ঝিনাইগাতীতে পুলিশের হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহের হাত থেকে রক্ষা পেল সুমি

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে পুলিশের হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহের হাত থেকে রক্ষা পেল নাবালিকা স্কুল ছাত্রী সুমি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের গুমড়া গ্রামে।

এলাকাবাসী ও পুলিশ সুত্রে জানা যায়, ১সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার দিবাগত রাতে রাংটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭ম শ্রেনী পড়–য়া সুমিকে তার বাবা সুরুজ মিয়া বিয়ে কাজ সম্পন্ন করার সকল প্রস্তুতি গ্রহন করে।

এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে বিষয়টি ঝিনাইগাতী থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) মিজানুর রহমানকে ঘটনাটি জানালে তিনি ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান ও ওয়ার্ড মেম্বার হযরত আলীকে বাল্য বিবাহ বন্ধের নির্দেশ দেন।

ফলে তারা উভয়ে সুমির বাবাকে বুঝিয়ে বাল্য বিবাহের সকল প্রস্তুতি বন্ধ করে দেন। নলকুড়া ইউপি চেয়ারম্যান খলিলুর রহমানের সাথে বাল্য বিবাহ বন্ধের বিষয়ে কথা হলে তিনি ঝিনাইগাতী থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) মিজানুর রহমানের নির্দেশে বাল্য বিবাহ বন্ধের সত্ব্যতা স্বীকার করেন।

উল্লেখ্য যে, ওসি মিজানুর রহমানের হস্তক্ষেপে গত ২৮আগষ্ট/১৫ শুক্রবার দিবাগত রাতে দিঘীরপাড় গ্রামের নওশেদ আলীর ৭ম শ্রেনী পড়–য়া মেয়ে বন্যা খাতুনকেও বাল্য বিবাহের হাত থেকে রক্ষা করেন।



মন্তব্য চালু নেই