্রমিকদের আসন্ন ঈদ উপলক্ষে ঈদ বস্ত্র হিসেবে পায়জামা ও পাঞ্জাবী এবং ঈদের বোনাস সহ অগ্রিম বেতন প্রদান করেছে।
জিটিসি সুত্র জানায়, গতকাল দুপুরে খনির ওয়েল ফেয়ার ভবন চত্বরে জার্মানিয়া ট্রেষ্ট কনসোডিয়ামের মহা-ব্যবস্থাপক জাবেদ সিদ্দিক তাদের অধীনে খনির ভু-গর্ভস্থ্য ও উপরীভাগে কর্মরত প্রায় ৫ শত শ্রমিকের হাতে ঈদ বস্ত্র হিসেবে পায়জামা পাঞ্জাবী তুলে দেন। একই সাথে তাদেরকে ঈদ বোনাস এবং জুলাই মাসের বেতন দেওয়া হয়। খনি শ্রমিক মাহফুজ জানান, দীর্গ দিন খনিতে চাকুরী করলেও এই প্রথম তাদেরকে ঈদে পায়জামা পাঞ্জাবী দেওয়া হলো।
জিটিসি চলতি বছরের মধ্যপাড়া খনির ম্যানেজমেন্ট ও উৎপাদন কাজ হাতে নেওয়ার পর দুই শিফটে উৎপাদন চালু করার ফলে খনির উৎপাদন আগের চেয়ে দ্বিগুন বেড়েছে।খনিতে আর নেই কোন শ্রমিক অসন্তোষ।

## বিরামপুরে ডায়াবেটিক সেন্টারের ইফতার মাহফিল
ডায়াবেটেক অ্যান্ড হেলথ কেয়ার সেন্টারের উদ্যোগে গতকাল রমজানের তাৎপর্য ও শিক্ষা শীর্ষক আলোচনা সভা এবং ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
ডায়াবেটিক অ্যান্ড হেলথ কেয়ার সেন্টারের কার্যনির্বাহী কমিটির সেক্রেটারী অধ্যাপক মুহাদ্দিস এনামুল হক সরকারের উপস্থাপনায় প্রধান অতিথির আলোচনা রাখেন, কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ভাইস চেয়ারম্যান বিরামপুর বণিক সমিতির সভাপতি আশরাফুল ইসলাম, অধ্যাপক আবুল হোসাইন, মেডিক্যাল অফিসার ডা. আতিয়ার রহমান এমবিবিএস, ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল এমবিবিএস, অধ্যাপক মকছেদ আলী, অধ্যাপক এ, এস, এম ফারুক ও বোরহানুল ইসলাম প্রমূখ।



মন্তব্য চালু নেই